হবিগন্জের বানিয়াচংয়ে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে নিহত ১
মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
১৭ এপ্রিল, ২০২৫, 8:02 PM
হবিগন্জের বানিয়াচংয়ে দু’পক্ষের তুমুল সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে নিহত ১
বানিয়াচং উপজেলার মন্দরি ইউনিয়নে দু'পক্ষের সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে আন্নর আলী (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিহত আলী একই ইউনিয়নের সোনামপুর গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, সোনামপুর গ্রামের আরজত আলী ও রশিদ মিয়ার মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এরই জের ধরে বুধবার বিকেলে তারা দলবল সহকারে স্থানীয় রত্না নদীর তীরে সংঘর্ষে জড়ায়। মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে একপক্ষ অপর পক্ষের ওপর টেঁটা ও ফিকল (দেশীয় অস্ত্র) নিক্ষেপ করতে থাকে।
এতে আন্নর আলীসহ তিনজন টেঁটাবিদ্ধ হলে তাদের হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সন্ধ্যায় পিঠে টেঁটাবিদ্ধ অবস্থায় আলীকে ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। টেঁটাবিদ্ধ অন্য দুজন হলেন- একই গ্রামের উমর আলীর ছেলে মানিক মিয়া ও রশিদ মিয়া। তারা হবিগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ইউপি সদস্য হাবিব মিয়া বলেন, নিহত আন্নর আলী কোনো পক্ষের লোক ছিলেন না। তিনি তৃতীয়পক্ষ হিসেবে সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে দু'পক্ষ সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু হয়। এরপর সোনামপুর গ্রামে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
১৭ এপ্রিল, ২০২৫, 8:02 PM
বানিয়াচং উপজেলার মন্দরি ইউনিয়নে দু'পক্ষের সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে আন্নর আলী (৬০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিহত আলী একই ইউনিয়নের সোনামপুর গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, সোনামপুর গ্রামের আরজত আলী ও রশিদ মিয়ার মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এরই জের ধরে বুধবার বিকেলে তারা দলবল সহকারে স্থানীয় রত্না নদীর তীরে সংঘর্ষে জড়ায়। মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে একপক্ষ অপর পক্ষের ওপর টেঁটা ও ফিকল (দেশীয় অস্ত্র) নিক্ষেপ করতে থাকে।
এতে আন্নর আলীসহ তিনজন টেঁটাবিদ্ধ হলে তাদের হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সন্ধ্যায় পিঠে টেঁটাবিদ্ধ অবস্থায় আলীকে ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। টেঁটাবিদ্ধ অন্য দুজন হলেন- একই গ্রামের উমর আলীর ছেলে মানিক মিয়া ও রশিদ মিয়া। তারা হবিগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ইউপি সদস্য হাবিব মিয়া বলেন, নিহত আন্নর আলী কোনো পক্ষের লোক ছিলেন না। তিনি তৃতীয়পক্ষ হিসেবে সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবির হোসেন বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে দু'পক্ষ সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু হয়। এরপর সোনামপুর গ্রামে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।