ঢাকা ২১ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
পদ্মায় মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: ইলিশ নিধন বন্ধে ইঁদুর-বিড়াল খেলা ফটিকছড়িতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত গাজীপুর-১ আসনে চমক ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী কোনবাড়িতে ছাত্রদলের উদ্যোগে বিএনপি'র ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ  বানারীপাড়ায় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে একই ঘটনাকে থানা ও  আদালতে ভিন্ন ভিন্ন রূপে মামলা দায়ের সদরপুরে মমিন হোটেলকে দুই লাখ টাকা জরিমানা বর্তমানে কোন কোন দলের কর্মকাণ্ড ফ্যাসিবাদ আওয়াামী লীগের কর্মকান্ডের সাথে মিলে যাচ্ছে-কেন্দ্রীয় শিবির সভাপতি উন্নত জাতের ছাগল পালন করে সফল খামারি দুলাল খান কুষ্টিয়ায় জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি : মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান দুর্গার পর এবার শ্যামা পূজা, ব্যস্ততা বেড়েছে মৃৎশিল্পী ও আয়োজকদের

পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ ও এডমিনকে শনাক্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ

#
news image

অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয় তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করেন আদালত।

আজ ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।

আদালত আদেশে বলেন, গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) একটি গণমাধ্যমে ‘টেলিগ্রামে হাজারো তরুণীর নগ্ন ভিডিও বিক্রি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ঐ সংবাদ  কয়েকটি পত্রিকার অনলাইন ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। এছাড়া সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার ও আলোচনা হয়। সংবাদটি জন গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় ও ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় অত্র আদালতের নজরে আসে এবং জনসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় উক্ত সংবাদটি আদেশের জন্য গ্রহণ করা হলো। 
সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ফেইসবুক ও টেলিগ্রাম অ্যান্সের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাইরাল ভিডিও, ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও এবং নগ্ন ও পর্নে ভিডিও টেলিগ্রামের বিভিন্ন গ্রুপ পরিচালনা করে অর্থের বিনিময়ে ও হয়রানী করার জন্য তা শেয়ার করা হয়। 
এর ফলে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লংঘন ও ভিডিওর মাধ্যমে জনসাধারণ ও বিশেষ করে নারীদেরকে হয়রানি করা হয় মর্মে সংবাদে প্রকাশিত হয়। 
প্রকাশিত সংবাদে অপরাধ পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ ও পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৪২০/৪১৯/৪০৬/৫০৬সহ প্রচলিত বিভিন্ন আইনের সরাসরি লংঘন এবং অপরাধ মর্মে প্রতীয়মান হয়।

বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় উক্ত সংবাদ আমলে নিয়ে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজন থাকায় ডিএমপি ও ডিবি’র সাইবার এন্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারকে একজন চৌকস ও দক্ষ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ পূর্বক সংবাদে প্রকাশিত তথ্যের আলোকে অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত পূর্বক যথাযথ আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করা হলো। তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করা হলো। এছাড়া তদন্তকারী কর্মকর্তাকে প্রতি ১৫ দিন অন্তর তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ প্রদান করা হলো।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

১৯ অক্টোবর, ২০২৫,  7:21 PM

news image

অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত করে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয় তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করেন আদালত।

আজ ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটর ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন।

আদালত আদেশে বলেন, গত শনিবার (১৮ অক্টোবর) একটি গণমাধ্যমে ‘টেলিগ্রামে হাজারো তরুণীর নগ্ন ভিডিও বিক্রি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ঐ সংবাদ  কয়েকটি পত্রিকার অনলাইন ওয়েবসাইটেও প্রকাশিত হয়। এছাড়া সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে শেয়ার ও আলোচনা হয়। সংবাদটি জন গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় ও ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় অত্র আদালতের নজরে আসে এবং জনসাধারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় উক্ত সংবাদটি আদেশের জন্য গ্রহণ করা হলো। 
সংবাদ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ফেইসবুক ও টেলিগ্রাম অ্যান্সের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাইরাল ভিডিও, ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও এবং নগ্ন ও পর্নে ভিডিও টেলিগ্রামের বিভিন্ন গ্রুপ পরিচালনা করে অর্থের বিনিময়ে ও হয়রানী করার জন্য তা শেয়ার করা হয়। 
এর ফলে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লংঘন ও ভিডিওর মাধ্যমে জনসাধারণ ও বিশেষ করে নারীদেরকে হয়রানি করা হয় মর্মে সংবাদে প্রকাশিত হয়। 
প্রকাশিত সংবাদে অপরাধ পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ ও পেনাল কোড ১৮৬০ এর ৪২০/৪১৯/৪০৬/৫০৬সহ প্রচলিত বিভিন্ন আইনের সরাসরি লংঘন এবং অপরাধ মর্মে প্রতীয়মান হয়।

বিচারক আদেশে উল্লেখ করেন, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০(১) (সি) ধারায় উক্ত সংবাদ আমলে নিয়ে বিস্তারিত তদন্তের প্রয়োজন থাকায় ডিএমপি ও ডিবি’র সাইবার এন্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনারকে একজন চৌকস ও দক্ষ তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ পূর্বক সংবাদে প্রকাশিত তথ্যের আলোকে অনলাইন পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত গ্রুপ, এডমিন ও অর্থ লেনদেনকারী প্রতারক চক্রকে শনাক্ত পূর্বক যথাযথ আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করা হলো। তদন্তকালে উৎঘাটিত তথ্য ও ঘটনার আলোকে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ প্রদান করা হলো। এছাড়া তদন্তকারী কর্মকর্তাকে প্রতি ১৫ দিন অন্তর তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ প্রদান করা হলো।