ঢাকা ০৪ জুন, ২০২৫

নোয়াখালী কারাগার থেকে হাজতির পালানোর চেষ্টা

#
news image

নোয়াখালী জেলা কারাগার থেকে দেয়াল টপকে মো. তামিম (১৯) নামের এক হাজতি বন্দি পালানোর চেষ্টা করেছেন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ ও কারারক্ষীরা তাকে আটক করেছে। এ সময় একজন কারা কর্মকর্তা ও দুজন কারারক্ষী আহত হয়েছেন।
 
বুধবার(৭ মে) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নোয়াখালী জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে। আসামি তামিম জেলার সদর উপজেলার মনপুর এলাকার শেখ মজিবের ছেলে।  
 
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আদালত থেকে আসামি তামিমকে কারাগারে আনা হয়। এর আগে সুধারাম মডেল থানা থেকে তাঁকে ৫৪ ধারায় আদালতে পাঠানো হয়। কারাগারে আসার পর তাঁকে নতুন বন্দী হিসেবে আমদানি কক্ষে রাখা হয়েছিল। 
 
নোয়াখালী কারাগারের ডেপুটি জেলার সৈয়দ মো. জাবেদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘তামিম মানসিকভাবে অসুস্থ। পুনরায় আটকের পর সে আমাদের জানিয়েছে, তার মায়ের স্ট্রোক হয়েছে। সে তার মাকে দেখতে বের হওয়ার চেষ্টা করেছিল। মাকে দেখে সে আবার কারাগারে চলে আসত। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

শাহাদাত হোসেন, নোয়াখালী প্রতিনিধি :

১২ মে, ২০২৫,  6:38 AM

news image

নোয়াখালী জেলা কারাগার থেকে দেয়াল টপকে মো. তামিম (১৯) নামের এক হাজতি বন্দি পালানোর চেষ্টা করেছেন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ ও কারারক্ষীরা তাকে আটক করেছে। এ সময় একজন কারা কর্মকর্তা ও দুজন কারারক্ষী আহত হয়েছেন।
 
বুধবার(৭ মে) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে নোয়াখালী জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে। আসামি তামিম জেলার সদর উপজেলার মনপুর এলাকার শেখ মজিবের ছেলে।  
 
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আদালত থেকে আসামি তামিমকে কারাগারে আনা হয়। এর আগে সুধারাম মডেল থানা থেকে তাঁকে ৫৪ ধারায় আদালতে পাঠানো হয়। কারাগারে আসার পর তাঁকে নতুন বন্দী হিসেবে আমদানি কক্ষে রাখা হয়েছিল। 
 
নোয়াখালী কারাগারের ডেপুটি জেলার সৈয়দ মো. জাবেদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘তামিম মানসিকভাবে অসুস্থ। পুনরায় আটকের পর সে আমাদের জানিয়েছে, তার মায়ের স্ট্রোক হয়েছে। সে তার মাকে দেখতে বের হওয়ার চেষ্টা করেছিল। মাকে দেখে সে আবার কারাগারে চলে আসত। এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’