ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
৩১ দফা বাস্তবায়নে নওগাঁয় রাতভর বিএনপির লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি কোম্পানীগঞ্জে এনটিআরসিএ কর্তৃক সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিটিএ'র সংবর্ধনা  উত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন বাগেরহাটে এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও  মানববন্ধন মাধবপুরে খাস জমি থেকে ড্রেজার মেশিন দ্বারা  মাঠি উত্তোলন, প্রশাসন নিরব বাগেরহাটে মহিদুল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যাঃ আটক ২  বেলকুচিতে ৪৮টি গরুসহ খামার পেলেন আত্মসমর্পন করা ৬৭ চরমপন্থী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী টঙ্গী কলেজে লিফলেট বিতরণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বাধা বাগেরহাটের পচা দিঘী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার

কোনাবাড়িতে আওয়ামী লীগের দোসর শাজাহান মিয়া এখনো ধরা ছোঁয়ার বাহিরে

#
news image

কোনাবাড়ি ১০ নং ওয়ার্ড আমবাগ উত্তরপাড়া এলাকায় আওয়ামী লীগের দোসর শাজাহান মিয়া এখনো ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। বিগত ১৬ বছর ধরে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে শাজাহান মিয়া। 

খোজ নিয়ে জানা যায়,কোনাবাড়ি থানার ১০ নং ওয়ার্ড আমবাগ উত্তরপাড়া মৃত্যু আমির আলীর ছেলে শাজাহান মিয়া (৫০)।
 ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ডোনার হিসেবে কাজ করতো এই শাজাহান মিয়া। দলীয় কোন প্রোগামে অংশ গ্রহন না করেও প্রভাব বিস্তার করতেন নেতা ও জনপ্রতিনিধির ছত্র ছায়ায়। তথ্য বলছে,কোনাবাড়ি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ১০ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর খলিলুর রহমান ও ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড আজমত উল্লাহ খানের সাথে ছবি তুলে,তা ফেইসবুকে ব্যবহার করে জমি দখল,মাদক ব্যবস্যা সহ গত ১৫ বছরে এমন জঘন্য কাজ নেই, যা এই শাজাহান মিয়া করে নি। 
একাধিক সুত্র বলছে,আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করে এলাকার জমি দখল,চাঁদাবাজি,সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে ব্যাপক আলোচনায় ছিলেন ঐ শাজাহান মিয়া।  প্রশাসন ও দলীয় নেতাদের সাথে সখ্যতা থাকার কারণে এলাকায় কেউ মূখ খুলতে সাহস পায় নি। তার এহেন কর্মকান্ডে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে তার বিরুদ্ধে একাধিক মানববন্ধন ও বিভিন্ন পত্র পত্রিকা সংবাদ পরিবেশন হয়েছে
। কোন অদৃশ্য শক্তির কারনে বার বার পার পেয়ে আবারও বেপোয়া হয়ে ওঠেন ঐ শাজাহান মিয়া। ২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে শুরু হওয়া ছাত্র জনতার কোটা সংস্কার আন্দোলনে কোনাবাড়িতে ব্যাপক ধরপাকর করে,ছাত্র জনতার উপর হামলার প্রত্যক্ষভাবে জড়িত শাজাহান মিয়া। 
গণঅভ্যুত্থানে নিহত শহীদ হৃদয় হত্যার সাথে জড়িত থাকলেও মামলায় তার নাম না থাকায় হতাশা প্রকাশ করছে এলাকাবাসী। 
গত ২০২৪ সালের ৫ ই আগষ্টের পর থেকে গা ঢাকা দিয়ে ছিলেন শাজাহান মিয়া,কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর থেকে আবারও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন ঐ শাজাহান মিয়া,আগের মত আবারও তার কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। 
এলাকার মানুষ মনে করেন,এই শাজাহান মিয়া আবারও তার পুর্বের কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ মনে করেন, এখনি সময় তাকে প্রশাসন হেফাজতে নিয়ে সঠিক বিচার করে তার শাস্তি হওয়া উচিত। তারা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে শাজাহান মিয়াকে গ্রেফতারের জোড় দাবি জানাচ্ছে।

কাশিমপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি :

০৬ আগস্ট, ২০২৫,  11:26 AM

news image

কোনাবাড়ি ১০ নং ওয়ার্ড আমবাগ উত্তরপাড়া এলাকায় আওয়ামী লীগের দোসর শাজাহান মিয়া এখনো ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। বিগত ১৬ বছর ধরে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে শাজাহান মিয়া। 

খোজ নিয়ে জানা যায়,কোনাবাড়ি থানার ১০ নং ওয়ার্ড আমবাগ উত্তরপাড়া মৃত্যু আমির আলীর ছেলে শাজাহান মিয়া (৫০)।
 ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ডোনার হিসেবে কাজ করতো এই শাজাহান মিয়া। দলীয় কোন প্রোগামে অংশ গ্রহন না করেও প্রভাব বিস্তার করতেন নেতা ও জনপ্রতিনিধির ছত্র ছায়ায়। তথ্য বলছে,কোনাবাড়ি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ১০ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর খলিলুর রহমান ও ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড আজমত উল্লাহ খানের সাথে ছবি তুলে,তা ফেইসবুকে ব্যবহার করে জমি দখল,মাদক ব্যবস্যা সহ গত ১৫ বছরে এমন জঘন্য কাজ নেই, যা এই শাজাহান মিয়া করে নি। 
একাধিক সুত্র বলছে,আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করে এলাকার জমি দখল,চাঁদাবাজি,সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে ব্যাপক আলোচনায় ছিলেন ঐ শাজাহান মিয়া।  প্রশাসন ও দলীয় নেতাদের সাথে সখ্যতা থাকার কারণে এলাকায় কেউ মূখ খুলতে সাহস পায় নি। তার এহেন কর্মকান্ডে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে তার বিরুদ্ধে একাধিক মানববন্ধন ও বিভিন্ন পত্র পত্রিকা সংবাদ পরিবেশন হয়েছে
। কোন অদৃশ্য শক্তির কারনে বার বার পার পেয়ে আবারও বেপোয়া হয়ে ওঠেন ঐ শাজাহান মিয়া। ২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে শুরু হওয়া ছাত্র জনতার কোটা সংস্কার আন্দোলনে কোনাবাড়িতে ব্যাপক ধরপাকর করে,ছাত্র জনতার উপর হামলার প্রত্যক্ষভাবে জড়িত শাজাহান মিয়া। 
গণঅভ্যুত্থানে নিহত শহীদ হৃদয় হত্যার সাথে জড়িত থাকলেও মামলায় তার নাম না থাকায় হতাশা প্রকাশ করছে এলাকাবাসী। 
গত ২০২৪ সালের ৫ ই আগষ্টের পর থেকে গা ঢাকা দিয়ে ছিলেন শাজাহান মিয়া,কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর থেকে আবারও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন ঐ শাজাহান মিয়া,আগের মত আবারও তার কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। 
এলাকার মানুষ মনে করেন,এই শাজাহান মিয়া আবারও তার পুর্বের কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষ মনে করেন, এখনি সময় তাকে প্রশাসন হেফাজতে নিয়ে সঠিক বিচার করে তার শাস্তি হওয়া উচিত। তারা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে শাজাহান মিয়াকে গ্রেফতারের জোড় দাবি জানাচ্ছে।