ঢাকা ১০ জুলাই, ২০২৫
শিরোনামঃ
জনগণের পক্ষে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি গড়ে তুলুন: নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত দেশকে নির্বাচনের ট্র্যাকে উঠানো যাবে ততই দেশের জন্য মঙ্গল : মির্জা ফখরুল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা বাজার সম্প্রসারণে এফটিএ বাস্তবায়ন জরুরি: বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ী নেতারা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেওয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা বাগেরহাটে এ্যানজিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতির কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৯ এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ আগামীকাল টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় এখনো নিখোঁজ ১৭০, বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা ভারতে যুবককে কুপিয়ে রক্তাক্ত করার ভিডিও বাংলাদেশের বলে অপপ্রচার : বাংলাফ্যাক্ট শ্রীলংকার বিপক্ষে টি২০ সিরিজে ঘুড়ে দাঁড়ানোর প্রত্যাশা বাংলাদেশের

বাজার সম্প্রসারণে এফটিএ বাস্তবায়ন জরুরি: বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ী নেতারা

#
news image

দক্ষিণ-পূর্ব এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে বাজার সম্প্রসারণে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিয়েছেন দু’দেশের ব্যবসায়ীবৃন্দ। 

এ জন্য আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) বাস্তবায়ন জরুরি বলে মনে করছেন তারা।

আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং থাই-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সভায় এই মতামত জানানো হয়।

এফবিসিসিআই’র প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বাংলাদেশে রয়েল থাই অ্যাম্বাসির চার্জ দ্য’অ্যাফেয়ার্স মি. পানম থংপ্রায়ুন উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার বাণিজ্য সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে এফবিসিসিআই’র প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, থ্যাইল্যান্ড হল এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্যতম বাণিজ্যিক হাব। আর, বাংলাদেশের রয়েছে বিপুল দক্ষ এবং তরুণ জনশক্তি। এসব সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে উভয় দেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধির পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, পর্যটন, স্বাস্থ্যসেবা ও ঔষধ, অবকাঠামো, জ্বালানি এবং হালকা প্রকৌশল প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই’র প্রশাসক।

উভয় দেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা এফটিএ ইস্যুতে অগ্রসর হবে আশাবাদ ব্যক্ত করে মো. হাফিজুর রহমান রহমান বলেন, বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে পণ্য ও সেবা আমদানি-রপ্তানি আরও ত্বরান্বিত হবে। পাশাপাশি বিনিয়োগ উৎসাহিত হবে। এ সময়, দক্ষিণ-পূর্ব এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বাজার সুবিধাকে কাজে লাগাতে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।

থাই অ্যাম্বাসির চার্জ দ্য’অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রায়ুন বলেন, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ক উন্নয়নে উভয়পক্ষ নিবিড়ভাবে কাজ করবে। এই সভার মাধ্যমে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং আরও শক্তিশালী হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।

থাই-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ, থাই-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং এফবিসিসিআই’র সাবেক সহ-সভাপতি মো. মুনির হোসেন, এফবিসিসিআই’র মহাসচিব মো. আলমগীর, এফবিসিসিআই’র ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের প্রধান মো. জাফর ইকবাল, থাই-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ এবং উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

০৯ জুলাই, ২০২৫,  9:44 PM

news image

দক্ষিণ-পূর্ব এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে বাজার সম্প্রসারণে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দিয়েছেন দু’দেশের ব্যবসায়ীবৃন্দ। 

এ জন্য আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) বাস্তবায়ন জরুরি বলে মনে করছেন তারা।

আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং থাই-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সভায় এই মতামত জানানো হয়।

এফবিসিসিআই’র প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বাংলাদেশে রয়েল থাই অ্যাম্বাসির চার্জ দ্য’অ্যাফেয়ার্স মি. পানম থংপ্রায়ুন উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার বাণিজ্য সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে এফবিসিসিআই’র প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, থ্যাইল্যান্ড হল এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্যতম বাণিজ্যিক হাব। আর, বাংলাদেশের রয়েছে বিপুল দক্ষ এবং তরুণ জনশক্তি। এসব সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে উভয় দেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধির পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, পর্যটন, স্বাস্থ্যসেবা ও ঔষধ, অবকাঠামো, জ্বালানি এবং হালকা প্রকৌশল প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই’র প্রশাসক।

উভয় দেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বা এফটিএ ইস্যুতে অগ্রসর হবে আশাবাদ ব্যক্ত করে মো. হাফিজুর রহমান রহমান বলেন, বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে পণ্য ও সেবা আমদানি-রপ্তানি আরও ত্বরান্বিত হবে। পাশাপাশি বিনিয়োগ উৎসাহিত হবে। এ সময়, দক্ষিণ-পূর্ব এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বাজার সুবিধাকে কাজে লাগাতে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।

থাই অ্যাম্বাসির চার্জ দ্য’অ্যাফেয়ার্স পানম থংপ্রায়ুন বলেন, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ক উন্নয়নে উভয়পক্ষ নিবিড়ভাবে কাজ করবে। এই সভার মাধ্যমে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং আরও শক্তিশালী হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।

থাই-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি এবং ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ, থাই-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং এফবিসিসিআই’র সাবেক সহ-সভাপতি মো. মুনির হোসেন, এফবিসিসিআই’র মহাসচিব মো. আলমগীর, এফবিসিসিআই’র ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের প্রধান মো. জাফর ইকবাল, থাই-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ এবং উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।