ঢাকা ১৮ অক্টোবর, ২০২৪
শিরোনামঃ
নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি ৫১তম গ্রীষ্নকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ৫১তম গ্রীষ্নকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা পিরোজপুর জেলার কৃতি সন্তান ২৪ পদাতিক ডিভিশনের (চট্টগ্রাম সেনানিবাস) জিওসি মেজর জেনারেল মো. মাইনুর রহমান ১৪ই অক্টোবর লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন রাজশাহীর জেলা পরিষদের প্রশাসকের বিভিন্ন পূজামন্ডপ নেত্রকোনার বারহাট্টায় বৃষ্টিপাতের সময় বিলে মাছ মারতে গিয়ে বজ্রপাতে সেলিম সিদ্দিকী (৫৩) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (ভারপ্রাপ্ত) সরকার অসীম কুমার রাজশাহী জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্মচারীগনের সংগে মতবিনিময় করেন নেত্রকোনায় বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসবের সূচনা মাধবপুরে ১০কেজি গাঁজাসহ  এক মাদক কারবারি আটক সাগর ও নদীর তীব্র ভাঙ্গনে অস্তিত্ব হারাতে  বসেছে সুন্দরবনের ১৪টি বন অফিস সহ জামতলা সী-বিচ

নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি

#
news image

নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি

রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা প্রতিনিধি;;

 

নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা এবং চাকরি থেকে স্থায়ী বরখাস্তের প্রতিবাদে 'কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি' পালন করেছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে করে নেত্রকোনা জেলার সকল উপজেলায় সকাল সাড়ে ১০টা থেকে পল্লী বিদ্যুতের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে রয়েছেন নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুতের প্রায় পাঁচ লাখ গ্রাহক।

আজ (১৭ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা এই কর্মসূচি পালন করছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চেয়ারম্যানের অপসারণ ও মামলা প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দিয়েছে 'পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন'। এ সময় তারা 'কমপ্লিট শাটডাউন' ও 'লং মার্চ' কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন। 

 

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর পক্ষে- বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম (ওএন্ডএম) আব্দুল হাকিম, মো. সালাহউদ্দিন, ডিজিএম মো. আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া এবং এজিএম (ইএন্ডসি) রাজন কুমার দাস স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের শুরু থেকে আরইবি-পবিস একীভূতকরণসহ অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়ন এবং চুক্তিভিত্তিক বা অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের দুই দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ 'পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির' আন্দোলন চলছে।

 

পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগ কর্তৃক পল্লী বিদ্যুৎ সিস্টেম তথা (আরইবি) সংস্কার সময়ের দাবি হিসেবে উল্লেখপূর্বক গত (১ আগস্ট) সংস্কারসহ অন্যান্য সমস্যার যৌক্তিক সমাধানের জন্য ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। ইতিপূর্বে উক্ত কমিটির চারটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

 

আন্দোলনকারীরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, দফায় দফায় সভা অনুষ্ঠিত হলেও সরকারের সংস্কার উদ্যোগে আরইবি'র প্রত্যক্ষ অসহযোগিতার কারণে কমিটি চূড়ান্ত সুপারিশ প্রণয়ন করতে সক্ষম হয়নি। সভায় অনুপস্থিত থাকা, সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন না করা, পরবর্তীতে বিদ্যমান কাঠামো বহাল রাখার প্রস্তাব প্রদান, গোপনে আইন সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণের মতো কর্মকাণ্ডে যুক্ত তারা।

 

তারা আরও বলেন, গণস্বাক্ষরসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দাবি উপস্থাপন, গ্রাহক সেবা ও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রেখে গত মে মাসে ৫ দিন এবং জুলাই মাসে ১০ দিন কর্মবিরতি, আগস্ট মাসে 'লং মার্চ টু আরইবি' ও ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটামে গণছুটি ঘোষণার পর- জনদুর্ভোগের কথা বিবেচনায় কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন তারা। পরে সারাদেশে একযোগে ডিসি অফিস ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন, স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিতকরণের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা বরাবর একাধিকবার স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

 

চলমান প্রেক্ষাপটে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে অভিযোগ করে বিবৃতিতে তারা বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কয়েকজন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার এবং ১০ জন কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে। এমতাবস্থায় পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান দায়িত্ব গ্রহণের পর একটি অহিংস আন্দোলনে তিনি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন না করে 'আরইবির' পক্ষপাতিত্ব করে দেশের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে ভুল তথ্য উপস্থাপন করেছেন।

 

আন্দোলনরত পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি, ক্ষমতার অপব্যবহার করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে অস্থিতিশীল করার প্রত্যক্ষ মদদের কারণে- আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানকে অপসারণ, সমিতির কর্মকর্তাদের চাকুরি অবসানের আদেশ ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনের অংশ হিসাবে 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি ঘোষণাপূর্বক দুই দফা দাবি আদায়ে ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী ঢাকা অভিমূখে 'লং মার্চ' করতে বাধ্য হবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা। ১৪ কোটি মানুষের নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে টেকসই, আধুনিক ও যুগোপযোগী বিতরণ ব্যবস্থা বিনির্মাণ এবং শহর ও গ্রামের বিদ্যুৎ বৈষম্য নিরসনে দেশের সব স্তরের ছাত্র-জনতাসহ সর্বসাধারণের সুদৃষ্টিও কামনা করেছেন আন্দোলনকারীরা।

 

এ বিষয়ে নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মাসুম আহমেদ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবিদাওয়া না মানায় শাটডাউন চলছে। আজ সকালে নেত্রকোনার বিভিন্ন উপজেলা কার্যালয়ের এজিএমকে আটক করা হয় এবং পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মহোদয় এ বিষয়ে আমাদের ডেকেছেন। ওনার সঙ্গে সভা শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।'

 

নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাস বলেন, নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুতের 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি চলছে। পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেছি। আশা করছি কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারব।

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

১৭ অক্টোবর, ২০২৪,  7:49 PM

news image

নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি

রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা প্রতিনিধি;;

 

নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা এবং চাকরি থেকে স্থায়ী বরখাস্তের প্রতিবাদে 'কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি' পালন করেছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে করে নেত্রকোনা জেলার সকল উপজেলায় সকাল সাড়ে ১০টা থেকে পল্লী বিদ্যুতের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে রয়েছেন নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুতের প্রায় পাঁচ লাখ গ্রাহক।

আজ (১৭ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা এই কর্মসূচি পালন করছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চেয়ারম্যানের অপসারণ ও মামলা প্রত্যাহারের আল্টিমেটাম দিয়েছে 'পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন'। এ সময় তারা 'কমপ্লিট শাটডাউন' ও 'লং মার্চ' কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন। 

 

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর পক্ষে- বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এজিএম (ওএন্ডএম) আব্দুল হাকিম, মো. সালাহউদ্দিন, ডিজিএম মো. আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া এবং এজিএম (ইএন্ডসি) রাজন কুমার দাস স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের শুরু থেকে আরইবি-পবিস একীভূতকরণসহ অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়ন এবং চুক্তিভিত্তিক বা অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের দুই দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ 'পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির' আন্দোলন চলছে।

 

পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগ কর্তৃক পল্লী বিদ্যুৎ সিস্টেম তথা (আরইবি) সংস্কার সময়ের দাবি হিসেবে উল্লেখপূর্বক গত (১ আগস্ট) সংস্কারসহ অন্যান্য সমস্যার যৌক্তিক সমাধানের জন্য ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। ইতিপূর্বে উক্ত কমিটির চারটি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

 

আন্দোলনকারীরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, দফায় দফায় সভা অনুষ্ঠিত হলেও সরকারের সংস্কার উদ্যোগে আরইবি'র প্রত্যক্ষ অসহযোগিতার কারণে কমিটি চূড়ান্ত সুপারিশ প্রণয়ন করতে সক্ষম হয়নি। সভায় অনুপস্থিত থাকা, সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন না করা, পরবর্তীতে বিদ্যমান কাঠামো বহাল রাখার প্রস্তাব প্রদান, গোপনে আইন সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণের মতো কর্মকাণ্ডে যুক্ত তারা।

 

তারা আরও বলেন, গণস্বাক্ষরসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দাবি উপস্থাপন, গ্রাহক সেবা ও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু রেখে গত মে মাসে ৫ দিন এবং জুলাই মাসে ১০ দিন কর্মবিরতি, আগস্ট মাসে 'লং মার্চ টু আরইবি' ও ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটামে গণছুটি ঘোষণার পর- জনদুর্ভোগের কথা বিবেচনায় কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন তারা। পরে সারাদেশে একযোগে ডিসি অফিস ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন, স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিতকরণের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা বরাবর একাধিকবার স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

 

চলমান প্রেক্ষাপটে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে অভিযোগ করে বিবৃতিতে তারা বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কয়েকজন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার এবং ১০ জন কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে। এমতাবস্থায় পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান দায়িত্ব গ্রহণের পর একটি অহিংস আন্দোলনে তিনি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন না করে 'আরইবির' পক্ষপাতিত্ব করে দেশের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে ভুল তথ্য উপস্থাপন করেছেন।

 

আন্দোলনরত পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি, ক্ষমতার অপব্যবহার করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে অস্থিতিশীল করার প্রত্যক্ষ মদদের কারণে- আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানকে অপসারণ, সমিতির কর্মকর্তাদের চাকুরি অবসানের আদেশ ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনের অংশ হিসাবে 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি ঘোষণাপূর্বক দুই দফা দাবি আদায়ে ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী ঢাকা অভিমূখে 'লং মার্চ' করতে বাধ্য হবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা। ১৪ কোটি মানুষের নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে টেকসই, আধুনিক ও যুগোপযোগী বিতরণ ব্যবস্থা বিনির্মাণ এবং শহর ও গ্রামের বিদ্যুৎ বৈষম্য নিরসনে দেশের সব স্তরের ছাত্র-জনতাসহ সর্বসাধারণের সুদৃষ্টিও কামনা করেছেন আন্দোলনকারীরা।

 

এ বিষয়ে নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মাসুম আহমেদ বলেন, ‘পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দাবিদাওয়া না মানায় শাটডাউন চলছে। আজ সকালে নেত্রকোনার বিভিন্ন উপজেলা কার্যালয়ের এজিএমকে আটক করা হয় এবং পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মহোদয় এ বিষয়ে আমাদের ডেকেছেন। ওনার সঙ্গে সভা শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।'

 

নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক বনানী বিশ্বাস বলেন, নেত্রকোনায় পল্লী বিদ্যুতের 'কমপ্লিট শাটডাউন' কর্মসূচি চলছে। পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেছি। আশা করছি কিছুক্ষণের মধ্যে আমরা একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারব।