ঢাকা ১০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

#
news image

অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

মিছিল শেষে সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্রের অর্থ শহীদদের রক্তের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা, যা দেশের ছাত্র সমাজ এবং জনগণ কখনই সহ্য করবে না।

আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের চারপাশ প্রদক্ষিণ করে এবং আবার প্রধান ফটকে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

এ সময় বিক্ষোভকারীরা 'আমার সোনার বাংলায়- আওয়ামী লীগের ঠাঁই  নাই, এই বাংলায় আওয়ামী লীগের থাকবে না কোনো ঠিকানা, দালালি বা রাজপথ, রাজপথ- রাজপথ, খুনিদের আস্তানা- এই বাংলায় থাকবে না' ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র শামসুর রহমান সুমন বলেন, ২৪ এর জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার ষড়যন্ত্র ও চেষ্টা করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা কখনই এটা মেনে নেবে না। ৫ আগস্ট সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ২৪ এর আন্দোলনের সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে। আমরা এর প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি না। তাদের বিচারের আগে বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনও সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের।’

আরেক ছাত্র রহমত আলী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উপর যারা গুলি চালিয়েছে- তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হলে আমরা তা সহ্য করব না। ছাত্রসমাজ যেকোনো ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে প্রস্তুত।’

যেহেতু আওয়ামী লীগ একটি দল হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাই তাদের হত্যার দায় স্বীকার করতে হবে এবং তাদের পূর্ণাঙ্গ বিচার করতে হবে।

তিনি বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’

আশিকুর রহমান বলেন, ‘যদি কোনও দুষ্ট চক্র আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার চেষ্টা করে, আমরা এক বিন্দুও ছাড় দেব না। আমরা ছাত্রদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে আছি। আমরা রাজপথ ত্যাগ করিনি।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

২২ মার্চ, ২০২৫,  6:01 AM

news image

অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

মিছিল শেষে সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, আওয়ামী লীগকে ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্রের অর্থ শহীদদের রক্তের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা, যা দেশের ছাত্র সমাজ এবং জনগণ কখনই সহ্য করবে না।

আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের চারপাশ প্রদক্ষিণ করে এবং আবার প্রধান ফটকে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

এ সময় বিক্ষোভকারীরা 'আমার সোনার বাংলায়- আওয়ামী লীগের ঠাঁই  নাই, এই বাংলায় আওয়ামী লীগের থাকবে না কোনো ঠিকানা, দালালি বা রাজপথ, রাজপথ- রাজপথ, খুনিদের আস্তানা- এই বাংলায় থাকবে না' ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র শামসুর রহমান সুমন বলেন, ২৪ এর জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচারের আগে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার ষড়যন্ত্র ও চেষ্টা করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা কখনই এটা মেনে নেবে না। ৫ আগস্ট সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ২৪ এর আন্দোলনের সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে। আমরা এর প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি না। তাদের বিচারের আগে বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনও সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের।’

আরেক ছাত্র রহমত আলী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের উপর যারা গুলি চালিয়েছে- তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হলে আমরা তা সহ্য করব না। ছাত্রসমাজ যেকোনো ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে প্রস্তুত।’

যেহেতু আওয়ামী লীগ একটি দল হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তাই তাদের হত্যার দায় স্বীকার করতে হবে এবং তাদের পূর্ণাঙ্গ বিচার করতে হবে।

তিনি বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’

আশিকুর রহমান বলেন, ‘যদি কোনও দুষ্ট চক্র আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসিত করার চেষ্টা করে, আমরা এক বিন্দুও ছাড় দেব না। আমরা ছাত্রদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে আছি। আমরা রাজপথ ত্যাগ করিনি।