চট্টগ্রামের ২৭৪ ভোটকেন্দ্র জরাজীর্ণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি :
১৫ জুন, ২০২৫, 11:43 PM
চট্টগ্রামের ২৭৪ ভোটকেন্দ্র জরাজীর্ণ
চট্টগ্রামের ২৭৪ টি ভোট কেন্দ্রের অবস্থা অত্যন্ত জরাজীর্ণ। এ সকল কেন্দ্রে ভোট গ্রহন অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ বলে মনে করছেন অভিজ্ঞ মহল। এ সকল ভোট কেন্দ্রগুলো মধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরে ৩৫টি ও জেলায় ২৩৯টি ভোটকেন্দ্র জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলার এসব ভোটকেন্দ্রের তালিকা তৈরি করে সংস্কারের জন্য নির্বাচন কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামের ২৭৪ ভোটকেন্দ্র এখন জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে কোতোয়ালী থানায় ২টি, ডবলমুরিংয়ে ১টি, পাঁচলাইশে ২২টি, চান্দগাঁও থানায় ৫টি, বন্দর থানায় ৫টি ভোটকেন্দ্র ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তাছাড়া জেলা উপজেলা পর্যায়ে মীরসরাই উপজেলায় ৬১টি, সীতাকুন্ডে ৪০টি, হাটহাজারীতে ৩টি, ফটিকছড়িতে ১১টি, রাউজানে ৩টি, রাঙ্গুনিয়ায় ১১টি, বোয়ালখালীতে ১২টি, পটিয়ায় ১১টি, কর্ণফুলীতে ২টি, চন্দনাইশে ৬টি, লোহাগাড়ায় ১৮টি, সাতকানিয়ায় ১টি, বাঁশখালীতে ৫৮টি ভোটকেন্দ্র সংস্কার করতে হবে। উল্লেখিত ভোটকেন্দ্রগুলো এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবনের দরজা, জানালা, বৈদ্যুতিক লাইন, পানির লাইন, ওয়াশরুম, সীমানা প্রাচীর, টিনশেড ছাউনি, বিদ্যালয় সড়ক সংস্কার করতে হবে। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিগত সংসদ নির্বাচনে ব্যবহৃত ভোটকেন্দ্র এবং সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের মধ্যে কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমানা প্রাচীর নেই এবং কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দরজা-জানালা জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সীমানা প্রাচীর নির্মাণ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নিজস্ব অর্থায়নে সংস্কার করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে। তাছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদকে নিজস্ব অর্থায়নে সীমানা প্রাচীর না থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ এবং ছোটখাটো সংস্কার করে ভোটকেন্দ্রকে ভোট গ্রহণ উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ বশির আহমেদ জানান, নির্বাচনের কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ভোটকেন্দ্রগুলো সংস্কারে চাহিদাপত্র নেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাচন অফিসের প্রেরিত তালিকা ইসিতে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি :
১৫ জুন, ২০২৫, 11:43 PM
চট্টগ্রামের ২৭৪ টি ভোট কেন্দ্রের অবস্থা অত্যন্ত জরাজীর্ণ। এ সকল কেন্দ্রে ভোট গ্রহন অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ বলে মনে করছেন অভিজ্ঞ মহল। এ সকল ভোট কেন্দ্রগুলো মধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরে ৩৫টি ও জেলায় ২৩৯টি ভোটকেন্দ্র জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলার এসব ভোটকেন্দ্রের তালিকা তৈরি করে সংস্কারের জন্য নির্বাচন কমিশনে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামের ২৭৪ ভোটকেন্দ্র এখন জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এর মধ্যে কোতোয়ালী থানায় ২টি, ডবলমুরিংয়ে ১টি, পাঁচলাইশে ২২টি, চান্দগাঁও থানায় ৫টি, বন্দর থানায় ৫টি ভোটকেন্দ্র ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তাছাড়া জেলা উপজেলা পর্যায়ে মীরসরাই উপজেলায় ৬১টি, সীতাকুন্ডে ৪০টি, হাটহাজারীতে ৩টি, ফটিকছড়িতে ১১টি, রাউজানে ৩টি, রাঙ্গুনিয়ায় ১১টি, বোয়ালখালীতে ১২টি, পটিয়ায় ১১টি, কর্ণফুলীতে ২টি, চন্দনাইশে ৬টি, লোহাগাড়ায় ১৮টি, সাতকানিয়ায় ১টি, বাঁশখালীতে ৫৮টি ভোটকেন্দ্র সংস্কার করতে হবে। উল্লেখিত ভোটকেন্দ্রগুলো এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবনের দরজা, জানালা, বৈদ্যুতিক লাইন, পানির লাইন, ওয়াশরুম, সীমানা প্রাচীর, টিনশেড ছাউনি, বিদ্যালয় সড়ক সংস্কার করতে হবে। এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিগত সংসদ নির্বাচনে ব্যবহৃত ভোটকেন্দ্র এবং সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের মধ্যে কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমানা প্রাচীর নেই এবং কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দরজা-জানালা জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সীমানা প্রাচীর নির্মাণ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নিজস্ব অর্থায়নে সংস্কার করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে। তাছাড়া সংশ্লিষ্ট জেলা পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদকে নিজস্ব অর্থায়নে সীমানা প্রাচীর না থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ এবং ছোটখাটো সংস্কার করে ভোটকেন্দ্রকে ভোট গ্রহণ উপযোগী করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
চট্টগ্রামের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ বশির আহমেদ জানান, নির্বাচনের কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ভোটকেন্দ্রগুলো সংস্কারে চাহিদাপত্র নেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাচন অফিসের প্রেরিত তালিকা ইসিতে পাঠানো হয়েছে।