ফরিদপুরে সেই মাদক কারবারী রিমন গ্রেপ্তার, পুলিশের সামনেই সাংবাদিককে হত্যার হুমকি

ফরিদপুর প্রতিনিধি :
২১ আগস্ট, ২০২৫, 8:31 PM

ফরিদপুরে সেই মাদক কারবারী রিমন গ্রেপ্তার, পুলিশের সামনেই সাংবাদিককে হত্যার হুমকি
দৈনিক রুপালী বাংলাদেশ ও দি ডেইলি সিটিজেন টাইমস পত্রিকার ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি এস.এম আকাশের গলায় কাচি ঠেকিয়ে তাকে জবাই করে হত্যার হুমকি দেওয়া সেই মাদক কারবারী রিমন শরীফ (৩৮)কে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে মধুখালী থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাত দেড়টার দিকে উপজেলার জাহাপুর ইউনিয়নের চরমনোহরদিয়া গ্রামের আসামির নিজ বাড়ী থেকে ৭ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এসময় মাদক কারবারী রিমন শরীফ পুলিশের সামনেই সাংবাদিক এস. এম আকাশ ও তার ছেলেকে হত্যার হুমকি দেন। রিমন শরীফ সাংবাদিক এস.এম আকাশ এর উদ্দেশ্যে পুলিশের সামনেই অকর্থ ভাষায় গালিগালাজ করাসহ উচ্চস্বরে বার বার বলতে থাকেন জেল থেকে বেড়িয়ে আগে তোরে আর তোর ছেলেরে ঝেরে দেব।
মাদক কারবারী রিমন শরীফ জাহাপুর ইউনিয়নের চরমনোহরদিয়া গ্রামের হাবিব শরীফের ছেলে।
রিমন শরীফ এর আগেও একাধিকবার মাদকসহ পুলিশ, RAB ও মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
জানা যায়, মাদক কারবারী রিমন শরীফ সাংবাদিক এস. এম আকাশকে খুনজখমের হুমকি দিয়ে তার পৈত্রিক ও ক্রয়কৃত জমির উপর নির্মাণ করা বাড়ীর ভিতর দিয়ে জোরপূর্বক মাদক ব্যবহৃত কাজে নিয়োজিত ইজি বাইক চালিয়ে যাতায়াত করছে।
এই বিষয়টি সাংবাদিক এস.এম আকাশ পুলিশকে জানানোর পর মধুখালী থানার ওসি মো. নুরুজ্জামান নিজে গিয়ে উভয় পক্ষকে যার যার কাগজপত্রসহ থানায় আসতে বলেন। এস. এম আকাশ থানায় আসলেও রিমন শরীফ আসেননি।
সাংবাদিক এস. এম আকাশ বলেন, রিমন আমার ছোট চাচার ছেলে। সে একজন পেশাদার মাদক কারবারী হওয়ায় তার সাথে আমার সম্পর্ক তেমন ভালোনা। এছাড়াও রিমন মাদক ব্যবহৃত ইজি বাইক নিয়ে তার সামনের সোজা রাস্তায় না গিয়ে
জোরপূর্বক আমার পৈত্রিক ও ক্রয়কৃত বাড়ীর ভিতর দিয়ে যাতায়াত করছে। এই বিষয়টি থানায় জানানোর পর সে আমার নানা ধরনের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। গতকাল মাদকসহ পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গাড়ীতে উঠানোর সময় সে প্রকাশ্যে পুলিশের সামনেই আমাকে এবং আমার ছেলেকে হত্যা করার হুমকি দিয়েছে। আমি এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় আছি।
এবিষয়ে মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. নুরুজ্জামান জানান, মাদক বিরোধি অভিযানে গতরাতে ৭ পিস ইয়াবাসহ রিমন শরীফ নামে এক চিহ্নিত মাদক কারবারীকে আটক করা হয়। পরে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাকে সাজা দিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে। এই মাদক বিরোধি অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
ফরিদপুর প্রতিনিধি :
২১ আগস্ট, ২০২৫, 8:31 PM

দৈনিক রুপালী বাংলাদেশ ও দি ডেইলি সিটিজেন টাইমস পত্রিকার ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি এস.এম আকাশের গলায় কাচি ঠেকিয়ে তাকে জবাই করে হত্যার হুমকি দেওয়া সেই মাদক কারবারী রিমন শরীফ (৩৮)কে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে মধুখালী থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাত দেড়টার দিকে উপজেলার জাহাপুর ইউনিয়নের চরমনোহরদিয়া গ্রামের আসামির নিজ বাড়ী থেকে ৭ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এসময় মাদক কারবারী রিমন শরীফ পুলিশের সামনেই সাংবাদিক এস. এম আকাশ ও তার ছেলেকে হত্যার হুমকি দেন। রিমন শরীফ সাংবাদিক এস.এম আকাশ এর উদ্দেশ্যে পুলিশের সামনেই অকর্থ ভাষায় গালিগালাজ করাসহ উচ্চস্বরে বার বার বলতে থাকেন জেল থেকে বেড়িয়ে আগে তোরে আর তোর ছেলেরে ঝেরে দেব।
মাদক কারবারী রিমন শরীফ জাহাপুর ইউনিয়নের চরমনোহরদিয়া গ্রামের হাবিব শরীফের ছেলে।
রিমন শরীফ এর আগেও একাধিকবার মাদকসহ পুলিশ, RAB ও মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন।
জানা যায়, মাদক কারবারী রিমন শরীফ সাংবাদিক এস. এম আকাশকে খুনজখমের হুমকি দিয়ে তার পৈত্রিক ও ক্রয়কৃত জমির উপর নির্মাণ করা বাড়ীর ভিতর দিয়ে জোরপূর্বক মাদক ব্যবহৃত কাজে নিয়োজিত ইজি বাইক চালিয়ে যাতায়াত করছে।
এই বিষয়টি সাংবাদিক এস.এম আকাশ পুলিশকে জানানোর পর মধুখালী থানার ওসি মো. নুরুজ্জামান নিজে গিয়ে উভয় পক্ষকে যার যার কাগজপত্রসহ থানায় আসতে বলেন। এস. এম আকাশ থানায় আসলেও রিমন শরীফ আসেননি।
সাংবাদিক এস. এম আকাশ বলেন, রিমন আমার ছোট চাচার ছেলে। সে একজন পেশাদার মাদক কারবারী হওয়ায় তার সাথে আমার সম্পর্ক তেমন ভালোনা। এছাড়াও রিমন মাদক ব্যবহৃত ইজি বাইক নিয়ে তার সামনের সোজা রাস্তায় না গিয়ে
জোরপূর্বক আমার পৈত্রিক ও ক্রয়কৃত বাড়ীর ভিতর দিয়ে যাতায়াত করছে। এই বিষয়টি থানায় জানানোর পর সে আমার নানা ধরনের ক্ষতি করার চেষ্টা করছে। গতকাল মাদকসহ পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গাড়ীতে উঠানোর সময় সে প্রকাশ্যে পুলিশের সামনেই আমাকে এবং আমার ছেলেকে হত্যা করার হুমকি দিয়েছে। আমি এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় আছি।
এবিষয়ে মধুখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. নুরুজ্জামান জানান, মাদক বিরোধি অভিযানে গতরাতে ৭ পিস ইয়াবাসহ রিমন শরীফ নামে এক চিহ্নিত মাদক কারবারীকে আটক করা হয়। পরে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাকে সাজা দিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে। এই মাদক বিরোধি অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।