টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি :
২০ আগস্ট, ২০২৫, 12:36 AM

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার
কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ন-২ এর বিশেষ অভিযানে ১ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট ২০২৫) দুপুরে নাফ নদী সংলগ্ন সাবরাং বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বিজিবি জানায়, নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়—একটি সংঘবদ্ধ চক্র মিয়ানমারের মাদক কারবারীদের সহযোগিতায় জেলের ছদ্মবেশে নাফ নদী দিয়ে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা পাচারের চেষ্টা করছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি’র নেতৃত্বে বিশেষ নৌ-টহল মোতায়েন করা হয়।
অভিযানের সময় সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থানরত বিজিবি টহলদল একটি সন্দেহজনক নৌকাকে ধাওয়া করলে ২ জন চোরাকারবারী নদীতে লাফ দিয়ে সাঁতরে মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়। পরে নৌকাটিতে তল্লাশি চালিয়ে মাছ ধরার জালে লুকানো অবস্থায় বিশেষভাবে মোড়কজাতকৃত ১ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
বিজিবি জানিয়েছে, মাদক পাচারে জড়িতদের ধরতে বাংলাদেশ অংশে আরও অভিযান চালানো হলেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে চোরাকারবারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, সীমান্ত এলাকায় সব ধরনের অপরাধ দমন ও জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিজিবি সর্বদা সচেষ্ট এবং মাদক বিরোধী জিরো টলারেন্স নীতি ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি :
২০ আগস্ট, ২০২৫, 12:36 AM

কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ন-২ এর বিশেষ অভিযানে ১ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট ২০২৫) দুপুরে নাফ নদী সংলগ্ন সাবরাং বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বিজিবি জানায়, নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়—একটি সংঘবদ্ধ চক্র মিয়ানমারের মাদক কারবারীদের সহযোগিতায় জেলের ছদ্মবেশে নাফ নদী দিয়ে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা পাচারের চেষ্টা করছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি’র নেতৃত্বে বিশেষ নৌ-টহল মোতায়েন করা হয়।
অভিযানের সময় সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থানরত বিজিবি টহলদল একটি সন্দেহজনক নৌকাকে ধাওয়া করলে ২ জন চোরাকারবারী নদীতে লাফ দিয়ে সাঁতরে মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যায়। পরে নৌকাটিতে তল্লাশি চালিয়ে মাছ ধরার জালে লুকানো অবস্থায় বিশেষভাবে মোড়কজাতকৃত ১ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
বিজিবি জানিয়েছে, মাদক পাচারে জড়িতদের ধরতে বাংলাদেশ অংশে আরও অভিযান চালানো হলেও কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে চোরাকারবারীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, সীমান্ত এলাকায় সব ধরনের অপরাধ দমন ও জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিজিবি সর্বদা সচেষ্ট এবং মাদক বিরোধী জিরো টলারেন্স নীতি ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।