নীলফামারীতে তিস্তার পানি বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে
নিজস্ব প্রতিবেদক :
০৩ আগস্ট, ২০২৫, 7:43 PM
নীলফামারীতে তিস্তার পানি বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে
জেলায় উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে।
আজ রোববার বেলা ১২টায় দেশের বৃহৎ সেচ প্রকল্প ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমার পাঁচ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে আজ সকাল ছয়টায় ডালিয়ায় তিস্তা ব্যরাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার দুই সেন্টিমিটার নিচ প্রবাহিত হয়। সকাল ৯ টায় আরও বেড়ে বিপদসীমা ছুঁয়ে প্রবাহিত হয়ে বেলা ১২টায় বিপদসীমা অতিক্রম করে পাঁচ সেণ্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
গতকাল শনিবার সেখানে নদীর পানি বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। ওই পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমা ৫২ দশমিক ১৫ মিটার। চলতি বর্ষায় এ নিয়ে দুই দফায় তিস্তার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে। এর আগে গত ২৯ জুলাই রাতে তিস্তার পানি বিপদসীমার সাত সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। যা টানা ১২ ঘন্টা পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল। নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী। তিনি জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। এদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদী অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলে পানি প্রবেশের খবর পাওয়া গেছে। এসব এলাকায় বন্যার আশঙ্কায় রয়েছে এলাকাবাসী।
নিজস্ব প্রতিবেদক :
০৩ আগস্ট, ২০২৫, 7:43 PM
জেলায় উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে।
আজ রোববার বেলা ১২টায় দেশের বৃহৎ সেচ প্রকল্প ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমার পাঁচ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, উজানের ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে আজ সকাল ছয়টায় ডালিয়ায় তিস্তা ব্যরাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার দুই সেন্টিমিটার নিচ প্রবাহিত হয়। সকাল ৯ টায় আরও বেড়ে বিপদসীমা ছুঁয়ে প্রবাহিত হয়ে বেলা ১২টায় বিপদসীমা অতিক্রম করে পাঁচ সেণ্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
গতকাল শনিবার সেখানে নদীর পানি বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। ওই পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমা ৫২ দশমিক ১৫ মিটার। চলতি বর্ষায় এ নিয়ে দুই দফায় তিস্তার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে। এর আগে গত ২৯ জুলাই রাতে তিস্তার পানি বিপদসীমার সাত সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। যা টানা ১২ ঘন্টা পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল। নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী। তিনি জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে। এদিকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদী অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলে পানি প্রবেশের খবর পাওয়া গেছে। এসব এলাকায় বন্যার আশঙ্কায় রয়েছে এলাকাবাসী।