ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
৩১ দফা বাস্তবায়নে নওগাঁয় রাতভর বিএনপির লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি কোম্পানীগঞ্জে এনটিআরসিএ কর্তৃক সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিটিএ'র সংবর্ধনা  উত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন বাগেরহাটে এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও  মানববন্ধন মাধবপুরে খাস জমি থেকে ড্রেজার মেশিন দ্বারা  মাঠি উত্তোলন, প্রশাসন নিরব বাগেরহাটে মহিদুল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যাঃ আটক ২  বেলকুচিতে ৪৮টি গরুসহ খামার পেলেন আত্মসমর্পন করা ৬৭ চরমপন্থী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী টঙ্গী কলেজে লিফলেট বিতরণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বাধা বাগেরহাটের পচা দিঘী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার

উত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন

#
news image

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ১১ নং সুয়াবিল ইউনিয়ন এবং নাজিরহাট পৌরসভার ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডকে প্রস্তাবিত “ফটিকছড়ি উত্তর উপজেলা”র সঙ্গে সংযুক্ত করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ‘বৃহত্তর সুয়াবিল অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম’-এর উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনটি ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে বৃহত্তর সুয়াবিলের চুরখাঁহাট বাজারে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, আইনজীবী ও সাধারণ জনগণের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক মন্জুরুল কিবরিয়া।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জজ কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট ইসমাইল গণী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিক্ষানুরাগী নুরুল আলম নুরু, নাছির উদ্দিন, শফিউল আলম, আমান উল্লাহ আমান, মু. আমান উল্লাহ, শামশুল আরেফিন আরিফ, গোলাম সারওয়ার রবিন, ডা. বেলাল মেম্বার, ওসমান গণীসহ এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

বক্তারা বলেন, “সুয়াবিলবাসীকে প্রস্তাবিত ফটিকছড়ি উত্তর উপজেলায় সংযুক্ত করার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রমূলক। এ সিদ্ধান্তে জনগণের মতামত গ্রহণ করা হয়নি।”

তাঁরা আরও বলেন, “ভৌগোলিক ও প্রশাসনিক দিক থেকে সুয়াবিলের জনগণের জন্য বর্তমান ফটিকছড়ি উপজেলা সদরই সবচেয়ে নিকটবর্তী ও সুবিধাজনক। তাই জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া হবে না।”

বক্তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “সুয়াবিলের জনগণের ন্যায্য দাবিকে সম্মান জানিয়ে এই প্রস্তাব অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।”

অন্যথায়, এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা হাতে প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে “সুয়াবিলকে ষড়যন্ত্রের জালে জড়াবেন না”, “সুয়াবিল আমাদের ফটিকছড়ির অবিচ্ছেদ্য অংশ” এ ধরনের নানা স্লোগান দিতে থাকেন।

সমাবেশ শেষে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণার আগাম বার্তা দিয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি শেষ হয়।

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি :

১৪ অক্টোবর, ২০২৫,  11:02 PM

news image

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার ১১ নং সুয়াবিল ইউনিয়ন এবং নাজিরহাট পৌরসভার ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডকে প্রস্তাবিত “ফটিকছড়ি উত্তর উপজেলা”র সঙ্গে সংযুক্ত করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ‘বৃহত্তর সুয়াবিল অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম’-এর উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনটি ১৪ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে বৃহত্তর সুয়াবিলের চুরখাঁহাট বাজারে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, আইনজীবী ও সাধারণ জনগণের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক মন্জুরুল কিবরিয়া।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম জজ কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট ইসমাইল গণী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিক্ষানুরাগী নুরুল আলম নুরু, নাছির উদ্দিন, শফিউল আলম, আমান উল্লাহ আমান, মু. আমান উল্লাহ, শামশুল আরেফিন আরিফ, গোলাম সারওয়ার রবিন, ডা. বেলাল মেম্বার, ওসমান গণীসহ এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

বক্তারা বলেন, “সুয়াবিলবাসীকে প্রস্তাবিত ফটিকছড়ি উত্তর উপজেলায় সংযুক্ত করার সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্রমূলক। এ সিদ্ধান্তে জনগণের মতামত গ্রহণ করা হয়নি।”

তাঁরা আরও বলেন, “ভৌগোলিক ও প্রশাসনিক দিক থেকে সুয়াবিলের জনগণের জন্য বর্তমান ফটিকছড়ি উপজেলা সদরই সবচেয়ে নিকটবর্তী ও সুবিধাজনক। তাই জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া হবে না।”

বক্তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “সুয়াবিলের জনগণের ন্যায্য দাবিকে সম্মান জানিয়ে এই প্রস্তাব অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।”

অন্যথায়, এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা হাতে প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে “সুয়াবিলকে ষড়যন্ত্রের জালে জড়াবেন না”, “সুয়াবিল আমাদের ফটিকছড়ির অবিচ্ছেদ্য অংশ” এ ধরনের নানা স্লোগান দিতে থাকেন।

সমাবেশ শেষে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণার আগাম বার্তা দিয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি শেষ হয়।