কুষ্টিয়ায় জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি : মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি :
২০ অক্টোবর, ২০২৫, 7:33 PM

কুষ্টিয়ায় জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি : মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
ঢাকায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের ওপর পুলিশের বর্বর হামলার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল ১১টায় কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের উদ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মহোদয়ের নিকট একটি ৫ দফা দাবি-সংবলিত স্মারকলিপি প্রদান করা হয়, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা বন্ধ এবং সার্বিক নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজের সম্মানিত প্রভাষক জনাব টিপু সুলতান, যিনি বলেন “যে আন্দোলন দেশের ভবিষ্যতের ন্যায়ের প্রতীক হয়ে উঠেছিল, সেই আন্দোলনের যোদ্ধাদের ওপর আক্রমণ শুধু অমানবিক নয়, এটি রাষ্ট্রের নৈতিক শিকড়েও আঘাত হেনেছে।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জুলাই যোদ্ধা জনাব শফিউল ইসলাম ও জনাব আবু হানিফ, যারা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গুরুত্ব ও আহত সহযোদ্ধাদের দুরবস্থা এবং চিকিৎসা সহায়তার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
শহীদ পরিবার পক্ষ থেকে ঢাকায় সংঘটিত ঘটনার চাক্ষুষ বর্ণনা দেন জনাব সুজন মাহমুদ ফরাজি এবং জুলাই যোদ্ধা নাজমুস সাকিব। তাঁরা হামলার বীভৎসতা ও আহতদের দুরবস্থার কথা বর্ণনা করে প্রশাসনের এহেন কাজের বিরুদ্ধে দ্রুত কার্যকরি পদক্ষেপের দাবি জানান।
কর্মসূচির সমাপ্তি বক্তব্যে জুলাই যোদ্ধা মোঃ তায়েফ হাসান বলেন “জুলাই সনদে আহত ও শহীদ পরিবারের সুরক্ষার অঙ্গীকার ছিল, অথচ তার আগেই তাদের ওপর আঘাত করা হয়েছে। এটি শুধু একটি ঘটনার প্রতিবাদ নয়, এটি মানবতার পক্ষের একটি আহ্বান।
সার্বিক কর্মসূচির দিকনির্দেশনা প্রদান করেন কুষ্টিয়া জেলা জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের কো-অর্ডিনেটর জনাব মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।
মানববন্ধন থেকে বক্তারা ঘোষণা দেন “জুলাই পরবর্তীতে গণ-অভ্যুত্থানের রক্তস্নাত সাগরের উপর দাঁড়ানো সরকার থাকা অবস্থায় এভাবে আক্রমণ কল্পনাতীত ও জঘন্য কাজ। এটি ভবিষ্যতের জন্য কোনো শুভ নজির নয়। অনতিবিলম্বে জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে।
মানববন্ধন শেষে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক বরাবর প্রদত্ত স্মারকলিপিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, হামলার তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানানো হয়।
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি :
২০ অক্টোবর, ২০২৫, 7:33 PM

ঢাকায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের ওপর পুলিশের বর্বর হামলার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সকাল ১১টায় কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের উদ্যোগে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মহোদয়ের নিকট একটি ৫ দফা দাবি-সংবলিত স্মারকলিপি প্রদান করা হয়, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা বন্ধ এবং সার্বিক নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়।
কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজের সম্মানিত প্রভাষক জনাব টিপু সুলতান, যিনি বলেন “যে আন্দোলন দেশের ভবিষ্যতের ন্যায়ের প্রতীক হয়ে উঠেছিল, সেই আন্দোলনের যোদ্ধাদের ওপর আক্রমণ শুধু অমানবিক নয়, এটি রাষ্ট্রের নৈতিক শিকড়েও আঘাত হেনেছে।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জুলাই যোদ্ধা জনাব শফিউল ইসলাম ও জনাব আবু হানিফ, যারা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গুরুত্ব ও আহত সহযোদ্ধাদের দুরবস্থা এবং চিকিৎসা সহায়তার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
শহীদ পরিবার পক্ষ থেকে ঢাকায় সংঘটিত ঘটনার চাক্ষুষ বর্ণনা দেন জনাব সুজন মাহমুদ ফরাজি এবং জুলাই যোদ্ধা নাজমুস সাকিব। তাঁরা হামলার বীভৎসতা ও আহতদের দুরবস্থার কথা বর্ণনা করে প্রশাসনের এহেন কাজের বিরুদ্ধে দ্রুত কার্যকরি পদক্ষেপের দাবি জানান।
কর্মসূচির সমাপ্তি বক্তব্যে জুলাই যোদ্ধা মোঃ তায়েফ হাসান বলেন “জুলাই সনদে আহত ও শহীদ পরিবারের সুরক্ষার অঙ্গীকার ছিল, অথচ তার আগেই তাদের ওপর আঘাত করা হয়েছে। এটি শুধু একটি ঘটনার প্রতিবাদ নয়, এটি মানবতার পক্ষের একটি আহ্বান।
সার্বিক কর্মসূচির দিকনির্দেশনা প্রদান করেন কুষ্টিয়া জেলা জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের কো-অর্ডিনেটর জনাব মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।
মানববন্ধন থেকে বক্তারা ঘোষণা দেন “জুলাই পরবর্তীতে গণ-অভ্যুত্থানের রক্তস্নাত সাগরের উপর দাঁড়ানো সরকার থাকা অবস্থায় এভাবে আক্রমণ কল্পনাতীত ও জঘন্য কাজ। এটি ভবিষ্যতের জন্য কোনো শুভ নজির নয়। অনতিবিলম্বে জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে।
মানববন্ধন শেষে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক বরাবর প্রদত্ত স্মারকলিপিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, হামলার তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানানো হয়।