রোহিঙ্গা শিশু আরকান অপহরণকারী একজন কে গ্রেফতার করেছেন পুলিশ

উখিয়া প্রতিনিধি :
২০ জানুয়ারি, ২০২৫, 9:34 PM

রোহিঙ্গা শিশু আরকান অপহরণকারী একজন কে গ্রেফতার করেছেন পুলিশ
উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের ১৯ নং ক্যাম্প থেকে ছয় বছরের শিশু আরকান কে অপহরণের পর মাটিতে পুঁতে রেখে মুক্তিপন দাবীর ভিডিও ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তখন থেকে টনকনড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।
মুক্তিপন দিয়ে ফেরত আসার ৪ দিন পর একজন রোহিঙ্গা অপহরণকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কক্সবাজারের পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ বিষয় টি নিশ্চিত করছেন। উখিয়ার কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ ব্লক থেকে নুর ইসলাম (২১) কে সোমবার বিকেলে গ্রেফতার করা হয়। সে একই ক্যাম্পের মৃত নুরুল হকের সন্তান।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন জানিয়েছেন, ৮ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৪টার পর শিশু আরাকান কে ছোলা মুড়ি খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে যায় গ্রেফতার নুর ইসলাম। তার সাথে থাকা মো. সাদেক নামের আরো একজন। সে পলাতক রয়েছে তাহাকে ও গ্রেফতারের জন্যে কাজ চলছে।
জসীম উদ্দিন বলেন, অপহরণের পর শিশু আরাকানকে পার্শ্ববর্তী জঙ্গলে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। সেখান থেকে শিশুটির পিতা আব্দু রহমানের কাছে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ দিতে না চাইলে অপহরণকারীরা শিশুটির গলা পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে রেখে ভিডিও পাঠায় আব্দু রহমানের কাছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন দাবী করেন, পুলিশের তৎপরতায় ১৭ জানুয়ারি অপহরণকারীরা ভুক্তভোগী আরাকানকে উখিয়ার কুতুপালং বাজারে রেখে চলে যায়।
ভুক্তভোগী আরাকানের পিতা আব্দু রহমান বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দাবী করেছিলেন, ২ লাখ ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে তার সন্তানকে ফেরত দিয়েছিলো অপহরণকারীরা।
তবে তাহার সর্বমোট ২ লাখ ৬০ হাজার খরচ গিয়েছে বলে দাবি করছেন তিনি।
আসামি আটক সম্পর্কে আরকানের বাবা কে মুঠোফোনে জানতে চাওয়া হলে তিনি এখনো পর্যন্ত জানেন না বলে জানান।
উখিয়া প্রতিনিধি :
২০ জানুয়ারি, ২০২৫, 9:34 PM

উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের ১৯ নং ক্যাম্প থেকে ছয় বছরের শিশু আরকান কে অপহরণের পর মাটিতে পুঁতে রেখে মুক্তিপন দাবীর ভিডিও ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তখন থেকে টনকনড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর।
মুক্তিপন দিয়ে ফেরত আসার ৪ দিন পর একজন রোহিঙ্গা অপহরণকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। কক্সবাজারের পুলিশ সুপার রহমত উল্লাহ বিষয় টি নিশ্চিত করছেন। উখিয়ার কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এফ ব্লক থেকে নুর ইসলাম (২১) কে সোমবার বিকেলে গ্রেফতার করা হয়। সে একই ক্যাম্পের মৃত নুরুল হকের সন্তান।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন জানিয়েছেন, ৮ জানুয়ারি বিকেল সাড়ে ৪টার পর শিশু আরাকান কে ছোলা মুড়ি খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে যায় গ্রেফতার নুর ইসলাম। তার সাথে থাকা মো. সাদেক নামের আরো একজন। সে পলাতক রয়েছে তাহাকে ও গ্রেফতারের জন্যে কাজ চলছে।
জসীম উদ্দিন বলেন, অপহরণের পর শিশু আরাকানকে পার্শ্ববর্তী জঙ্গলে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা। সেখান থেকে শিশুটির পিতা আব্দু রহমানের কাছে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ দিতে না চাইলে অপহরণকারীরা শিশুটির গলা পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে রেখে ভিডিও পাঠায় আব্দু রহমানের কাছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন দাবী করেন, পুলিশের তৎপরতায় ১৭ জানুয়ারি অপহরণকারীরা ভুক্তভোগী আরাকানকে উখিয়ার কুতুপালং বাজারে রেখে চলে যায়।
ভুক্তভোগী আরাকানের পিতা আব্দু রহমান বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে দাবী করেছিলেন, ২ লাখ ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে তার সন্তানকে ফেরত দিয়েছিলো অপহরণকারীরা।
তবে তাহার সর্বমোট ২ লাখ ৬০ হাজার খরচ গিয়েছে বলে দাবি করছেন তিনি।
আসামি আটক সম্পর্কে আরকানের বাবা কে মুঠোফোনে জানতে চাওয়া হলে তিনি এখনো পর্যন্ত জানেন না বলে জানান।