সংবাদ সন্মেলনে প্রতিকার দাবী ; ছোট ভাইয়ের স্ত্রীর ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা মামলায় নাজেহাল ভাসুরের পরিবার
জেলা প্রতিনিধি
১৭ জানুয়ারি, ২০২৪, 7:17 PM
সংবাদ সন্মেলনে প্রতিকার দাবী ; ছোট ভাইয়ের স্ত্রীর ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা মামলায় নাজেহাল ভাসুরের পরিবার
স্বামীর মৃত্যুর পর বেপরোয়া জীবন যাপন শুরু করেন ছোট ভাইয়ের স্ত্রী হোসনেয়ারা বেগম। ভাসুর হিসেবে এর প্রতিবাদ করতেন মোঃ শাহআলম। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ভাসুর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে একের পর এক মিথ্যা মানহানিকর মামলা দিয়ে চরম হয়রানি শুরু করেন হোসনেয়ারা। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন মাধ্যমে শুরু করেন অপপ্রচারও। এতে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর ও আদালতে হাজির হতে হতে ক্লান্ত অসুস্থ ষাটোর্ধ বৃদ্ধ শাহআলম। ফলে এসব হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবে সংবাদ সন্মেলন করেন শাহআলম। তিনি সীতাকুণ্ড পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের নুরুল আলম কমিশনারের বাড়ীর মরহুম ফরিদ আহমদের পুত্র।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারী) দুপুর ১২টায় সংবাদ সন্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০১০ সালে আমার ভাই নুরুল আলম কমিশনার দুস্কৃতিদের হামলার নির্মমভাবে খুন হন। এর এক-দেড় বছর পর থেকে তার স্ত্রী হোসনেয়ারা বেপরোয়া জীবন যাপন শুরু করেন। এতে আমি তাকে মৌখিকভাবে শাসন করতে থাকলে তিনি আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন। এর ফলে তিনি সম্পত্তি ভাগ করে নিতে চাইলে পৌরসভা তার সম্পত্তি তাকে বুঝিয়ে দেয়। পরে তিনি ভাড়া ঘর নির্মাণ করলে আমার জায়গায় তার ঘর ও স্থাপনা এসে যায়। সেসময় আমি তার নাবালক পুত্রদের কথা ভেবে তারা সাবালক হলে আমার জায়গা ছেড়ে দেবে শর্ত দিয়ে ব্যবহারের অনুমতি দিই। কিন্তু পরবর্তীতে দেখি তারা জাল দলিল করে এই সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা শুরু করেছে। আমি প্রতিবাদ করায় আমি (শাহআলম) ও আমার পুত্র কামরুল হাসান (৩২) ও বদরুল হাসান (২৫), কন্যা নিলুফা আক্তার (২৭) এবং স্ত্রী আনোয়ার বেগম এর নামে ৪-৫টি মিথ্যা মামলা দেবার পাশাপাশি অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন মাধ্যমে। এতে আমরা শারীরিক, মানসিক, আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। ফলে এই সংবাদ সন্মেলনের মাধ্যমে মিথ্যা মামলা ও হয়রানি থেকে রক্ষায় আমরা প্রশাসনের সৃদৃষ্টি কামনা করছি। সংবাদ সন্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন শাহআলমের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম, দুই পুত্র কামরুল ও বদরুল।
জেলা প্রতিনিধি
১৭ জানুয়ারি, ২০২৪, 7:17 PM
স্বামীর মৃত্যুর পর বেপরোয়া জীবন যাপন শুরু করেন ছোট ভাইয়ের স্ত্রী হোসনেয়ারা বেগম। ভাসুর হিসেবে এর প্রতিবাদ করতেন মোঃ শাহআলম। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ভাসুর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে একের পর এক মিথ্যা মানহানিকর মামলা দিয়ে চরম হয়রানি শুরু করেন হোসনেয়ারা। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন মাধ্যমে শুরু করেন অপপ্রচারও। এতে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তর ও আদালতে হাজির হতে হতে ক্লান্ত অসুস্থ ষাটোর্ধ বৃদ্ধ শাহআলম। ফলে এসব হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে সীতাকুণ্ড প্রেস ক্লাবে সংবাদ সন্মেলন করেন শাহআলম। তিনি সীতাকুণ্ড পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের নুরুল আলম কমিশনারের বাড়ীর মরহুম ফরিদ আহমদের পুত্র।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারী) দুপুর ১২টায় সংবাদ সন্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০১০ সালে আমার ভাই নুরুল আলম কমিশনার দুস্কৃতিদের হামলার নির্মমভাবে খুন হন। এর এক-দেড় বছর পর থেকে তার স্ত্রী হোসনেয়ারা বেপরোয়া জীবন যাপন শুরু করেন। এতে আমি তাকে মৌখিকভাবে শাসন করতে থাকলে তিনি আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন। এর ফলে তিনি সম্পত্তি ভাগ করে নিতে চাইলে পৌরসভা তার সম্পত্তি তাকে বুঝিয়ে দেয়। পরে তিনি ভাড়া ঘর নির্মাণ করলে আমার জায়গায় তার ঘর ও স্থাপনা এসে যায়। সেসময় আমি তার নাবালক পুত্রদের কথা ভেবে তারা সাবালক হলে আমার জায়গা ছেড়ে দেবে শর্ত দিয়ে ব্যবহারের অনুমতি দিই। কিন্তু পরবর্তীতে দেখি তারা জাল দলিল করে এই সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা শুরু করেছে। আমি প্রতিবাদ করায় আমি (শাহআলম) ও আমার পুত্র কামরুল হাসান (৩২) ও বদরুল হাসান (২৫), কন্যা নিলুফা আক্তার (২৭) এবং স্ত্রী আনোয়ার বেগম এর নামে ৪-৫টি মিথ্যা মামলা দেবার পাশাপাশি অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন মাধ্যমে। এতে আমরা শারীরিক, মানসিক, আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। ফলে এই সংবাদ সন্মেলনের মাধ্যমে মিথ্যা মামলা ও হয়রানি থেকে রক্ষায় আমরা প্রশাসনের সৃদৃষ্টি কামনা করছি। সংবাদ সন্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন শাহআলমের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম, দুই পুত্র কামরুল ও বদরুল।
সম্পর্কিত