ঢাকা ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
শিরোনামঃ
সরিষাবাড়ীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল গাজীপুরে ছাত্রদলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  গাজীপুরে কৃষক দলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  পিরোজপুরে  সাংবাদিক মাইনুল ইসলাম মামুনের উপর অতর্কিত হামলা বাগেরহাট যুবদলের কোরান খতম ও দোয়া মাহফিল বাংলাদেশে কারও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে চাইলে সরকার সহায়তা করবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের শক্তি ও প্রেরণার উৎস: তারেক রহমান চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন বেগম খালেদা জিয়া : জাহিদ হোসেন এলপিজি দাম সমন্বয় করেছে সরকার

২১ পদে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় জয়ী

#
news image

 চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ২১টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীরা। আগামী ১৬ এপ্রিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী না থাকায় তাদের বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। শুক্রবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সবগুলো পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। 
জানা গেছে, ২১টি পদের মধ্যে ১৪টি পদে বিএনপি সমর্থিত বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- সভাপতি আবদুস সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক হাসান আলী চৌধুরী, জ্যৈষ্ঠ সহ-সভাপতি কাজী মো. সিরু, অর্থ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, পাঠাগার সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আশরাফী বিনতে মোতালেব, ক্রীড়া সম্পাদক মঞ্জুর হোসেন এবং সদস্য আহসান উল্লাহ, আসমা খানম, বিবি ফাতেমা, মেজবাহ উল আলম, রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী, রাহিলা গুলশান ও সাজ্জাদ কামরুল হোসেন। ৭টি পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীরা হলেন- সহসভাপতি আলমগীর মোহাম্মদ ইউনুস, সহ-সম্পাদক ফজলুল বারী, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুল জব্বার এবং সদস্য শাহেদ হোসেন, হেলাল উদ্দিন, রোবায়তুল করিম ও মোহাম্মদ মোরশেদ। মুখ্য নির্বাচনী কর্মকর্তা অ্যাডভোকেট তারিক আহমদ জানান, ২১টি পদের জন্য ২১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাইয়ে সবগুলোই মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা হয়েছে। প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী না থাকায় সকলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। 
এদিকে নির্বাচন ঠেকানো ও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরা। তারা জানিয়েছেন, মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় বহিরাগতদের বাধার মুখে পড়েন তারা, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যরাও এ বিষয়ে কোনো সহযোগিতা করেননি। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সভাপতি পদপ্রার্থী আবদুর রশিদ জানান, চট্টগ্রাম বারের ইতিহাসে এমন ঘটনা অভূতপূর্ব। এটি খুবই খারাপ নজির।এর আগে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে গত ফেব্রুয়ারিতে পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে গঠিত এডহক কমিটি পুনরায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়।

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি :

১৪ এপ্রিল, ২০২৫,  2:58 AM

news image

 চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ২১টি পদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীরা। আগামী ১৬ এপ্রিল নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী না থাকায় তাদের বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। শুক্রবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সবগুলো পদে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। 
জানা গেছে, ২১টি পদের মধ্যে ১৪টি পদে বিএনপি সমর্থিত বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- সভাপতি আবদুস সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক হাসান আলী চৌধুরী, জ্যৈষ্ঠ সহ-সভাপতি কাজী মো. সিরু, অর্থ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, পাঠাগার সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আশরাফী বিনতে মোতালেব, ক্রীড়া সম্পাদক মঞ্জুর হোসেন এবং সদস্য আহসান উল্লাহ, আসমা খানম, বিবি ফাতেমা, মেজবাহ উল আলম, রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী, রাহিলা গুলশান ও সাজ্জাদ কামরুল হোসেন। ৭টি পদে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীরা হলেন- সহসভাপতি আলমগীর মোহাম্মদ ইউনুস, সহ-সম্পাদক ফজলুল বারী, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুল জব্বার এবং সদস্য শাহেদ হোসেন, হেলাল উদ্দিন, রোবায়তুল করিম ও মোহাম্মদ মোরশেদ। মুখ্য নির্বাচনী কর্মকর্তা অ্যাডভোকেট তারিক আহমদ জানান, ২১টি পদের জন্য ২১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাইয়ে সবগুলোই মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা হয়েছে। প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী না থাকায় সকলকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। 
এদিকে নির্বাচন ঠেকানো ও মনোনয়ন ফরম সংগ্রহে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরা। তারা জানিয়েছেন, মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় বহিরাগতদের বাধার মুখে পড়েন তারা, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যরাও এ বিষয়ে কোনো সহযোগিতা করেননি। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সভাপতি পদপ্রার্থী আবদুর রশিদ জানান, চট্টগ্রাম বারের ইতিহাসে এমন ঘটনা অভূতপূর্ব। এটি খুবই খারাপ নজির।এর আগে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে গত ফেব্রুয়ারিতে পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে গঠিত এডহক কমিটি পুনরায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়।