কামারখন্দে জাতীয় পরিচয় পত্র করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
২৮ আগস্ট, ২০২৫, 7:38 AM

কামারখন্দে জাতীয় পরিচয় পত্র করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় জাতীয় পরিচয়পত্র-এনআইডি তৈরি করতে আসা এক রোহিঙ্গা দম্পতি আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। ২৫ আগস্ট (রবিবার) উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে তাদের আটকের পর সোমবার দুপুরে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান কামারখন্দ থানার ওসি আব্দুল লতিফ।
আটকরা হলেন- রোকেয়া বেগম (৩২) ও মো. আনিছ (৩৮)। তারা কক্সবাজারের উখিয়া টেংখালী ক্যাম্প-১২ জি-৪ এর বাসিন্দা।
কামারখন্দ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ রানা বলেন, রোববার বেলা ১১টার দিকে রোকেয়া ও আনিছ ভুয়া কাগজপত্র নিয়ে নির্বাচন কার্যালয়ে ভোটার হওয়ার জন্য আসেন। তাদের নাম, ঠিকানা এবং ভাষা সন্দেহজনক মনে হলে বিষয়টি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউএনওকে জানানো হয়। পরে তাদের আটক করে ইউএনও কার্যালয়ে পাঠানো হয়।
কামারখন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনামিকা নজরুল বলেন, আটকরা রোহিঙ্গা। জিজ্ঞাসাবাদে তারা বিষয়টি স্বীকার করেছেন। দুপুরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। তাদের বিষয়ে আরও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
ওসি আব্দুল লতিফ বলেন, আটক রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মামলা করেছেন। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
২৮ আগস্ট, ২০২৫, 7:38 AM

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় জাতীয় পরিচয়পত্র-এনআইডি তৈরি করতে আসা এক রোহিঙ্গা দম্পতি আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে। ২৫ আগস্ট (রবিবার) উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে তাদের আটকের পর সোমবার দুপুরে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান কামারখন্দ থানার ওসি আব্দুল লতিফ।
আটকরা হলেন- রোকেয়া বেগম (৩২) ও মো. আনিছ (৩৮)। তারা কক্সবাজারের উখিয়া টেংখালী ক্যাম্প-১২ জি-৪ এর বাসিন্দা।
কামারখন্দ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ রানা বলেন, রোববার বেলা ১১টার দিকে রোকেয়া ও আনিছ ভুয়া কাগজপত্র নিয়ে নির্বাচন কার্যালয়ে ভোটার হওয়ার জন্য আসেন। তাদের নাম, ঠিকানা এবং ভাষা সন্দেহজনক মনে হলে বিষয়টি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউএনওকে জানানো হয়। পরে তাদের আটক করে ইউএনও কার্যালয়ে পাঠানো হয়।
কামারখন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনামিকা নজরুল বলেন, আটকরা রোহিঙ্গা। জিজ্ঞাসাবাদে তারা বিষয়টি স্বীকার করেছেন। দুপুরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। তাদের বিষয়ে আরও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
ওসি আব্দুল লতিফ বলেন, আটক রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মামলা করেছেন। তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।