ঢাকা ৩০ জুলাই, ২০২৫
শিরোনামঃ
বানারীপাড়ায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট  ও সনদ বিতরনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত জুলাই আগস্ট-এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ বীরদের স্মরণে গোমস্তাপুর বিএনপির উদ্যোগে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা মুন্সীগঞ্জে বালুমহালের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে সুটার মান্নান নিহত নওগাঁয় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড ফকিরহাটে বিনা ভোটের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ফরিদপুরে ছেলের ডির্ভোসী বউয়ের হুমকিতে শাশুড়ীর মৃত্যুর অভিযোগ টঙ্গীতে ঢাকনা বিহীন ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর মরদেহ  উদ্ধার  বাগেরহাটে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে হয়রানীর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সরকারি পুকুরে মাছ ধরা নিয়ে বিরোধ, বেলকুচিতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৭ রুয়েটে অনুষ্টিত আন্ত:বিভাগ ফুটবল প্রতিযোগিতার ফল চ্যাম্পিয়ন সিই বিভাগ

ফরিদপুরে ছেলের ডির্ভোসী বউয়ের হুমকিতে শাশুড়ীর মৃত্যুর অভিযোগ

#
news image

ফরিদপুরে স্বামীকে রেখে পরপুরুষের সাথে অনৈতিক সম্পর্কের অপরাধে স্ত্রীকে ডির্ভোস দেওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রী নানা রকম  ষড়যন্ত্র করে স্বামী ও তার পরিবারকে প্রাণনাসের হুমকিসহ সম্মানহানি করার ফলে অভিমানে শাশুড়ী হারপিক খেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। 
গতকাল সোমবার (২৮ জুলাই) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার ধোপাডাঙ্গা গ্রামে এঘটনা ঘটে।
নিহত শাশুড়ী বিজলী রানী সাহা ফরিদপুর সদর উপজেলার  ধোপাডাঙ্গা গ্রামের মৃত গোবিন্দ সাহার স্ত্রী।
মঙ্গলবার বিকেলে নিহতের ছেলে গৌতম সাহা জানান, আমার ডির্ভোসী স্ত্রী যুথী সাহা আমাকে ভুয়া পুলিশ দিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর কারনে আমার মা ভয়ে অভিমানে হারপিক খেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এর আগে গতকাল সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে  গৌতম সাহা  ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় ওই ডির্ভোসী স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটি লিখীত অভিযোগ দায়ের করেন।
থানায় দায়েরকৃত লিখীত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিগত প্রায় ১৭ বছর পূর্বে ঢাকা দোহার থানার  মেঘলা গ্রামের বিশ্বজিৎ সাহার মেয়ে যুথী রানী সাহা (৩৭) এর সহিত গৌতম সাহার পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয়। বিবাহের পর সংসার জীবন চলাকালীন অবস্থায় তাদের ঔরশে ২টি কন্যা সন্তান জন্মগ্রহন করে।
 এমতাবস্থায় গৌতমের নিকটাত্মীয়র সহিত স্ত্রী যুথী রানী সাহার পরকিয়া প্রেম সহ অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়।  সন্তানদের লেখাপড়ার জন্য যুথী রানী গ্রাম ছেড়ে ফরিদপুর শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতো। যার ফলে এই বিষয়ে স্বামী গৌতম অবগত ছিলোনা। এরপর একদিন হাতেনাতে ধরা পড়ার পর স্ত্রী যুথী রানী পুরো ঘটনা স্বীকার করে। একপর্যায়ে তাদের সম্পর্কের অবনতি হয় এবং যুথী রানী বিভিন্ন ভাবে সংসারের জিনিসপত্র আত্মসাৎ করতে থাকে। একপর্যায়ে তাহার পরিবারের লোকজন এসে তাকে শেষ বারের মতো ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে। তখন সন্তানদের দিকে তাকিয়ে গৌতম স্ত্রীকে ক্ষমা করে দেন ।  

এর কিছু দিন পর মার্চ মাসের ১০ তারিখে বেলা আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে বাড়ীর সবার অনুপস্থিতিতে যুথী রানীর ভাই ও ভাইয়ের বউকে বাড়িতে ডেকে এনে বাড়ির মূল্যবান জিনিস আনুমানিক ১০ থেকে ১২ ভরি সোনার গহণা এবং মূল্যবান জিনসপত্র ও গৌতমের ওষদের দোকান থেকে নগদ এক লক্ষ বাহাত্তর হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। 

গৌতম লোক লজ্জার ভয়ে এতোদিন এই ঘটনা গোপন রাখে। কিন্তু বর্তমানে সে যুথী সাহা গৌতমের নামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, যা গৌতমের সামাজিক মর্যাদাকে ক্ষুন্ন করছে এবং বিভিন্ন উপায়ে গৌতমের জীবননাশের হুমকি প্রদান করছে ও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসম্মান জনক পোষ্ট করতেছে। 
এই সব অভিযোগ অস্বীকার করে  যুথী সাহা জানান, এই অভিযোগ সবই মিথ্যা। আমি প্রায় দুই মাস যাবত শাশুড়ীর সাথে কথা বলিনা। দুই সপ্তাহ আগে আমার বড় মেয়ে কথা বলেছিলো।

ফরিদপুর প্রতিনিধি :

২৯ জুলাই, ২০২৫,  8:55 PM

news image

ফরিদপুরে স্বামীকে রেখে পরপুরুষের সাথে অনৈতিক সম্পর্কের অপরাধে স্ত্রীকে ডির্ভোস দেওয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রী নানা রকম  ষড়যন্ত্র করে স্বামী ও তার পরিবারকে প্রাণনাসের হুমকিসহ সম্মানহানি করার ফলে অভিমানে শাশুড়ী হারপিক খেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। 
গতকাল সোমবার (২৮ জুলাই) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার ধোপাডাঙ্গা গ্রামে এঘটনা ঘটে।
নিহত শাশুড়ী বিজলী রানী সাহা ফরিদপুর সদর উপজেলার  ধোপাডাঙ্গা গ্রামের মৃত গোবিন্দ সাহার স্ত্রী।
মঙ্গলবার বিকেলে নিহতের ছেলে গৌতম সাহা জানান, আমার ডির্ভোসী স্ত্রী যুথী সাহা আমাকে ভুয়া পুলিশ দিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর কারনে আমার মা ভয়ে অভিমানে হারপিক খেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এর আগে গতকাল সোমবার (২৮ জুলাই) বিকেলে  গৌতম সাহা  ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় ওই ডির্ভোসী স্ত্রীর বিরুদ্ধে একটি লিখীত অভিযোগ দায়ের করেন।
থানায় দায়েরকৃত লিখীত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিগত প্রায় ১৭ বছর পূর্বে ঢাকা দোহার থানার  মেঘলা গ্রামের বিশ্বজিৎ সাহার মেয়ে যুথী রানী সাহা (৩৭) এর সহিত গৌতম সাহার পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয়। বিবাহের পর সংসার জীবন চলাকালীন অবস্থায় তাদের ঔরশে ২টি কন্যা সন্তান জন্মগ্রহন করে।
 এমতাবস্থায় গৌতমের নিকটাত্মীয়র সহিত স্ত্রী যুথী রানী সাহার পরকিয়া প্রেম সহ অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়।  সন্তানদের লেখাপড়ার জন্য যুথী রানী গ্রাম ছেড়ে ফরিদপুর শহরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতো। যার ফলে এই বিষয়ে স্বামী গৌতম অবগত ছিলোনা। এরপর একদিন হাতেনাতে ধরা পড়ার পর স্ত্রী যুথী রানী পুরো ঘটনা স্বীকার করে। একপর্যায়ে তাদের সম্পর্কের অবনতি হয় এবং যুথী রানী বিভিন্ন ভাবে সংসারের জিনিসপত্র আত্মসাৎ করতে থাকে। একপর্যায়ে তাহার পরিবারের লোকজন এসে তাকে শেষ বারের মতো ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করে। তখন সন্তানদের দিকে তাকিয়ে গৌতম স্ত্রীকে ক্ষমা করে দেন ।  

এর কিছু দিন পর মার্চ মাসের ১০ তারিখে বেলা আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে বাড়ীর সবার অনুপস্থিতিতে যুথী রানীর ভাই ও ভাইয়ের বউকে বাড়িতে ডেকে এনে বাড়ির মূল্যবান জিনিস আনুমানিক ১০ থেকে ১২ ভরি সোনার গহণা এবং মূল্যবান জিনসপত্র ও গৌতমের ওষদের দোকান থেকে নগদ এক লক্ষ বাহাত্তর হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। 

গৌতম লোক লজ্জার ভয়ে এতোদিন এই ঘটনা গোপন রাখে। কিন্তু বর্তমানে সে যুথী সাহা গৌতমের নামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে বিভিন্ন রকম অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, যা গৌতমের সামাজিক মর্যাদাকে ক্ষুন্ন করছে এবং বিভিন্ন উপায়ে গৌতমের জীবননাশের হুমকি প্রদান করছে ও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসম্মান জনক পোষ্ট করতেছে। 
এই সব অভিযোগ অস্বীকার করে  যুথী সাহা জানান, এই অভিযোগ সবই মিথ্যা। আমি প্রায় দুই মাস যাবত শাশুড়ীর সাথে কথা বলিনা। দুই সপ্তাহ আগে আমার বড় মেয়ে কথা বলেছিলো।