আর্থিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগি অধ্যাপককে কারন দর্শানোর নোটিশ

খন্দকার মোহাম্মদ আলী, রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরোচিফ :
১২ মে, ২০২৫, 6:50 AM

আর্থিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগি অধ্যাপককে কারন দর্শানোর নোটিশ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর বাংলা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষক, কর্মচারি, কর্মকর্তা আচারন বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
আজ রবিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ও অভ্যন্তরীন নিরীক্ষা কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া।
এর আগে গত ৬ মে প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়য়া স্বাক্ষরিত কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশ প্রাপ্তির পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে লিখিত ভাবে জানানো এবং ব্যক্তিগত শুনানীর ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাও জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
কারণ দর্শানোর নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষা বর্ষের সঙ্গীত ব্যবহারিক ভর্তি পরীক্ষার ব্যয় বাবদ ১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা অগ্রিম গ্রহন করেছেন। সরকার কর্তৃক জারিকৃত আর্থিক ক্ষমতা অর্পন ২০২০-এর-৪ (ঘ) অনুযায়ী অগ্রিম গ্রহনের মাধ্যমে কর্মকান্ড সম্পাদনের দুই মাস অথবা অর্থ বছরের ৩০ জুনের মধ্যে সকল অগ্রিম সমন্বয় করতে হবে। কিন্তু আপনি গ্রহনকৃত অগ্রিম অর্থ যথা সময়ে সমন্বয়ের জন্য উপস্থাপন করেননি। তাতে স্পষ্ট ভাবে প্রতিয়মান হয় যে, উক্ত অগ্রিম অর্থ ব্যয় হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ অগ্রিম হিসেবে গ্রহন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে ব্যয় না করে দীর্ঘদিন যাবত নিজের কাছে রাখা আর্থিক শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ এবং বিদ্যমান রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর শিক্ষক, কর্মচারি, কর্মকর্তা আচারন বিধি লঙ্ঘনের শামিল। বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ড. ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কেন শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে না নোটিশ প্রাপ্তির পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে লিখিত ভাবে জানানো এবং ব্যক্তিগত শুনানীর ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাও জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এবিষয়ে জানতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর বাংলা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. ফখরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
খন্দকার মোহাম্মদ আলী, রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরোচিফ :
১২ মে, ২০২৫, 6:50 AM

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর বাংলা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে শিক্ষক, কর্মচারি, কর্মকর্তা আচারন বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
আজ রবিবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ও অভ্যন্তরীন নিরীক্ষা কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া।
এর আগে গত ৬ মে প্রফেসর ড. সুমন কান্তি বড়য়া স্বাক্ষরিত কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশ প্রাপ্তির পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে লিখিত ভাবে জানানো এবং ব্যক্তিগত শুনানীর ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাও জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
কারণ দর্শানোর নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষা বর্ষের সঙ্গীত ব্যবহারিক ভর্তি পরীক্ষার ব্যয় বাবদ ১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা অগ্রিম গ্রহন করেছেন। সরকার কর্তৃক জারিকৃত আর্থিক ক্ষমতা অর্পন ২০২০-এর-৪ (ঘ) অনুযায়ী অগ্রিম গ্রহনের মাধ্যমে কর্মকান্ড সম্পাদনের দুই মাস অথবা অর্থ বছরের ৩০ জুনের মধ্যে সকল অগ্রিম সমন্বয় করতে হবে। কিন্তু আপনি গ্রহনকৃত অগ্রিম অর্থ যথা সময়ে সমন্বয়ের জন্য উপস্থাপন করেননি। তাতে স্পষ্ট ভাবে প্রতিয়মান হয় যে, উক্ত অগ্রিম অর্থ ব্যয় হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ অগ্রিম হিসেবে গ্রহন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে ব্যয় না করে দীর্ঘদিন যাবত নিজের কাছে রাখা আর্থিক শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ এবং বিদ্যমান রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর শিক্ষক, কর্মচারি, কর্মকর্তা আচারন বিধি লঙ্ঘনের শামিল। বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ড. ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে কেন শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে না নোটিশ প্রাপ্তির পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে লিখিত ভাবে জানানো এবং ব্যক্তিগত শুনানীর ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাও জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এবিষয়ে জানতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ এর বাংলা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক ড. ফখরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সম্পর্কিত