দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান মির্জা আব্বাসের

নিজস্ব প্রতিবেদক :
১৪ মার্চ, ২০২৫, 6:28 AM

দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান মির্জা আব্বাসের
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটি সদস্য মির্জা আব্বাস দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে ফ্যাসিস্ট বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি একই টেবিলে বসে ইফতার করতে পারি, হাঁসি-ঠাট্টা করতে পারি, তাহলে একসঙ্গে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সমস্যা কোথায়, আমাদের মাঝে কেউ-কেউ কী কৃত্রিমভাবে বিরোধ তৈরি করার চেষ্টা করছে?’
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘হিংসা বজায় রেখে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া যায় না। তাই আমি মনে করি, আগামী নির্বাচন নিয়ে আমাদেরকে এক সঙ্গে কাজ করা উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর মালিবাগ মোড়-সংলগ্ন স্কাইভিউ হোটেলে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন মির্জা আব্বাস।
এ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, পতিত স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের অনেক অবদান ছিল। নুরুল হক নুরের অবদান ছিল অনস্বীকার্য।
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘জনকল্যাণ মুখী সংস্কারের সঙ্গে আমরাও একমত। তবে, খুব শিগগিরই জনগণের চাহিদা অনুযায়ী আপনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে একটি পরিষ্কার রোড ম্যাপ প্রদান করবেন-এটাই সকলের প্রত্যাশা।’
‘আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করি’ এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের সকল মানুষ শিক্ষার্থী-জনতাকে সমর্থন দিয়ে আন্দোলন করেছে। তারাও আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে। দেশের মানুষের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সব চেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছেন ছাত্ররা।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এসময় কুরআন এবং হাদিস নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করেন।
১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, স্বৈরাচার পতন পর এই অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে। তাই এই সরকারের উচিত যতটুকু সম্ভব সংস্কার শেষ করে তাড়াতাড়ি নির্বাচন দেওয়া।
বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী সোহেল, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, এনপিপি’র চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ এলডিপি’র চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক :
১৪ মার্চ, ২০২৫, 6:28 AM

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটি সদস্য মির্জা আব্বাস দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে ফ্যাসিস্ট বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি একই টেবিলে বসে ইফতার করতে পারি, হাঁসি-ঠাট্টা করতে পারি, তাহলে একসঙ্গে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সমস্যা কোথায়, আমাদের মাঝে কেউ-কেউ কী কৃত্রিমভাবে বিরোধ তৈরি করার চেষ্টা করছে?’
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘হিংসা বজায় রেখে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়া যায় না। তাই আমি মনে করি, আগামী নির্বাচন নিয়ে আমাদেরকে এক সঙ্গে কাজ করা উচিত।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর মালিবাগ মোড়-সংলগ্ন স্কাইভিউ হোটেলে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন মির্জা আব্বাস।
এ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, পতিত স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের অনেক অবদান ছিল। নুরুল হক নুরের অবদান ছিল অনস্বীকার্য।
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘জনকল্যাণ মুখী সংস্কারের সঙ্গে আমরাও একমত। তবে, খুব শিগগিরই জনগণের চাহিদা অনুযায়ী আপনি জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে একটি পরিষ্কার রোড ম্যাপ প্রদান করবেন-এটাই সকলের প্রত্যাশা।’
‘আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করি’ এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের সকল মানুষ শিক্ষার্থী-জনতাকে সমর্থন দিয়ে আন্দোলন করেছে। তারাও আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে। দেশের মানুষের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সব চেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছেন ছাত্ররা।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এসময় কুরআন এবং হাদিস নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করেন।
১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, স্বৈরাচার পতন পর এই অন্তর্বর্তী সরকার এসেছে। তাই এই সরকারের উচিত যতটুকু সম্ভব সংস্কার শেষ করে তাড়াতাড়ি নির্বাচন দেওয়া।
বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী সোহেল, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, এনপিপি’র চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ এলডিপি’র চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন।