বারহাট্টায় নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা প্রতিনিধি :
২২ জুলাই, ২০২৫, 8:07 PM

বারহাট্টায় নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের খরমা নদীর বেড়িবাঁধে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ ভাসতে দেখা গেছে।
মরদেহটি (২১ জুলাই) সোমবার বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের খরমা নদীর বেড়িবাঁধের কাছে ভেসে থাকলেও প্রশাসনের লোকজন লাশটি উদ্ধার করতে যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, বারহাট্টা ও ধর্মপাশার লাগোয়া মেদা বিলে গত ২০ জুলাই রোববারে লাশটি ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায় আমাদের কয়েকজন জেলে। লাশটি ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে তাৎক্ষণিক আমরা বিষয়টি ধর্মপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) অবগত করি। কিন্তু লাশটি উদ্ধারের কোন ব্যবস্থা করা হয়নি। আজ সকালে লাশটি পানিতে ভেসে আমাদের চিরাম ইউনিয়নের খরমা নদীর বেড়িবাঁধের কাছে এসেছে। তবে লাশ নদীতে থাকায় এবং এখনও প্রশাসনের লোকজন না আসায় সেটির নাম বা পরিচয় জানা যায়নি।
সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে লাশের পাশে দুইজন গ্রাম পুলিশকে পাওয়া যায়। গ্রাম পুলিশ দুইজনের দাবী তাদেরকে থানা থেকে লাশের পাশে থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে সকাল থেকে আসলেও দুপুর পর্যন্ত লাশ উদ্ধারের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কেউ আসেনি।
চিরাম ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ জহিরুল হক জানান, আমি আজ সকালে বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্যারকে ভাসমান লাশের বিষয়ে অবগত করি। তখন তিনি ভাসমান লাশ থানা পুলিশের উদ্ধার সম্ভব নয় বলে জানান। তখন নৌ-পুলিশের সাথে যোগাযোগ করি। তবে নৌ-পুলিশ এখনও এসে পৌঁছায়নি।
বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কামরুল হাসান জানান, খালিয়াজুড়ির লেপসিয়া থেকে নৌ-পুলিশ আসছে। অতি দ্রুত লাশ উদ্ধার করে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা প্রতিনিধি :
২২ জুলাই, ২০২৫, 8:07 PM

নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের খরমা নদীর বেড়িবাঁধে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ ভাসতে দেখা গেছে।
মরদেহটি (২১ জুলাই) সোমবার বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের খরমা নদীর বেড়িবাঁধের কাছে ভেসে থাকলেও প্রশাসনের লোকজন লাশটি উদ্ধার করতে যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, বারহাট্টা ও ধর্মপাশার লাগোয়া মেদা বিলে গত ২০ জুলাই রোববারে লাশটি ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায় আমাদের কয়েকজন জেলে। লাশটি ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে তাৎক্ষণিক আমরা বিষয়টি ধর্মপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) অবগত করি। কিন্তু লাশটি উদ্ধারের কোন ব্যবস্থা করা হয়নি। আজ সকালে লাশটি পানিতে ভেসে আমাদের চিরাম ইউনিয়নের খরমা নদীর বেড়িবাঁধের কাছে এসেছে। তবে লাশ নদীতে থাকায় এবং এখনও প্রশাসনের লোকজন না আসায় সেটির নাম বা পরিচয় জানা যায়নি।
সরেজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে লাশের পাশে দুইজন গ্রাম পুলিশকে পাওয়া যায়। গ্রাম পুলিশ দুইজনের দাবী তাদেরকে থানা থেকে লাশের পাশে থাকার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে সকাল থেকে আসলেও দুপুর পর্যন্ত লাশ উদ্ধারের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কেউ আসেনি।
চিরাম ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ জহিরুল হক জানান, আমি আজ সকালে বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্যারকে ভাসমান লাশের বিষয়ে অবগত করি। তখন তিনি ভাসমান লাশ থানা পুলিশের উদ্ধার সম্ভব নয় বলে জানান। তখন নৌ-পুলিশের সাথে যোগাযোগ করি। তবে নৌ-পুলিশ এখনও এসে পৌঁছায়নি।
বারহাট্টা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কামরুল হাসান জানান, খালিয়াজুড়ির লেপসিয়া থেকে নৌ-পুলিশ আসছে। অতি দ্রুত লাশ উদ্ধার করে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।