ঢাকা ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
শিরোনামঃ
সরিষাবাড়ীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল গাজীপুরে ছাত্রদলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  গাজীপুরে কৃষক দলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  পিরোজপুরে  সাংবাদিক মাইনুল ইসলাম মামুনের উপর অতর্কিত হামলা বাগেরহাট যুবদলের কোরান খতম ও দোয়া মাহফিল বাংলাদেশে কারও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে চাইলে সরকার সহায়তা করবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের শক্তি ও প্রেরণার উৎস: তারেক রহমান চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন বেগম খালেদা জিয়া : জাহিদ হোসেন এলপিজি দাম সমন্বয় করেছে সরকার

লাখাইয়ে নির্মাণাধীন ভবনে কাজ করতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু, রহস্য ঘনীভূত

#
news image

হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার ৫নং করাব ইউনিয়নের সিংহ গ্রামে মৃত আমীর আলীর ছেলে জাহির উদ্দিন মাওলানার নির্মাণাধীন একটি বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে আবিদুর রহমান (২০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আবিদুর আজমেরীগঞ্জ উপজেলার জলশুকা ইউনিয়নের গাজী মিয়ার ছেলে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) বিকেল আনুমানিক ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে তার মৃত্যুর কারণ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার সময় বাড়ির মালিক জহির উদ্দিন মাওলানা ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন না বলে জানিয়েছেন।

স্থানীয় বাসিন্দা ইনছাদ আলী জানান, তিনি বিকেলে বাজারে যাওয়ার সময় নির্মাণাধীন বাড়ির পাশে আবিদুরকে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তিনি স্থানীয়দের সহায়তায় আবিদুরকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। তখন তিনি তার সাথে থাকা রাজমিস্ত্রিদের কে ডেকে বললে তারা বলেন হয়তো সেখান থেকে পড়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে  কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, আবিদুর ৭ ফুট উঁচু একটি দেয়ালের ওপর কাজ করছিলেন। সে সময় তার হাতে একটি কাঁচা বাঁশ ছিল এবং পাশেই বিদ্যুতের তার ছিল। তাদের ধারণা, বাঁশ থেকে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট হয়ে আবিদুরের মৃত্যু হয়েছে। তবে, অনেকেই আবার বলছেন তিনি স্ট্রোক করে মারা গেছেন।

স্থানীয় এক ব্যক্তির লিটন মোল্লা জানান, আমরা হঠাৎ করে দেখতে পাই জহির উদ্দিন মাওলানার নির্মাণাধীন  ঘরের নিচে আবিদুর রহমানকে পরে থাকতে। পরে সেখানকার অন্য সকল মিস্ত্রিদের কে জিজ্ঞেস করলে তারা এগিয়ে আসলে তারা বলেন আবিদুর রহমান তাদের সাথে কাজ করছিলেন। কখন উপর থেকে নিচে পড়েছেন তা আমরা জানিনা। আমরা উদ্ধার করে হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। আমার ধারণা অসাবধানতা অবস্থায় কাজ করার ফলে সে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছে। 

আবিদুরের মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলীকে অবগত করা হয়েছে।

মোঃ সাইফুর রহমান, আজমিরীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি :

১৮ জুন, ২০২৫,  2:01 AM

news image

হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার ৫নং করাব ইউনিয়নের সিংহ গ্রামে মৃত আমীর আলীর ছেলে জাহির উদ্দিন মাওলানার নির্মাণাধীন একটি বাড়ির ছাদ থেকে পড়ে আবিদুর রহমান (২০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আবিদুর আজমেরীগঞ্জ উপজেলার জলশুকা ইউনিয়নের গাজী মিয়ার ছেলে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) বিকেল আনুমানিক ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে তার মৃত্যুর কারণ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার সময় বাড়ির মালিক জহির উদ্দিন মাওলানা ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন না বলে জানিয়েছেন।

স্থানীয় বাসিন্দা ইনছাদ আলী জানান, তিনি বিকেলে বাজারে যাওয়ার সময় নির্মাণাধীন বাড়ির পাশে আবিদুরকে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তিনি স্থানীয়দের সহায়তায় আবিদুরকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। তখন তিনি তার সাথে থাকা রাজমিস্ত্রিদের কে ডেকে বললে তারা বলেন হয়তো সেখান থেকে পড়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে  কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, আবিদুর ৭ ফুট উঁচু একটি দেয়ালের ওপর কাজ করছিলেন। সে সময় তার হাতে একটি কাঁচা বাঁশ ছিল এবং পাশেই বিদ্যুতের তার ছিল। তাদের ধারণা, বাঁশ থেকে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট হয়ে আবিদুরের মৃত্যু হয়েছে। তবে, অনেকেই আবার বলছেন তিনি স্ট্রোক করে মারা গেছেন।

স্থানীয় এক ব্যক্তির লিটন মোল্লা জানান, আমরা হঠাৎ করে দেখতে পাই জহির উদ্দিন মাওলানার নির্মাণাধীন  ঘরের নিচে আবিদুর রহমানকে পরে থাকতে। পরে সেখানকার অন্য সকল মিস্ত্রিদের কে জিজ্ঞেস করলে তারা এগিয়ে আসলে তারা বলেন আবিদুর রহমান তাদের সাথে কাজ করছিলেন। কখন উপর থেকে নিচে পড়েছেন তা আমরা জানিনা। আমরা উদ্ধার করে হাসপাতাল নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। আমার ধারণা অসাবধানতা অবস্থায় কাজ করার ফলে সে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছে। 

আবিদুরের মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বন্দে আলীকে অবগত করা হয়েছে।