বাগেরহাটে পিতা হত্যার বিচার ও জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন

বাগেরহাট প্রতিনিধি :
২০ অক্টোবর, ২০২৫, 6:32 PM

বাগেরহাটে পিতা হত্যার বিচার ও জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন
বাগেরহাটে পরিকল্পিতভাবে পিতা হত্যার বিচার ও জীবনের নিরাপত্তা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে পুত্র মোঃ মিঠুন খান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাবের হলরুমে মোড়েলগঞ্জ উপজেলার ডেপুয়ারপাড় গ্রামের চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রেফতার, পিতা হত্যার বিচার ও বাদীর পরিবারের জীবনের নিরাপত্তা দাবিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে মোঃ মিঠুন খান।
সংবাদ সম্মেলনে মোঃ মিঠুন খান লিখিত অভিযোগে বলেন, আমার পিতা আবুল কালাম খান, বয়স ৫০ বছর এবং আমার চাচা, মোঃ লুৎফর খান, বয়স ৬০ বছর, গত ৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসী সোহেল খাম, খবির খান, আল আমিন মাওলানা, মোড়েলগঞ্জ উপজেলা জামায়েতের সেক্রেটারী মাকছুদ মাওলানাসহ ২০/২২ জন সন্ত্রাসী আমার বাবা ও চাচাকে জমিজমার বিরোধের কারনে খালপাড়ে ডেকে নিয়ে গিয়ে অমানবিক অত্যাচার করে যার ফলে আমার বারা তাৎক্ষনিক মৃত্যুবরন করেন এবং আমার চাচা খুলনা ২৫০ বেড এ মৃত্যুর সহিত পাঞ্জা লড়ছে। পরে পুলিশ এসে উক্ত খালপাড়। থেকে আমার বাবার লাশ উদ্ধার করে এবং পরের দিন ময়না তদন্ত শেষে আমাদের নিজ বাড়িতে তার দাফন কার্য সম্পাদন করি। ৫ অক্টোবর আমি বাদি হয়ে মোড়েলগঞ্জ থানায় সোহেল খান, মাকসুদ মাওলানা সহ ১২ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক আরো ৫/৭ জন অজ্ঞাত আসামী করিয়া একটি হত্যা মামলা দায়ের করি। ঘটনাস্থল থেকে মিন্টু নামের এক আসামী এবং ঢাকা থেকে খুরুম খানকে আটক করে আইন শৃংখলা বাহিনী। আওয়ামী সন্ত্রাসী সোহেল খান এর নামে পূর্বেই হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজি সহ ৩০/৩২টি মামলা রয়েছে। সে একজন পুলিশের তালিকাভূক্ত সন্ত্রাসী। মোড়েলগঞ্জ উপজেলা জামায়েতে ইসলামের সেক্রেটারী মাকসুদ মাওলানা মামলায় আসামী হওয়ার পর থেকে বিভিন্নবাবে আমাদের হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছে। তারা বলে থানা কিনে রাখছি। তারা আমাদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিবে বলে হুমকি দেয়। গত শনিবার বিকিলে আসামী মনু ও খবির খায়ের স্ত্রীরা দা নিয়ে আমার ভাই যার বয়স ১২ বছর মাইনুলকে হত্যার উদ্দেশ্যে কোপ দেয় অল্পের সে প্রানে রক্ষা পায়।
এসময় মোঃ মিঠুন খান বলেন,, থানায় গেলে মোড়েলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি অসাদাচরন করে। রিমান্ডের আসামী ও তার পরিবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে ফেলেছে। আসামী পক্ষে আমাদের হুমকি দিতেছে যে আমাকে ও আমার ভাই রাব্বি খানকে ঘর পোড়া সহ ৪/৫ টি মামলায় আসামী করে দিবে। আমার ১০ বস্তা সুপারি ওসি সাহেব বিনা কারনে থানায় নিয়ে রেখেছে। যা এখনও ফেরত দেয়নি। আমরা যতদুর জেনেছি পোলেরহাট পুলিশ ফাড়ির আইসি বদিউজ্জামান ও দুলাল দারোগা আসামীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমার বাবা হত্যাকান্ডের আগে ঘটনাস্থল ও তার আশেপাশে ঘুরে বেড়িয়েছে। অনেকে আমাদের জানিয়েছে যে তারা সন্ত্রাসী সোহেল খান এর বাড়িতে দুপুরে খাওয়া দাওয়া করেছে। তারা আমার বাবাকে ইয়াবার প্যাকেট দিয়ে ফাসানোর পরিকল্পনা করিতেছিলো। আমার বাবাকে আওয়ামী সন্ত্রাসী সোহেল ও জামায়াত নেতা মাকসুদ মাওলানা পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছে। আমি হত্যা মামলার বাদি হওয়ায় আমাদের হুমকি দিতেছে। আমরা এখন নিরাপত্তা হীনতায় ভূগিতেছি। পুলিশের সামনে দিয়ে আসামীরা ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছেনা।
আমার বাবার হত্যাকারিরা প্রকাশ্যে দিবালোকে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং আমাদের বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। আমরা প্রশাসনের কাছে দ্রুত তাদের গ্রেপ্তারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
বাগেরহাট প্রতিনিধি :
২০ অক্টোবর, ২০২৫, 6:32 PM

বাগেরহাটে পরিকল্পিতভাবে পিতা হত্যার বিচার ও জীবনের নিরাপত্তা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে পুত্র মোঃ মিঠুন খান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাবের হলরুমে মোড়েলগঞ্জ উপজেলার ডেপুয়ারপাড় গ্রামের চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রেফতার, পিতা হত্যার বিচার ও বাদীর পরিবারের জীবনের নিরাপত্তা দাবিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে মোঃ মিঠুন খান।
সংবাদ সম্মেলনে মোঃ মিঠুন খান লিখিত অভিযোগে বলেন, আমার পিতা আবুল কালাম খান, বয়স ৫০ বছর এবং আমার চাচা, মোঃ লুৎফর খান, বয়স ৬০ বছর, গত ৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসী সোহেল খাম, খবির খান, আল আমিন মাওলানা, মোড়েলগঞ্জ উপজেলা জামায়েতের সেক্রেটারী মাকছুদ মাওলানাসহ ২০/২২ জন সন্ত্রাসী আমার বাবা ও চাচাকে জমিজমার বিরোধের কারনে খালপাড়ে ডেকে নিয়ে গিয়ে অমানবিক অত্যাচার করে যার ফলে আমার বারা তাৎক্ষনিক মৃত্যুবরন করেন এবং আমার চাচা খুলনা ২৫০ বেড এ মৃত্যুর সহিত পাঞ্জা লড়ছে। পরে পুলিশ এসে উক্ত খালপাড়। থেকে আমার বাবার লাশ উদ্ধার করে এবং পরের দিন ময়না তদন্ত শেষে আমাদের নিজ বাড়িতে তার দাফন কার্য সম্পাদন করি। ৫ অক্টোবর আমি বাদি হয়ে মোড়েলগঞ্জ থানায় সোহেল খান, মাকসুদ মাওলানা সহ ১২ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক আরো ৫/৭ জন অজ্ঞাত আসামী করিয়া একটি হত্যা মামলা দায়ের করি। ঘটনাস্থল থেকে মিন্টু নামের এক আসামী এবং ঢাকা থেকে খুরুম খানকে আটক করে আইন শৃংখলা বাহিনী। আওয়ামী সন্ত্রাসী সোহেল খান এর নামে পূর্বেই হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজি সহ ৩০/৩২টি মামলা রয়েছে। সে একজন পুলিশের তালিকাভূক্ত সন্ত্রাসী। মোড়েলগঞ্জ উপজেলা জামায়েতে ইসলামের সেক্রেটারী মাকসুদ মাওলানা মামলায় আসামী হওয়ার পর থেকে বিভিন্নবাবে আমাদের হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছে। তারা বলে থানা কিনে রাখছি। তারা আমাদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিবে বলে হুমকি দেয়। গত শনিবার বিকিলে আসামী মনু ও খবির খায়ের স্ত্রীরা দা নিয়ে আমার ভাই যার বয়স ১২ বছর মাইনুলকে হত্যার উদ্দেশ্যে কোপ দেয় অল্পের সে প্রানে রক্ষা পায়।
এসময় মোঃ মিঠুন খান বলেন,, থানায় গেলে মোড়েলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি অসাদাচরন করে। রিমান্ডের আসামী ও তার পরিবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে ফেলেছে। আসামী পক্ষে আমাদের হুমকি দিতেছে যে আমাকে ও আমার ভাই রাব্বি খানকে ঘর পোড়া সহ ৪/৫ টি মামলায় আসামী করে দিবে। আমার ১০ বস্তা সুপারি ওসি সাহেব বিনা কারনে থানায় নিয়ে রেখেছে। যা এখনও ফেরত দেয়নি। আমরা যতদুর জেনেছি পোলেরহাট পুলিশ ফাড়ির আইসি বদিউজ্জামান ও দুলাল দারোগা আসামীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমার বাবা হত্যাকান্ডের আগে ঘটনাস্থল ও তার আশেপাশে ঘুরে বেড়িয়েছে। অনেকে আমাদের জানিয়েছে যে তারা সন্ত্রাসী সোহেল খান এর বাড়িতে দুপুরে খাওয়া দাওয়া করেছে। তারা আমার বাবাকে ইয়াবার প্যাকেট দিয়ে ফাসানোর পরিকল্পনা করিতেছিলো। আমার বাবাকে আওয়ামী সন্ত্রাসী সোহেল ও জামায়াত নেতা মাকসুদ মাওলানা পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছে। আমি হত্যা মামলার বাদি হওয়ায় আমাদের হুমকি দিতেছে। আমরা এখন নিরাপত্তা হীনতায় ভূগিতেছি। পুলিশের সামনে দিয়ে আসামীরা ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছেনা।
আমার বাবার হত্যাকারিরা প্রকাশ্যে দিবালোকে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং আমাদের বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করছে। আমরা প্রশাসনের কাছে দ্রুত তাদের গ্রেপ্তারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।