ফকিরহাটে বিনা ভোটের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

বাগেরহাট প্রতিনিধি :
২৯ জুলাই, ২০২৫, 8:57 PM

ফকিরহাটে বিনা ভোটের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার সদর ইউনিয়নের তিনবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শিরীনা আক্তার কিসলুর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আওতাধীন ৪নং ফকিরহাট সদর ইউনিয়নের সাব-সেন্টারের হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরের মোট ৭ লাখ টাকা ইউনিয়ন পরিষদের একাউন্টে জমা না দিয়ে নিজের ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্টে স্থানান্তর করেন চেয়ারম্যান কিসলু।
এ বিষয়ে ২০২২ সালের ৯ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়। তবে দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা।
এদিকে অভিযোগের নিষ্পত্তি না হতেই ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ইউনিয়ন পরিষদের ১% বরাদ্দকৃত অর্থও আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে ঘিরে ইউনিয়নজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, “চেয়ারম্যান রাস্তা-ঘাটসহ কোনো দৃশ্যমান উন্নয়ন না করেই বারবার সরকারি অর্থ হজম করছেন। অথচ প্রশাসন নিশ্চুপ। ২০২২ সালের সাত লাখ টাকার কোনো বিচার না হওয়ার আগেই আবার নতুন বছরের অর্থ আত্মসাতের খবর আসছে। তাহলে কি প্রশাসনের কিছু অংশ এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত?”
এ বিষয়ে জানতে চেয়েও চেয়ারম্যান শিরীনা আক্তার কিসলুর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এলাকাবাসী দ্রুত অভিযোগের তদন্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
বাগেরহাট প্রতিনিধি :
২৯ জুলাই, ২০২৫, 8:57 PM

বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার সদর ইউনিয়নের তিনবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শিরীনা আক্তার কিসলুর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আওতাধীন ৪নং ফকিরহাট সদর ইউনিয়নের সাব-সেন্টারের হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরের মোট ৭ লাখ টাকা ইউনিয়ন পরিষদের একাউন্টে জমা না দিয়ে নিজের ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্টে স্থানান্তর করেন চেয়ারম্যান কিসলু।
এ বিষয়ে ২০২২ সালের ৯ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হয়। তবে দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা।
এদিকে অভিযোগের নিষ্পত্তি না হতেই ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ইউনিয়ন পরিষদের ১% বরাদ্দকৃত অর্থও আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে ঘিরে ইউনিয়নজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, “চেয়ারম্যান রাস্তা-ঘাটসহ কোনো দৃশ্যমান উন্নয়ন না করেই বারবার সরকারি অর্থ হজম করছেন। অথচ প্রশাসন নিশ্চুপ। ২০২২ সালের সাত লাখ টাকার কোনো বিচার না হওয়ার আগেই আবার নতুন বছরের অর্থ আত্মসাতের খবর আসছে। তাহলে কি প্রশাসনের কিছু অংশ এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত?”
এ বিষয়ে জানতে চেয়েও চেয়ারম্যান শিরীনা আক্তার কিসলুর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এলাকাবাসী দ্রুত অভিযোগের তদন্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।