ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
৩১ দফা বাস্তবায়নে নওগাঁয় রাতভর বিএনপির লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি কোম্পানীগঞ্জে এনটিআরসিএ কর্তৃক সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিটিএ'র সংবর্ধনা  উত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন বাগেরহাটে এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও  মানববন্ধন মাধবপুরে খাস জমি থেকে ড্রেজার মেশিন দ্বারা  মাঠি উত্তোলন, প্রশাসন নিরব বাগেরহাটে মহিদুল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যাঃ আটক ২  বেলকুচিতে ৪৮টি গরুসহ খামার পেলেন আত্মসমর্পন করা ৬৭ চরমপন্থী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী টঙ্গী কলেজে লিফলেট বিতরণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বাধা বাগেরহাটের পচা দিঘী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার

স্থানীয় দলীয় নেতা মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে মামলা ব্যবসা ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগ

#
news image

একটি গ্রামের স্থানীয় দলীয় নেতা মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে মামলা ব্যবসা, চাঁদাবাজি, মাদক জমি দখলের মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, তিনি ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দল উভয়ের সাথেই যোগসূত্র রেখে তার অবৈধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছেন।

মিরাজ ফকির গ্রাম-কলাখালীর বাসিন্দা। তার পিতার নাম ছরোয়ার ফকির। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মিরাজ ফকির এবং তার দুই ভাই আগে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার ছোট ভাই সিরাজ ফকির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগের শিক্ষক সংগঠনের একটি কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন বলে দাবি করা হয়।

আওয়ামী লীগের শাসনামলে মিরাজ ফকির ও তার সঙ্গীরা এলাকায় মাদক, চাঁদাবাজি, জমি দখল এবং অন্যান্য অবৈধ ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন বলে এলাকাবাসী দাবি করেন। বর্তমানে অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি বিএনপির কিছু স্থানীয় নেতার সাথেও মিলে একই ধরনের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন, যার ফলে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ।

স্থানীয়রা আরও অভিযোগ করেন যে, মিরাজ ফকিরের পুলিশের কিছু সদস্যের সাথে আর্থিক লেনদেন দেখা যায়, যা তার অবৈধ কার্যকলাপকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড থেকে অর্জিত অর্থ দিয়ে তিনি খুলনা শহরে কোটি টাকার একটি বাড়ি কিনেছেন এবং সেখানে একটি বিল্ডিং নির্মাণ করছেন বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে পুলিশের উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা জানান, তারা কোনো অবৈধ  রিপোর্ট পেলে তা তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন। তবে মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো মামলা বা অভিযোগ তাদের রেকর্ডে আছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি।

মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের সত্যতা যাচাই এবং এ বিষয়ে তার বক্তব্য নেওয়ার জন্য চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এলাকাবাসী দাবি করছেন, মিরাজ ফকির কার্যকলাপ বন্ধ করতে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

পিরোজপুর প্রতিনিধি :

২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫,  9:42 PM

news image

একটি গ্রামের স্থানীয় দলীয় নেতা মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে মামলা ব্যবসা, চাঁদাবাজি, মাদক জমি দখলের মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, তিনি ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দল উভয়ের সাথেই যোগসূত্র রেখে তার অবৈধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছেন।

মিরাজ ফকির গ্রাম-কলাখালীর বাসিন্দা। তার পিতার নাম ছরোয়ার ফকির। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মিরাজ ফকির এবং তার দুই ভাই আগে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার ছোট ভাই সিরাজ ফকির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগের শিক্ষক সংগঠনের একটি কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন বলে দাবি করা হয়।

আওয়ামী লীগের শাসনামলে মিরাজ ফকির ও তার সঙ্গীরা এলাকায় মাদক, চাঁদাবাজি, জমি দখল এবং অন্যান্য অবৈধ ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন বলে এলাকাবাসী দাবি করেন। বর্তমানে অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি বিএনপির কিছু স্থানীয় নেতার সাথেও মিলে একই ধরনের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন, যার ফলে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ।

স্থানীয়রা আরও অভিযোগ করেন যে, মিরাজ ফকিরের পুলিশের কিছু সদস্যের সাথে আর্থিক লেনদেন দেখা যায়, যা তার অবৈধ কার্যকলাপকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড থেকে অর্জিত অর্থ দিয়ে তিনি খুলনা শহরে কোটি টাকার একটি বাড়ি কিনেছেন এবং সেখানে একটি বিল্ডিং নির্মাণ করছেন বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে পুলিশের উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তা জানান, তারা কোনো অবৈধ  রিপোর্ট পেলে তা তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন। তবে মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো মামলা বা অভিযোগ তাদের রেকর্ডে আছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি।

মিরাজ ফকিরের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের সত্যতা যাচাই এবং এ বিষয়ে তার বক্তব্য নেওয়ার জন্য চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এলাকাবাসী দাবি করছেন, মিরাজ ফকির কার্যকলাপ বন্ধ করতে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া হোক।