ঢাকা ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ফটিকছড়িতে বন বিভাগের ৫২ শতক জায়গা উদ্ধার

#
news image

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে বন বিভাগের জায়গা দখল করে অবৈধভাবে নির্মাণ করা স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। 
বুধবার (২০জানুয়ারী) সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম উত্তর বনবিভাগের সর্তা বনবিটের আওতাধীন লেলাং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের নুরুল আলম মেম্বার বাড়ি সংলগ্ন কৃষ্ণনগর মৌজার বনবিভাগের জায়গা থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে, কৃষ্ণনগর মৌজার বনবিভাগের ৫২ শতক জায়গা উদ্ধার করা হয়। উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
 
অভিযানে চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) জয়নাল আবেদীন, নাজিরহাট রেঞ্জ অফিসার সাইফুল ইসলাম, সর্তা বিট কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ও লতিফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বন বিভাগ ও ফটিকছড়ি থানার বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত ছিলেন। 
চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) জয়নাল আবেদীন জানান, সর্তা বনবিটের কৃষ্ণনগর মৌজার বনবিভাগের ৫২ শতক যায়গা ধর্মপুর আজাদী বাজারের জনৈক মোজাহারুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির দখলে থাকায় স্থাপনা  উচ্ছেদ করে বন বিভাগের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।
 
 
 

কামাল উদ্দীন চৌধুরী, ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম):

২২ জানুয়ারি, ২০২৫,  11:57 PM

news image

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে বন বিভাগের জায়গা দখল করে অবৈধভাবে নির্মাণ করা স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। 
বুধবার (২০জানুয়ারী) সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম উত্তর বনবিভাগের সর্তা বনবিটের আওতাধীন লেলাং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের নুরুল আলম মেম্বার বাড়ি সংলগ্ন কৃষ্ণনগর মৌজার বনবিভাগের জায়গা থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে, কৃষ্ণনগর মৌজার বনবিভাগের ৫২ শতক জায়গা উদ্ধার করা হয়। উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
 
অভিযানে চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) জয়নাল আবেদীন, নাজিরহাট রেঞ্জ অফিসার সাইফুল ইসলাম, সর্তা বিট কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম ও লতিফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বন বিভাগ ও ফটিকছড়ি থানার বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য উপস্থিত ছিলেন। 
চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) জয়নাল আবেদীন জানান, সর্তা বনবিটের কৃষ্ণনগর মৌজার বনবিভাগের ৫২ শতক যায়গা ধর্মপুর আজাদী বাজারের জনৈক মোজাহারুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির দখলে থাকায় স্থাপনা  উচ্ছেদ করে বন বিভাগের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।