ঈশ্বরগঞ্জে বাবার হাতে ছেলে খুন

আশরাফুল ইসলাম, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি :
৩১ জুলাই, ২০২৫, 10:59 PM

ঈশ্বরগঞ্জে বাবার হাতে ছেলে খুন
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৭ বছর বয়সী পুত্র মোবারককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মানসিক ভারসাম্যহীন পিতা মো. নুরুল্লাহর (৩২) বিরুদ্ধে। বুধবার রাতে উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের বি-কাঁঠালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত পিতা মো. নুরুল্লাহকে (৩২) আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন নুরুল্লাহ। ঘটনার দিন বৃষ্টির কারণে মোবারক ছাতা নিয়ে বাবার কাছে যাওয়া মাত্রই নুরুল্লাহ তার হাতে থাকা দা দিয়ে সন্তানের মাথায় কোপ দেন। মুহুর্তের মধ্যেই শিশুটি মাটিতে লুটিয়ে পরে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান , নুরুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন। পরিবারের সদস্যরা মাঝে মাঝে তাকে বেঁধে রাখলেও অবস্থার উন্নতি হওয়ায় ১৫ দিন আগে তাকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। কিন্তু দুই দিন ধরে তার মানসিক অবস্থা আবার খারাপ হতে শুরু করে। বুধবার সকাল থেকে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে অদূরের একটি জঙ্গলে বসে ছিলেন। বিকেলে প্রবল বৃষ্টি শুরু হলে তার স্ত্রী জাকিয়া বেগম ছেলে মোবারককে বাবার জন্য ছাতা দিয়ে পাঠান।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. উবায়দুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত পিতাকে আটক করি। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আশরাফুল ইসলাম, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি :
৩১ জুলাই, ২০২৫, 10:59 PM

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৭ বছর বয়সী পুত্র মোবারককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মানসিক ভারসাম্যহীন পিতা মো. নুরুল্লাহর (৩২) বিরুদ্ধে। বুধবার রাতে উপজেলার সোহাগী ইউনিয়নের বি-কাঁঠালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত পিতা মো. নুরুল্লাহকে (৩২) আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন নুরুল্লাহ। ঘটনার দিন বৃষ্টির কারণে মোবারক ছাতা নিয়ে বাবার কাছে যাওয়া মাত্রই নুরুল্লাহ তার হাতে থাকা দা দিয়ে সন্তানের মাথায় কোপ দেন। মুহুর্তের মধ্যেই শিশুটি মাটিতে লুটিয়ে পরে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান , নুরুল্লাহ দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন। পরিবারের সদস্যরা মাঝে মাঝে তাকে বেঁধে রাখলেও অবস্থার উন্নতি হওয়ায় ১৫ দিন আগে তাকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। কিন্তু দুই দিন ধরে তার মানসিক অবস্থা আবার খারাপ হতে শুরু করে। বুধবার সকাল থেকে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে অদূরের একটি জঙ্গলে বসে ছিলেন। বিকেলে প্রবল বৃষ্টি শুরু হলে তার স্ত্রী জাকিয়া বেগম ছেলে মোবারককে বাবার জন্য ছাতা দিয়ে পাঠান।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. উবায়দুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত পিতাকে আটক করি। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।