ঢাকা ০২ জুন, ২০২৫
শিরোনামঃ
ডিমলায় কৃষকদের নিয়ে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির নেতা মনির সিকদার পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শ্রমিকদল নেতা লিটন হোসেন কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ৬২টি ট্রান্সফর্মার বিকল সুনামগঞ্জে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ করেছে টাস্কফোর্স  ইউনিয়ন পরিষদে কার্ড বিতরণ কে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে জামাত কর্মীসহ আহত চার ‘সংস্কারের কথা বলছেন, সংস্কার করছেন না কেন?':-সেলিনা রহমান  ফটিকছড়িতে কোরবানী পশুর চামড়া সংগ্রহ সংক্রান্ত জরুরী সভা তেঁতুলিয়ায় হারভেস্টারে ধান কর্তনে সরকারি মূল্য বলতে পারছেন না কৃষি অফিসের কেউ ! গাজীপুর সাইনবোর্ড এলাকায় পানি পান করে শতাধিক শ্রমিক অসুস্থ 

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এখনি বিলুপ্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই : অর্থ মন্ত্রণালয়

#
news image

সম্প্রতি জারি করা ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ প্রয়োজনীয় সংশোধনের পর বাস্তবায়ন অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ হওয়ায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনি বিলুপ্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।

আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সকল কার্যক্রম পূর্বের ন্যায় অব্যাহত থাকবে এবং কাস্টমস ও আয়কর ক্যাডারের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ বিদ্যমান ব্যবস্থায় সকল কার্যক্রম সম্পাদন করবেন।’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিসিএস (কর) ও বিসিএস (শুল্ক ও আবগারী) ক্যাডারের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে পৃথকীকরণের প্রশাসনিক কাঠামো কীভাবে প্রণীত হবে সে বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও গুরুত্বপূর্ণ সকল অংশীজনদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে।

এতে উল্লেখ করা হয়, কাস্টমস ও কর ক্যাডারের সদস্যগণের কোন পদ-পদবি কমানোর কোন পরিকল্পনা সরকারের নেই বরং সংস্কার কাজ সম্পাদন হলে তাদের পদ সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং সচিব পদে নিয়োগসহ পদোন্নতির সুযোগ আরো অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে।

এই বিষয়ে, রাজস্ব বোর্ডের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এবং করদাতাদের কাঙ্ক্ষিত পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার জন্য অফিস চলাকালীন সময়ে তাদের নিজ নিজ অফিসে উপস্থিত থাকার এবং সততার সাথে তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারের সাথে ফলপ্রসূ আলোচনার পর যে বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে তা মেনে না নিয়ে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ পুনরায় অসহযোগ আন্দোলনের যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে তার কোন যৌক্তিক কারণ নেই।

অধ্যাদেশ জারির পর এর বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ হবে কারণ দুইটি নতুন বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামো তৈরির পাশাপাশি এ্যালোকেশন অব বিজনেস এবং আয়কর আইন, কাস্টমস আইন, মূল্য সংযোজন আইন এবং এ  সকল আইনের সাথে সম্পৃক্ত বিধি ও প্রবিধানেও পরিবর্তন আনার প্রয়োজন হবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

২৪ মে, ২০২৫,  2:07 AM

news image

সম্প্রতি জারি করা ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ প্রয়োজনীয় সংশোধনের পর বাস্তবায়ন অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ হওয়ায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনি বিলুপ্ত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।

আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সকল কার্যক্রম পূর্বের ন্যায় অব্যাহত থাকবে এবং কাস্টমস ও আয়কর ক্যাডারের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ বিদ্যমান ব্যবস্থায় সকল কার্যক্রম সম্পাদন করবেন।’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিসিএস (কর) ও বিসিএস (শুল্ক ও আবগারী) ক্যাডারের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে পৃথকীকরণের প্রশাসনিক কাঠামো কীভাবে প্রণীত হবে সে বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও গুরুত্বপূর্ণ সকল অংশীজনদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে।

এতে উল্লেখ করা হয়, কাস্টমস ও কর ক্যাডারের সদস্যগণের কোন পদ-পদবি কমানোর কোন পরিকল্পনা সরকারের নেই বরং সংস্কার কাজ সম্পাদন হলে তাদের পদ সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং সচিব পদে নিয়োগসহ পদোন্নতির সুযোগ আরো অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে।

এই বিষয়ে, রাজস্ব বোর্ডের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এবং করদাতাদের কাঙ্ক্ষিত পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার জন্য অফিস চলাকালীন সময়ে তাদের নিজ নিজ অফিসে উপস্থিত থাকার এবং সততার সাথে তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারের সাথে ফলপ্রসূ আলোচনার পর যে বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে তা মেনে না নিয়ে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ পুনরায় অসহযোগ আন্দোলনের যে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে তার কোন যৌক্তিক কারণ নেই।

অধ্যাদেশ জারির পর এর বাস্তবায়ন সময়সাপেক্ষ হবে কারণ দুইটি নতুন বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামো তৈরির পাশাপাশি এ্যালোকেশন অব বিজনেস এবং আয়কর আইন, কাস্টমস আইন, মূল্য সংযোজন আইন এবং এ  সকল আইনের সাথে সম্পৃক্ত বিধি ও প্রবিধানেও পরিবর্তন আনার প্রয়োজন হবে।