গাজীপুরের গাছায় চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ির নির্মাণ কাজ বন্ধ

গাজীপুর প্রতিনিধি :
০৭ জুলাই, ২০২৫, 8:54 PM

গাজীপুরের গাছায় চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ির নির্মাণ কাজ বন্ধ
গাজীপুর মহানগরের গাছা থানাধীন কলমেশ্বর এলাকায় চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ির নির্মাণ কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় ভুক্তভোগীরা গাছা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কলমেশ্বর এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা মজিবুর রহমান খান ও তার দুই ছেলে সিহাব খান ও তুহিন খানের অত্যাচারে বহিরাগত লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে থাকেন। বিভিন্ন এলাকা থেকে যারা এই এলাকায় এসে জমি কিনে বাড়ি করে বসবাস করছেন তাদের ওপর মুজিবুর পরিবারের রীতিমত অত্যাচার চলে। বহিরাগত কেউ বাড়ির নির্মাণ কাজ করতে গেলেই তারা বিভিন্ন ছুঁতোয় মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করে বসেন। তাদেরকে সন্তষ্ট না করে কেউ নির্ভিঘ্নে-নির্ভয়ে ও বিনা বাধায় বাড়ির নির্মাণ কাজ করতে পারেন না। এ ধরণের পাঁচ জন ভুক্তভোগী শুক্রবার (৪ জুলাই) একত্রিত হয়ে মুুজবুর রহমান ও তার দুই ছেলে সিহাব ও তুহিন বিরুদ্ধে গাছা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগকারী ভুক্তভোগীরা হলেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ জাকির হোসেন, মোঃ নাঈম হোসেন মোঃ মোতালিব হোসেন ও জান্নাতুল ফেরদাউছ।
ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে জানান, তিনি গাছা থানাধীন কলমেশ্বর মৌজায় জমি কিনে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করে দীর্ঘদিন যাবত শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখলে আছেন। উক্ত জমিতে অনুমোদীত প্লান অনুযায়ী নির্মান কাজ করার সময় শুক্রবার বিকেলে মুজিবুর রহমান ও তার দুই ছেলে সেখানে জমি পাবে এমন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি নিয়ে নির্মাণ কাজে বাধা দেয়। অবশেষে তাদের মালিকানার প্রমাণ নিয়ে বসার অনুরোধ জানালে তারা আলোচনায় বসতে রাজি না হয়ে ১০ লাখ টাকার চাঁদা দাবি করে। দশ লাখ টাকা দিলে তারা নির্মাণ কাজে আর বাধা দিবে না বলে জানায়। তাদের দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় দলবল নিয়ে জোরপূর্বক বাড়ির সীমানা প্রচীর ভেঙ্গে ফেলে।
এব্যাপারে গাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আমিনুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, চাঁদার দাবিতে একটি বাড়ির নির্মাণ কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে থানায় এমন একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। একজন অফিসারকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তদন্তে সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গাজীপুর প্রতিনিধি :
০৭ জুলাই, ২০২৫, 8:54 PM

গাজীপুর মহানগরের গাছা থানাধীন কলমেশ্বর এলাকায় চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ির নির্মাণ কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় ভুক্তভোগীরা গাছা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কলমেশ্বর এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা মজিবুর রহমান খান ও তার দুই ছেলে সিহাব খান ও তুহিন খানের অত্যাচারে বহিরাগত লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে থাকেন। বিভিন্ন এলাকা থেকে যারা এই এলাকায় এসে জমি কিনে বাড়ি করে বসবাস করছেন তাদের ওপর মুজিবুর পরিবারের রীতিমত অত্যাচার চলে। বহিরাগত কেউ বাড়ির নির্মাণ কাজ করতে গেলেই তারা বিভিন্ন ছুঁতোয় মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করে বসেন। তাদেরকে সন্তষ্ট না করে কেউ নির্ভিঘ্নে-নির্ভয়ে ও বিনা বাধায় বাড়ির নির্মাণ কাজ করতে পারেন না। এ ধরণের পাঁচ জন ভুক্তভোগী শুক্রবার (৪ জুলাই) একত্রিত হয়ে মুুজবুর রহমান ও তার দুই ছেলে সিহাব ও তুহিন বিরুদ্ধে গাছা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগকারী ভুক্তভোগীরা হলেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ জাকির হোসেন, মোঃ নাঈম হোসেন মোঃ মোতালিব হোসেন ও জান্নাতুল ফেরদাউছ।
ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে জানান, তিনি গাছা থানাধীন কলমেশ্বর মৌজায় জমি কিনে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করে দীর্ঘদিন যাবত শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখলে আছেন। উক্ত জমিতে অনুমোদীত প্লান অনুযায়ী নির্মান কাজ করার সময় শুক্রবার বিকেলে মুজিবুর রহমান ও তার দুই ছেলে সেখানে জমি পাবে এমন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবি নিয়ে নির্মাণ কাজে বাধা দেয়। অবশেষে তাদের মালিকানার প্রমাণ নিয়ে বসার অনুরোধ জানালে তারা আলোচনায় বসতে রাজি না হয়ে ১০ লাখ টাকার চাঁদা দাবি করে। দশ লাখ টাকা দিলে তারা নির্মাণ কাজে আর বাধা দিবে না বলে জানায়। তাদের দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় দলবল নিয়ে জোরপূর্বক বাড়ির সীমানা প্রচীর ভেঙ্গে ফেলে।
এব্যাপারে গাছা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আমিনুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, চাঁদার দাবিতে একটি বাড়ির নির্মাণ কাজে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে থানায় এমন একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। একজন অফিসারকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তদন্তে সত্যতা পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পর্কিত