স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার দুইজন

শাকিল আহমেদ, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
১২ মে, ২০২৫, 6:43 AM

স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার দুইজন
সিরাজগঞ্জে স্কুলে যাওয়ার পথে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ ও এতে সহযোগিতার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (৭ মে) সন্ধ্যায় শহরের সার্কিট হাউসের পেছনের এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন শহরের সয়াধানগড়া মধ্যপাড়ার সোলায়মান হোসেন (৩৫) ও একই এলাকার লিটন শেখ (৪০)। ১৪ বছর বয়সি ওই ভুক্তভোগী ছাত্রী সিরাজগঞ্জ শহরের বাসিন্দা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাদ্দাম হোসাইন বলেন, গ্রেপ্তাররা ওই শিক্ষার্থীর বাড়ির পাশে প্রতিনিয়ত নেশা করতেন। সেই সুবাদে তার সঙ্গে পরিচয় হয়। বুধবার সকাল ১১টার দিকে ওই শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়ার পথে কয়েকজন মিলে তাকে অপহরণ করেন। এরপর সদর উপজেলার শিয়ালকোল বাজারের মন্দিরের পাশে মাজেদা খাতুন নামে এক নারীর ভাড়া বাড়িতে নিয়ে সোলায়মান তাকে ধর্ষণ করেন। লিটনসহ অন্যরা এতে সহায়তা করেন। এরপর কৌশলে ওই শিক্ষার্থী সেখান থেকে পালিয়ে বাড়িতে ফিরে যায়। সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় আরো তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মামলা হওয়ার পরই অভিযান চালিয়ে ধর্ষক সোলায়মান ও সহযোগী লিটনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। নির্যাতিত শিক্ষার্থী শারীরিক পরীক্ষা শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
শাকিল আহমেদ, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
১২ মে, ২০২৫, 6:43 AM

সিরাজগঞ্জে স্কুলে যাওয়ার পথে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ ও এতে সহযোগিতার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (৭ মে) সন্ধ্যায় শহরের সার্কিট হাউসের পেছনের এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন শহরের সয়াধানগড়া মধ্যপাড়ার সোলায়মান হোসেন (৩৫) ও একই এলাকার লিটন শেখ (৪০)। ১৪ বছর বয়সি ওই ভুক্তভোগী ছাত্রী সিরাজগঞ্জ শহরের বাসিন্দা।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাদ্দাম হোসাইন বলেন, গ্রেপ্তাররা ওই শিক্ষার্থীর বাড়ির পাশে প্রতিনিয়ত নেশা করতেন। সেই সুবাদে তার সঙ্গে পরিচয় হয়। বুধবার সকাল ১১টার দিকে ওই শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়ার পথে কয়েকজন মিলে তাকে অপহরণ করেন। এরপর সদর উপজেলার শিয়ালকোল বাজারের মন্দিরের পাশে মাজেদা খাতুন নামে এক নারীর ভাড়া বাড়িতে নিয়ে সোলায়মান তাকে ধর্ষণ করেন। লিটনসহ অন্যরা এতে সহায়তা করেন। এরপর কৌশলে ওই শিক্ষার্থী সেখান থেকে পালিয়ে বাড়িতে ফিরে যায়। সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় আরো তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, মামলা হওয়ার পরই অভিযান চালিয়ে ধর্ষক সোলায়মান ও সহযোগী লিটনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। নির্যাতিত শিক্ষার্থী শারীরিক পরীক্ষা শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।