হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে অবৈধ দুটি ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন

মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
১২ মার্চ, ২০২৫, 6:43 PM

হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে অবৈধ দুটি ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন
নবীগঞ্জ উপজেলায় ২টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এসময় ইটভাটায় থাকা কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাসের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে নবীগঞ্জ উপজেলার গোল্ড ব্রিকস ও মাস্টার ব্রিকস গুঁড়িয়ে দেয়। জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, হবিগঞ্জ জেলায় মোট ১১৯টি ইটভাটার মধ্যে ৩০টির পরিবেশগত ছাড়পত্র নেই এবং ৫০টির লাইসেন্স মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে আরও আগেই। পরিবেশগত ছাড়পত্রের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় ৩০টি ইটভাটার মধ্যে ইতিমধ্যে ২৬টি ইটভাটা বন্ধ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় নবীগঞ্জ উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত কুর্শি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদুর রহমানের মলিকানাধীন গোল্ড ব্রিকস ও বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত ডাঃ মোঃ খয়রুল ইসলামের মালিকানাধীন মাস্টার ব্রিকস বন্ধে জেলা প্রশাসনকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি পাঠায় পরিবেশ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার বিকেলে নবীগঞ্জ উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত গোল্ড ব্রিকস ও মাস্টার ব্রিকসে অভিযান চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেয় প্রশাসন। এসময় ইটভাটায় থাকা কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়। এরআগে গতকাল সোমবার দুপুরে পরিবেশগত ছাড়পত্র মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া বাহুবল উপজেলার বসিনা এলাকায় অবস্থিত নিউ রয়েল ব্রিকস ও মিরপুরে রবিন ব্রিকস গুঁড়িয়ে দেয় জেলা প্রশাসন।
এ প্রসঙ্গে অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাস জানান- পরিবেশগত ছাড়পত্র মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় ও হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইটভাটাগুলো গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
১২ মার্চ, ২০২৫, 6:43 PM

নবীগঞ্জ উপজেলায় ২টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এসময় ইটভাটায় থাকা কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাসের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে নবীগঞ্জ উপজেলার গোল্ড ব্রিকস ও মাস্টার ব্রিকস গুঁড়িয়ে দেয়। জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, হবিগঞ্জ জেলায় মোট ১১৯টি ইটভাটার মধ্যে ৩০টির পরিবেশগত ছাড়পত্র নেই এবং ৫০টির লাইসেন্স মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে আরও আগেই। পরিবেশগত ছাড়পত্রের মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় ৩০টি ইটভাটার মধ্যে ইতিমধ্যে ২৬টি ইটভাটা বন্ধ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় নবীগঞ্জ উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত কুর্শি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেদুর রহমানের মলিকানাধীন গোল্ড ব্রিকস ও বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত ডাঃ মোঃ খয়রুল ইসলামের মালিকানাধীন মাস্টার ব্রিকস বন্ধে জেলা প্রশাসনকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি পাঠায় পরিবেশ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার বিকেলে নবীগঞ্জ উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত গোল্ড ব্রিকস ও মাস্টার ব্রিকসে অভিযান চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেয় প্রশাসন। এসময় ইটভাটায় থাকা কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়। এরআগে গতকাল সোমবার দুপুরে পরিবেশগত ছাড়পত্র মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া বাহুবল উপজেলার বসিনা এলাকায় অবস্থিত নিউ রয়েল ব্রিকস ও মিরপুরে রবিন ব্রিকস গুঁড়িয়ে দেয় জেলা প্রশাসন।
এ প্রসঙ্গে অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাস জানান- পরিবেশগত ছাড়পত্র মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় ও হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ইটভাটাগুলো গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে।