ঢাকা ১০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

মাহমুদুর রহমানকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট

#
news image

সম্পদের হিসাব দাখিল না করা সংক্রান্ত মামলায় ‘আমার দেশ’ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি সহিদুল করিমের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ এ রায় দেন।

আদালতে মাহমুদুর রহমানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী পারভেজ হোসেন, ওমর ফারুক ও বনি আদম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শাহীন আহমেদ।

২০১০ সালের ১৯ এপ্রিল সম্পদের বিবরণী চেয়ে মাহমুদুর রহমানকে নোটিশ দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই নোটিশে বিনিয়োগ বোর্ডের সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমানের নিজ নামে, তাঁর স্ত্রীর নামে ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের নামে-বেনামে থাকা অর্জিত স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ, দায়দেনা, আয়ের উৎস ও ওই সম্পদ অর্জনের বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়। তবে সম্পদের তথ্য বিবরণী নির্ধারিত সময়ে জমা না দেওয়ায় দুদকের উপ-পরিচালক নূর আহম্মেদ গুলশান থানায় মামলা করেন। সে মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক আবু আহমেদ জমাদার মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয় এবং জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিচারিক আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন মাহমুদুর রহমান।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

০৩ মার্চ, ২০২৫,  7:21 PM

news image

সম্পদের হিসাব দাখিল না করা সংক্রান্ত মামলায় ‘আমার দেশ’ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি সহিদুল করিমের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ এ রায় দেন।

আদালতে মাহমুদুর রহমানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী পারভেজ হোসেন, ওমর ফারুক ও বনি আদম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শাহীন আহমেদ।

২০১০ সালের ১৯ এপ্রিল সম্পদের বিবরণী চেয়ে মাহমুদুর রহমানকে নোটিশ দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই নোটিশে বিনিয়োগ বোর্ডের সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমানের নিজ নামে, তাঁর স্ত্রীর নামে ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের নামে-বেনামে থাকা অর্জিত স্থাবর, অস্থাবর সম্পদ, দায়দেনা, আয়ের উৎস ও ওই সম্পদ অর্জনের বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়। তবে সম্পদের তথ্য বিবরণী নির্ধারিত সময়ে জমা না দেওয়ায় দুদকের উপ-পরিচালক নূর আহম্মেদ গুলশান থানায় মামলা করেন। সে মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক আবু আহমেদ জমাদার মাহমুদুর রহমানকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয় এবং জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিচারিক আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন মাহমুদুর রহমান।