ঢাকা ২১ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আদর্শ নিয়ে সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই : মির্জা ফখরুল বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত বিনিয়োগ আকর্ষণে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে বিডা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উদযাপিত গাজায় ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরাইল অবিশ্বাস্য হারে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল বাংলাদেশ সালমান শাহের অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে এজহার গ্রহণের নির্দেশ ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২ নোয়াখালীতে রেকর্ডকৃত সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগে ৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা পিরোজপুরে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে পাঁচটি দোকান

ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানার হত্যা মামলায় হবিগঞ্জের ১৫৯ আ’লীগ নেতা আসামী

#
news image

ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় হবিগঞ্জের ১৫৯ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীসহ জাতীয় পর্যায়ের ও বিভিন্ন জেলার ৩৫৮ জন আওয়ামীলীগ নেতার নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ২০০০-৩০০০ জনকে আসামি করে ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সাবেক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক এমপি শাহনেওয়াজ মিলাদ গাজী, এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু, শাহজাহান মিয়া, মহসিন মিয়া, এডভোকেট হেলাল তালুকদার, রাছেল চৌধুরী, শাহীন মহালদার, মুহিবুর রহমান শিপলু, আব্দুল মন্নান খোকন, শেখ ফরিদ আহমেদ, বদরুল আলম, নলিউর রহমান তালুকদার, এডঃ সুলতান আহমেদ, সৈয়দ মঈনুল হক আরিফ, মশিউর রহমান শামীম, তাজ উদ্দিন তাজ, সোহেল মিয়া, আঃ রব শোভন, শেখ রাকিব, সাইফুল ইসলাম, আলী হোসেন চৌধুরী, আব্দুল হান্নান সরদার, তাজু মিয়া, নজরুল মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, আঃ জলিল, আজগর আলী, ফিরোজ মিয়া, মাহফুজ মিয়া, নিপু দেব, আপন মিয়া, ফোরকান মিয়া, সৈয়দ জুয়েল, আব্দুল জলিল, আব্দুল ওয়াহাব, সাব্বির হোসেন, জাকারিয়া, আঃ হাই, শাহাবুদ্দিন মিয়া, জাকারিয়া চৌধুরী,সালই মিয়া,কাজল মিয়া, এখলাছুর রহমান, সৈয়দ হামিদুর রহমানসহ হবিগঞ্জ জেলার ১৫৯ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়। মামলা নং-৩৪। যাত্রাবাড়ি থানার কাজীরগাঁও ভাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা মোঃ আব্দুস সামাদের পুত্র মোঃ আব্দুর রহিম বাদি হয়ে গত ১০ মার্চ মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, আসামিরা গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বে-আইনীভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। এতে তিনি

আহত হন। এসময় হামলাকারীরা তার শ্যালিকা রিপনা খাতুনের স্বামী জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পর থেকে নিহত জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রিপনা খাতুন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এজন্য বাধ্য হয়ে শ্যালিকার পক্ষে তিনি মামলার বাদী হন। এদিকে মামলার ঘটনার পর থেকে জেলায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। যাদের নাম আসামী তালিকায় রয়েছে তারা মামলার বিষয়ে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করতে থাকেন। সব মিলিয়ে এ মামলাটি টক অব দ্যা হবিগঞ্জে পরিণত হয়েছে।

মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :

১২ মার্চ, ২০২৫,  4:01 AM

news image

ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় হবিগঞ্জের ১৫৯ জন আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীসহ জাতীয় পর্যায়ের ও বিভিন্ন জেলার ৩৫৮ জন আওয়ামীলীগ নেতার নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত ২০০০-৩০০০ জনকে আসামি করে ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সাবেক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী মাহবুব আলী, সাবেক এমপি শাহনেওয়াজ মিলাদ গাজী, এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু, শাহজাহান মিয়া, মহসিন মিয়া, এডভোকেট হেলাল তালুকদার, রাছেল চৌধুরী, শাহীন মহালদার, মুহিবুর রহমান শিপলু, আব্দুল মন্নান খোকন, শেখ ফরিদ আহমেদ, বদরুল আলম, নলিউর রহমান তালুকদার, এডঃ সুলতান আহমেদ, সৈয়দ মঈনুল হক আরিফ, মশিউর রহমান শামীম, তাজ উদ্দিন তাজ, সোহেল মিয়া, আঃ রব শোভন, শেখ রাকিব, সাইফুল ইসলাম, আলী হোসেন চৌধুরী, আব্দুল হান্নান সরদার, তাজু মিয়া, নজরুল মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, আঃ জলিল, আজগর আলী, ফিরোজ মিয়া, মাহফুজ মিয়া, নিপু দেব, আপন মিয়া, ফোরকান মিয়া, সৈয়দ জুয়েল, আব্দুল জলিল, আব্দুল ওয়াহাব, সাব্বির হোসেন, জাকারিয়া, আঃ হাই, শাহাবুদ্দিন মিয়া, জাকারিয়া চৌধুরী,সালই মিয়া,কাজল মিয়া, এখলাছুর রহমান, সৈয়দ হামিদুর রহমানসহ হবিগঞ্জ জেলার ১৫৯ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়। মামলা নং-৩৪। যাত্রাবাড়ি থানার কাজীরগাঁও ভাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা মোঃ আব্দুস সামাদের পুত্র মোঃ আব্দুর রহিম বাদি হয়ে গত ১০ মার্চ মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, আসামিরা গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় বে-আইনীভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। এতে তিনি

আহত হন। এসময় হামলাকারীরা তার শ্যালিকা রিপনা খাতুনের স্বামী জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকান্ডের পর থেকে নিহত জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রিপনা খাতুন অসুস্থ হয়ে পড়েন। এজন্য বাধ্য হয়ে শ্যালিকার পক্ষে তিনি মামলার বাদী হন। এদিকে মামলার ঘটনার পর থেকে জেলায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। যাদের নাম আসামী তালিকায় রয়েছে তারা মামলার বিষয়ে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করতে থাকেন। সব মিলিয়ে এ মামলাটি টক অব দ্যা হবিগঞ্জে পরিণত হয়েছে।