যমুনাপাড়ে বইছে নির্বাচনী হাওয়া

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 4:54 PM

যমুনাপাড়ে বইছে নির্বাচনী হাওয়া
যমুনাপাড়ের সিরাজগঞ্জে জাতীয় নির্বাচনে সংসদীয় আসন ছয়টি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এরই মধ্যে এখানে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রতিটি আসনে বিএনপির বেশ কয়েকজন মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এরই মধ্যে প্রতিটি আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়েছে।
কয়েকটি আসনে এনসিপির প্রার্থীর নামও শোনা যাচ্ছে। তবে বাম সংগঠনগুলোতে এখনো নির্বাচনী কার্যক্রম লক্ষ করা যাচ্ছে না।
সিরাজগঞ্জ-১ : কাজিপুর ও সদরের একাংশ নিয়ে গঠিত এ আসনে মোট ভোটার তিন লাখ ৯৪ হাজার ৬৭২ জন। এখানে জামায়াতের জেলা আমির মাওলানা শাহীনুর আলম প্রার্থী হিসেবে সভা-সমাবেশ শুরু করেছেন। এছাড়া ইসলামী আন্দোলন থেকে কাজিপুর উপজেলা সভাপতি হাফেজ জাফর আহমদকে প্রার্থী করা হয়েছে।
এদিকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে কণ্ঠশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, জেলা বিএনপির সহসভাপতি নাজমুল হাসান তালুকদার রানা ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সেলিম রেজা মাঠে নেমেছেন।
সিরাজগঞ্জ-২ : সদরের একাংশ ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে এ আসনটির ভোটার সংখ্যা চার লাখ চার হাজার ৫০৭। এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম আর ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী দলটির মজলিসে শুরা সদস্য ও কেন্দ্রীয় কমিটির কৃষি ও শ্রমবিষয়ক সম্পাদক মুফতি মুহিব্বুল্লাহ।
অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ছাড়াও এখানে সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় কমিটির তাঁতিবিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম খান, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোকাদ্দেস আলী। এছাড়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান মাঠ পর্যায়ে নানাভাবে নির্বাচনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জ-৩ : রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে এ আসনটি গঠিত। মোট ভোটার চার লাখ ১৪ হাজার ৮৪৩ জন। এ আসনে তৎপরতা শুরু করেছেন বিএনপির ১৬ জন। তবে মাঠে ব্যস্ত জেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক এবং রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ভিপি আয়নুল হক, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ও তাড়াশ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার সেলিম জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সহসভাপতি রাকিবুল করিম খান পাপ্পু, সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আব্দুল মান্নান তালুকদারের ছেলে ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা রাহিদ মান্নান লেনিন।
এ ছাড়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার কামাল হোসেন, দুলাল হোসেন খান, শিল্পপতি ও নারী উদ্যোক্তা রুহী আফজাল, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহগ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শিশির, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আব্দুল বাতেন, তাড়াশ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি স. ম আফছার আলী, নিমগাছি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আমিনুল বারী তালুকদার, তাড়াশ উপজেলা বিএনপি নেতা অধ্যাপক আব্দুল হাকিম, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আলীম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল নেতা সবুজ্জ্বল হোসেন উজ্জ্বল, অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী রাকিবুল আলম মিঞা অপু ও জার্মানপ্রবাসী সাব্বির আহম্মেদ প্রার্থিতা ঘোষণা দিয়ে এলাকায় পোস্টার, বিলবোর্ড লাগিয়েছেন।
এখানে জামায়াতের প্রার্থী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য প্রফেসর ড. মাওলানা আব্দুস সামাদ এবং ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী দলটির জেলা শ্রমিক আন্দোলনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী আয়নুল হক।
সিরাজগঞ্জ-৪ : উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার একাংশ মিলে এ আসনে মোট ভোটার চার লাখ ৪৩ হাজার ৪৪১ জন। এ আসনে প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম আকবর আলী, নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম, অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি ও বাংলাদেশ পুলিশ সংস্কার কমিটির সদস্যসচিব খান সাঈদ হাসান জ্যোতি, জেলা বিএনপির সহসভাপতি কে এম শরফুদ্দিন মঞ্জু, উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আব্দুল ওয়াহাব ও জেলা শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিয়ামুল হাকিম সাজু।
অন্যদিকে নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি) নির্বাচনে লড়বেন বলে শোনা যাচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ-৫ : বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা মিলে এ আসনে মোট ভোটার তিন লাখ ৯৮ হাজার ৬৬১। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক আমিরুল ইসলাম খান আলীম, তাঁতি দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা গোলাম মওলা খান (বাবলু)। জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও জেলা নায়েবে আমির অধ্যক্ষ আলী আলম। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি হাজি শেখ মুহাম্মদ নুরুন নবী। এ ছাড়া গণঅধিকার পরিষদের সংগঠন শ্রমিক অধিকার পরিষদ জেলা শাখার সভাপতি সোহরাওয়ার্দী হোসেন প্রার্থী হলেও এলাকায় নির্বাচনী তৎপরতা নেই বললেই চলে।
সিরাজগঞ্জ-৬ : শাহজাদপুর উপজেলা নিয়ে সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে মোট ভোটার চার লাখ ৫৬ হাজার ৩৭৯। বিএনপির মনোনয়ন পেতে এখানে তৎপরতা চালাচ্ছেন জাতীয় পার্টি সরকারের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ডা. এম এ মতিনের ছেলে ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ডা. এম এ মুহিত, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসভাপতি গোলাম সরোয়ার, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মিল্ক ভিটার পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মনির, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ড্যাবের জেলা সভাপতি ডা. আব্দুল লতিফ ও শাহজাদপুর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি তরিকুল ইসলাম আরিফ।
জামায়াতের প্রার্থী উপজেলা আমির অধ্যাপক মাওলানা মিজানুর রহমান। এ ছাড়া এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম সাঈফ মোস্তাফিজ এবং ইসলামী আন্দোলনের জেলা কমিটির উপদেষ্টা আলহাজ মেসবাহ উদ্দিন নির্বাচন করবেন বলে শোনা যাচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 4:54 PM

যমুনাপাড়ের সিরাজগঞ্জে জাতীয় নির্বাচনে সংসদীয় আসন ছয়টি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এরই মধ্যে এখানে বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রতিটি আসনে বিএনপির বেশ কয়েকজন মনোনয়নপ্রত্যাশী। তবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এরই মধ্যে প্রতিটি আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়েছে।
কয়েকটি আসনে এনসিপির প্রার্থীর নামও শোনা যাচ্ছে। তবে বাম সংগঠনগুলোতে এখনো নির্বাচনী কার্যক্রম লক্ষ করা যাচ্ছে না।
সিরাজগঞ্জ-১ : কাজিপুর ও সদরের একাংশ নিয়ে গঠিত এ আসনে মোট ভোটার তিন লাখ ৯৪ হাজার ৬৭২ জন। এখানে জামায়াতের জেলা আমির মাওলানা শাহীনুর আলম প্রার্থী হিসেবে সভা-সমাবেশ শুরু করেছেন। এছাড়া ইসলামী আন্দোলন থেকে কাজিপুর উপজেলা সভাপতি হাফেজ জাফর আহমদকে প্রার্থী করা হয়েছে।
এদিকে বিএনপির মনোনয়ন পেতে কণ্ঠশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, জেলা বিএনপির সহসভাপতি নাজমুল হাসান তালুকদার রানা ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সেলিম রেজা মাঠে নেমেছেন।
সিরাজগঞ্জ-২ : সদরের একাংশ ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে এ আসনটির ভোটার সংখ্যা চার লাখ চার হাজার ৫০৭। এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী দলের জেলা সেক্রেটারি মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম আর ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী দলটির মজলিসে শুরা সদস্য ও কেন্দ্রীয় কমিটির কৃষি ও শ্রমবিষয়ক সম্পাদক মুফতি মুহিব্বুল্লাহ।
অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ছাড়াও এখানে সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় কমিটির তাঁতিবিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন ইসলাম খান, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোকাদ্দেস আলী। এছাড়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান মাঠ পর্যায়ে নানাভাবে নির্বাচনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জ-৩ : রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে এ আসনটি গঠিত। মোট ভোটার চার লাখ ১৪ হাজার ৮৪৩ জন। এ আসনে তৎপরতা শুরু করেছেন বিএনপির ১৬ জন। তবে মাঠে ব্যস্ত জেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক এবং রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ভিপি আয়নুল হক, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ও তাড়াশ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার সেলিম জাহাঙ্গীর, জেলা বিএনপির সহসভাপতি রাকিবুল করিম খান পাপ্পু, সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আব্দুল মান্নান তালুকদারের ছেলে ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা রাহিদ মান্নান লেনিন।
এ ছাড়া জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার কামাল হোসেন, দুলাল হোসেন খান, শিল্পপতি ও নারী উদ্যোক্তা রুহী আফজাল, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহগ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শিশির, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আব্দুল বাতেন, তাড়াশ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি স. ম আফছার আলী, নিমগাছি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আমিনুল বারী তালুকদার, তাড়াশ উপজেলা বিএনপি নেতা অধ্যাপক আব্দুল হাকিম, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আলীম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল নেতা সবুজ্জ্বল হোসেন উজ্জ্বল, অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী রাকিবুল আলম মিঞা অপু ও জার্মানপ্রবাসী সাব্বির আহম্মেদ প্রার্থিতা ঘোষণা দিয়ে এলাকায় পোস্টার, বিলবোর্ড লাগিয়েছেন।
এখানে জামায়াতের প্রার্থী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য প্রফেসর ড. মাওলানা আব্দুস সামাদ এবং ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী দলটির জেলা শ্রমিক আন্দোলনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী আয়নুল হক।
সিরাজগঞ্জ-৪ : উল্লাপাড়া ও সলঙ্গার একাংশ মিলে এ আসনে মোট ভোটার চার লাখ ৪৩ হাজার ৪৪১ জন। এ আসনে প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
এ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম আকবর আলী, নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম, অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি ও বাংলাদেশ পুলিশ সংস্কার কমিটির সদস্যসচিব খান সাঈদ হাসান জ্যোতি, জেলা বিএনপির সহসভাপতি কে এম শরফুদ্দিন মঞ্জু, উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আব্দুল ওয়াহাব ও জেলা শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিয়ামুল হাকিম সাজু।
অন্যদিকে নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী (প্রীতি) নির্বাচনে লড়বেন বলে শোনা যাচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ-৫ : বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা মিলে এ আসনে মোট ভোটার তিন লাখ ৯৮ হাজার ৬৬১। এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক আমিরুল ইসলাম খান আলীম, তাঁতি দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা গোলাম মওলা খান (বাবলু)। জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ও জেলা নায়েবে আমির অধ্যক্ষ আলী আলম। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি হাজি শেখ মুহাম্মদ নুরুন নবী। এ ছাড়া গণঅধিকার পরিষদের সংগঠন শ্রমিক অধিকার পরিষদ জেলা শাখার সভাপতি সোহরাওয়ার্দী হোসেন প্রার্থী হলেও এলাকায় নির্বাচনী তৎপরতা নেই বললেই চলে।
সিরাজগঞ্জ-৬ : শাহজাদপুর উপজেলা নিয়ে সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে মোট ভোটার চার লাখ ৫৬ হাজার ৩৭৯। বিএনপির মনোনয়ন পেতে এখানে তৎপরতা চালাচ্ছেন জাতীয় পার্টি সরকারের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ডা. এম এ মতিনের ছেলে ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ডা. এম এ মুহিত, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসভাপতি গোলাম সরোয়ার, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মিল্ক ভিটার পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মনির, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ড্যাবের জেলা সভাপতি ডা. আব্দুল লতিফ ও শাহজাদপুর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি তরিকুল ইসলাম আরিফ।
জামায়াতের প্রার্থী উপজেলা আমির অধ্যাপক মাওলানা মিজানুর রহমান। এ ছাড়া এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম সাঈফ মোস্তাফিজ এবং ইসলামী আন্দোলনের জেলা কমিটির উপদেষ্টা আলহাজ মেসবাহ উদ্দিন নির্বাচন করবেন বলে শোনা যাচ্ছে।