শ্রীনগরে মামলায় স্বাক্ষী হওয়ায় যুবককে মারধর
আবুল কাশেম, বিশেষ প্রতিনিধি :
০৩ জুন, ২০২৫, 12:47 AM
শ্রীনগরে মামলায় স্বাক্ষী হওয়ায় যুবককে মারধর
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে মামলার স্বাক্ষী হওয়ার জেরে শেখ মুনসুর নামে ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজারে এই ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, বাড়ৈখালী গ্রামের সুফিয়া বেগম (৪৮) নামে এক নারী গত ২৪ এপ্রিল একই গ্রামের মো. আজাদ দেওয়ানসহ কয়েকজনকে বিবাদী করে শ্রীনগর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় স্বাক্ষী করা হয় ওই গ্রামেরই শেখ মফিজ উদ্দিনের পুত্র শেখ মুনসুরকে (৪৫)। এর জেরে কয়েকদিন পর আজাদ দেওয়ানসহ বেশ কয়েকজন মিলে মুনসুরকে বাড়ৈখালী বাজারের আইয়ূব আলীর কাচা মালের দোকানের সামনে ডেকে নেয়। সংঘবদ্ধ হয়ে আজাদ দেওয়ানের নেতৃত্বে তারা মুনসুরকে ঘিরে ধরে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। এক পর্যায়ে “তুই মামলার সাক্ষী হইছস, তোরে স্বাক্ষী হওয়ার মজা দেখাইতেছি” বলে মুনসুরকে মারধর শুরু করে। এ সময় মুনসুরের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে। এই ঘটনায় মুনসুর শেখ বাদী হয়ে শ্রীনগর থানায় অভিযোগ করেন।
এই বিষয়ে আজাদ দেওয়ানের কাছে জানতে চাইলে, তিনি নিজেকে বাড়ৈখালী ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয় দিয়ে বলেন, মুনসুর শেখ আওয়ামী লীগের লোক। সে আমার ভাইকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিতে চেয়েছিল। এ কারণে তার সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে। যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্পের ঘর পেলেন কিভাবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ওই সময় আমি বাড়ৈখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম তালুকদারের সাথে ছিলাম।
অভিযোগটির তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীনগর থানার এসআই শরিফুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
আবুল কাশেম, বিশেষ প্রতিনিধি :
০৩ জুন, ২০২৫, 12:47 AM
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে মামলার স্বাক্ষী হওয়ার জেরে শেখ মুনসুর নামে ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজারে এই ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে, বাড়ৈখালী গ্রামের সুফিয়া বেগম (৪৮) নামে এক নারী গত ২৪ এপ্রিল একই গ্রামের মো. আজাদ দেওয়ানসহ কয়েকজনকে বিবাদী করে শ্রীনগর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় স্বাক্ষী করা হয় ওই গ্রামেরই শেখ মফিজ উদ্দিনের পুত্র শেখ মুনসুরকে (৪৫)। এর জেরে কয়েকদিন পর আজাদ দেওয়ানসহ বেশ কয়েকজন মিলে মুনসুরকে বাড়ৈখালী বাজারের আইয়ূব আলীর কাচা মালের দোকানের সামনে ডেকে নেয়। সংঘবদ্ধ হয়ে আজাদ দেওয়ানের নেতৃত্বে তারা মুনসুরকে ঘিরে ধরে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। এক পর্যায়ে “তুই মামলার সাক্ষী হইছস, তোরে স্বাক্ষী হওয়ার মজা দেখাইতেছি” বলে মুনসুরকে মারধর শুরু করে। এ সময় মুনসুরের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে। এই ঘটনায় মুনসুর শেখ বাদী হয়ে শ্রীনগর থানায় অভিযোগ করেন।
এই বিষয়ে আজাদ দেওয়ানের কাছে জানতে চাইলে, তিনি নিজেকে বাড়ৈখালী ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক পরিচয় দিয়ে বলেন, মুনসুর শেখ আওয়ামী লীগের লোক। সে আমার ভাইকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিতে চেয়েছিল। এ কারণে তার সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে। যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকার প্রকল্পের ঘর পেলেন কিভাবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ওই সময় আমি বাড়ৈখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম তালুকদারের সাথে ছিলাম।
অভিযোগটির তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীনগর থানার এসআই শরিফুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।