পরিচয় শনাক্তে জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১৪ জনের লাশ উত্তোলনের নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক :
০৬ আগস্ট, ২০২৫, 9:56 AM

পরিচয় শনাক্তে জুলাই আন্দোলনে শহীদ ১১৪ জনের লাশ উত্তোলনের নির্দেশ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ১১৪ জন শহীদের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রস্তুত, মৃতদেহের ডিএনএ সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্তে লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ১১৪ শহীদকে শনাক্ত না করে অজ্ঞাতনামা হিসেবে রাজধানীর রায়ের বাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক মো. মাহিদুল ইসলাম লাশ উত্তোলন চেয়ে এ আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান আবেদনটি মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৬(২) ধারার বিধান অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মোহাম্মদপুর থানায় আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান বাসসকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন বয়সের নারী ও পুরুষ শহীদ হয়েছেন। যাদের মধ্যে ১১৪ জন অজ্ঞাতনামা শহীদকে শনাক্ত না করেই মোহাম্মদপুর থানাধীন রায়ের বাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আইনতগত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং শহীদদের মৃতদেহ শনাক্তকরণের জন্য লাশ যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কবর হতে উত্তোলন করা প্রয়োজন। এসব লাশের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রস্তুত, মৃতদেহের ডিএনএ সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত হতে হবে। এছাড়া আইনি কার্যক্রম শেষে ডিএনএ প্রোফাইলিং এর মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিতকরণের পর পরিবারের চাহিদা মোতাবেক মৃতদেহ তাদের পরিবারের নিকট, হস্তান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
নিজস্ব প্রতিবেদক :
০৬ আগস্ট, ২০২৫, 9:56 AM

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ১১৪ জন শহীদের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রস্তুত, মৃতদেহের ডিএনএ সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্তে লাশ উত্তোলনের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ১১৪ শহীদকে শনাক্ত না করে অজ্ঞাতনামা হিসেবে রাজধানীর রায়ের বাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক মো. মাহিদুল ইসলাম লাশ উত্তোলন চেয়ে এ আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান আবেদনটি মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৬(২) ধারার বিধান অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মোহাম্মদপুর থানায় আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান বাসসকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন বয়সের নারী ও পুরুষ শহীদ হয়েছেন। যাদের মধ্যে ১১৪ জন অজ্ঞাতনামা শহীদকে শনাক্ত না করেই মোহাম্মদপুর থানাধীন রায়ের বাজার কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে আইনতগত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং শহীদদের মৃতদেহ শনাক্তকরণের জন্য লাশ যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কবর হতে উত্তোলন করা প্রয়োজন। এসব লাশের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রস্তুত, মৃতদেহের ডিএনএ সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত হতে হবে। এছাড়া আইনি কার্যক্রম শেষে ডিএনএ প্রোফাইলিং এর মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিতকরণের পর পরিবারের চাহিদা মোতাবেক মৃতদেহ তাদের পরিবারের নিকট, হস্তান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।