যুবদল নেতা রাজিবকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জখম, হাসপাতালে ভর্তি
গাজীপুর মহানগর প্রতিনিধি :
২৯ অক্টোবর, ২০২৫, 11:53 PM
যুবদল নেতা রাজিবকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জখম, হাসপাতালে ভর্তি
একটি বিচার কে কেন্দ্র করে ৮ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাজিব মিয়া কে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জখম করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
২৮ অক্টোবর বিকাল পাঁচটায় কোনাবাড়ি ৮ নং ওয়ার্ড জেলখানা রোডে একটি বিচারকে কেন্দ্র করে ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী রাজিব মিয়া।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন রাজীব মিয়া গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
রাজিব মিয়া বলেন, একটি বিচার কে কেন্দ্র করে উপস্থিত সকলের সামনে আমাকে এলোপাথাড়ি লাঠি সোটা ও রোড দিয়ে ৩০-৪০ জন লোক একসাথে মারতে থাকে। এরমধ্যে গোলাম কাউসার, তার পিতা রুহুল আমিন ও তার ভায়রা আরব আলী।
তারা উভয়ে পারিজাত এলাকায় বসবাস করেন।
ঐ ওই ওই বিচারের সময় বাজিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সিনিয়র শিক্ষক আলী মাস্টার, তার ছেলে জাকারিয়া সরকার হিমেল এসব উপস্থিত ছিলেন বলে রাজীব দাবি করছেন।
এ সময় রাজীব আরো বলেন, আমাকে মারার জন্য তারা লোক ভাড়া করে এনেছে,জখম করে এবং মাথায় আঘাত করে প্রচন্ড রক্ত পড়া দেখে আশেপাশের লোক এগিয়ে আসলে আমাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রাজিব মিয়া আরো বলেন, প্রশাসনের কাছে সঠিক বিচারও তদন্ত দাবি করছি, এবং মামলার প্রস্তুতি চলতেছে আমি হাসপাতাল থেকে বের হয়ে মামলা করব তাদের নামে,যারা আমাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জখম করেছে।
গাজীপুর মহানগর প্রতিনিধি :
২৯ অক্টোবর, ২০২৫, 11:53 PM
একটি বিচার কে কেন্দ্র করে ৮ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাজিব মিয়া কে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জখম করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
২৮ অক্টোবর বিকাল পাঁচটায় কোনাবাড়ি ৮ নং ওয়ার্ড জেলখানা রোডে একটি বিচারকে কেন্দ্র করে ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী রাজিব মিয়া।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন রাজীব মিয়া গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
রাজিব মিয়া বলেন, একটি বিচার কে কেন্দ্র করে উপস্থিত সকলের সামনে আমাকে এলোপাথাড়ি লাঠি সোটা ও রোড দিয়ে ৩০-৪০ জন লোক একসাথে মারতে থাকে। এরমধ্যে গোলাম কাউসার, তার পিতা রুহুল আমিন ও তার ভায়রা আরব আলী।
তারা উভয়ে পারিজাত এলাকায় বসবাস করেন।
ঐ ওই ওই বিচারের সময় বাজিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সিনিয়র শিক্ষক আলী মাস্টার, তার ছেলে জাকারিয়া সরকার হিমেল এসব উপস্থিত ছিলেন বলে রাজীব দাবি করছেন।
এ সময় রাজীব আরো বলেন, আমাকে মারার জন্য তারা লোক ভাড়া করে এনেছে,জখম করে এবং মাথায় আঘাত করে প্রচন্ড রক্ত পড়া দেখে আশেপাশের লোক এগিয়ে আসলে আমাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রাজিব মিয়া আরো বলেন, প্রশাসনের কাছে সঠিক বিচারও তদন্ত দাবি করছি, এবং মামলার প্রস্তুতি চলতেছে আমি হাসপাতাল থেকে বের হয়ে মামলা করব তাদের নামে,যারা আমাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে জখম করেছে।