বাগেরহাটে এ্যানজিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতির কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৯

সৈয়দ ওবায়দুল হোসেন, খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো চিফ :
০৯ জুলাই, ২০২৫, 9:39 PM

বাগেরহাটে এ্যানজিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতির কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৯
জেলার কাটাখালি হ্যামকো কোম্পানির প্রতিষ্ঠান এ্যানজিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতি হওয়া মালামাল উদ্ধার ও ডাকাতির সাথে জড়িত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল আরিফ।
উদ্ধারকৃত মালামালের মধ্যে ১০ টন অ্যালুমিনিয়াম বার, এক টন তামা ও আড়াই টন তামার তার উদ্ধার করা হয়েছে যার মূল্য এক কোটি ২ হাজার টাকা।
গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার কালামৃধা এলাকার স্বপন হোসেন (৩২), বরিশাল জেলার আগইলঝড়া উপজেলার পতিহার পূর্বপাড়া এলাকার মো. জলিল খান (৪৫), রাজবাড়ি সদরের রাম কান্তপুর এলাকার জয়নাল ফকির (৪৫), চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ঢাকিরগাও এলাকার মো. ইকবাল হোসেন (৩৫), ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তারাগাজী এলাকার আল আমিন (৩৬), নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার দক্ষিণ মানিকপুর এলাকার মো. গোলাম মর্তুজা (৩৬), চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকার মো. আশরাফুল ইসলাম (৩৫), বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার বৈলতলী এলাকার মো. আব্দুর রহমান (৪২), খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার দক্ষিণ খাজাডাঙ্গা এলাকার মো. রহমত শেখ (৩৭)। এদের মধ্যে ৫ জন সরাসরি ডাকাতির সাথে জড়িত। দুইজন ডাকাতির মাল ক্রেতা। এই ডাকাতির সাথে জড়িত সন্দেহে কোম্পানির নিরাপত্তা প্রহরী মো. আব্দুর রহমান ও মো. রহমত শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত ৪ জুলাই রাতে বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি এলাকায় মহাসড়কের পাশে থাকা হ্যামকো কোম্পানির সহযোগী প্রতিষ্ঠান অ্যাঞ্জিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজের নিরাপত্তা প্রহরী ও শ্রমিকদের বেঁধে রেখে এক কোটি ২ লাখ টাকার মালামাল লুট করে ডাকাত দল। পরের দিন ওই প্রতিষ্ঠানের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. আশরাফুল মিজান বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন। ডাকাতির মামলা হওয়ার পর থেকে পুলিশ অভিযান শুরু করে।
পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল আরিফ বলেন, ঘটনার পর থেকে পুলিশ তৎপর ছিল। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির মালামালসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের তথ্য অনুযায়ী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আরও ৫ জনকে আটক করা হয়। এছাড়া ফকিরহাট থেকে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছে।
সৈয়দ ওবায়দুল হোসেন, খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো চিফ :
০৯ জুলাই, ২০২৫, 9:39 PM

জেলার কাটাখালি হ্যামকো কোম্পানির প্রতিষ্ঠান এ্যানজিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতি হওয়া মালামাল উদ্ধার ও ডাকাতির সাথে জড়িত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল আরিফ।
উদ্ধারকৃত মালামালের মধ্যে ১০ টন অ্যালুমিনিয়াম বার, এক টন তামা ও আড়াই টন তামার তার উদ্ধার করা হয়েছে যার মূল্য এক কোটি ২ হাজার টাকা।
গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার কালামৃধা এলাকার স্বপন হোসেন (৩২), বরিশাল জেলার আগইলঝড়া উপজেলার পতিহার পূর্বপাড়া এলাকার মো. জলিল খান (৪৫), রাজবাড়ি সদরের রাম কান্তপুর এলাকার জয়নাল ফকির (৪৫), চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ঢাকিরগাও এলাকার মো. ইকবাল হোসেন (৩৫), ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তারাগাজী এলাকার আল আমিন (৩৬), নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার দক্ষিণ মানিকপুর এলাকার মো. গোলাম মর্তুজা (৩৬), চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলার উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকার মো. আশরাফুল ইসলাম (৩৫), বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার বৈলতলী এলাকার মো. আব্দুর রহমান (৪২), খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার দক্ষিণ খাজাডাঙ্গা এলাকার মো. রহমত শেখ (৩৭)। এদের মধ্যে ৫ জন সরাসরি ডাকাতির সাথে জড়িত। দুইজন ডাকাতির মাল ক্রেতা। এই ডাকাতির সাথে জড়িত সন্দেহে কোম্পানির নিরাপত্তা প্রহরী মো. আব্দুর রহমান ও মো. রহমত শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত ৪ জুলাই রাতে বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি এলাকায় মহাসড়কের পাশে থাকা হ্যামকো কোম্পানির সহযোগী প্রতিষ্ঠান অ্যাঞ্জিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজের নিরাপত্তা প্রহরী ও শ্রমিকদের বেঁধে রেখে এক কোটি ২ লাখ টাকার মালামাল লুট করে ডাকাত দল। পরের দিন ওই প্রতিষ্ঠানের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. আশরাফুল মিজান বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন। ডাকাতির মামলা হওয়ার পর থেকে পুলিশ অভিযান শুরু করে।
পুলিশ সুপার মো. তৌহিদুল আরিফ বলেন, ঘটনার পর থেকে পুলিশ তৎপর ছিল। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার চট্টগ্রাম জেলার সীতাকুণ্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির মালামালসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের তথ্য অনুযায়ী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আরও ৫ জনকে আটক করা হয়। এছাড়া ফকিরহাট থেকে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছে।