ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
৩১ দফা বাস্তবায়নে নওগাঁয় রাতভর বিএনপির লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি কোম্পানীগঞ্জে এনটিআরসিএ কর্তৃক সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিটিএ'র সংবর্ধনা  উত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন বাগেরহাটে এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও  মানববন্ধন মাধবপুরে খাস জমি থেকে ড্রেজার মেশিন দ্বারা  মাঠি উত্তোলন, প্রশাসন নিরব বাগেরহাটে মহিদুল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যাঃ আটক ২  বেলকুচিতে ৪৮টি গরুসহ খামার পেলেন আত্মসমর্পন করা ৬৭ চরমপন্থী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী টঙ্গী কলেজে লিফলেট বিতরণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বাধা বাগেরহাটের পচা দিঘী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার

খোলা আকাঁশের নিচে নরসুন্দর (নাপিত) কাজ করে সংসার চলায়

#
news image

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের নাপিত পাড়ার বাসিন্দার মৃত্যু নকুল চন্দ্র শীলের ছেলে ধীরেন চন্দ্র শীল (৪২) তিনি ২৫ বছর ধরে গ্রাম গঞ্জে নরসুন্দর (নাপিত) এর কাজ করেন। তিনি শত কষ্টকে বুকে ধারন করে দীর্ঘ দিন ধরে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।


বর্তমানে তিনি টেংগনমারীহাটে ভূমি অফিসের মাঠে চুল দাঁড়ি কাটেন। বর্তমানে সে খোলা আকাঁশের নিচে জীবন চলার জন্য এ কাজ করছেন।


সোমবার দুপুরে তার সাথে কথা হলে তিনি জানান আমি ২৫ বছর ধরে এই কাজ করি। আর আমার কোন স্থায়ী দোকান ঘর নেই। তবে গ্রামের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কাজ করি। শুধু তাই নয় আমি টেংগনমারী ভুমি অফিসের মাঠে খোলা আকাঁশের নিচে টুলে ও পিরেতে বসে মানুষের চুল দাঁড়ি কেটে দেই। এ কাজ করে আমি দিনে ২ শত থেকে ৩ শত টাকা পাই। এ দিয়ে কোন রকম আমার সংসার চলে।


তার পরিবারের সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার পরিবারের আমি ও আমার স্ত্রীসহ ৬ জন রয়েছি। আমার বড় মেয়ে ১০ ম শ্রেনীতে আর একজন ৫ ম শ্রেনীতে পড়ালেখা করে ও দুই ছেলে রয়েছে তারা ছোট। তবে সন্তানদের পড়ালেখা খরচ যোগাতে আমার খুবেই কষ্ট হয়। তার পড়েও আমি তাদের পড়াচ্ছি। আমার কোন আবাদি জমি জায়গা নেই। তবে আমার ৩ শতক জমি রয়েছে এতে ঘর বাড়ি করে রয়েছি।
তিনি অশ্রুশিক্ত কন্ঠে বলেন, আমি দেখেছি অনেকে দান অনুদানসহ অনেক কিছু পায়। তবে আমি কোন দিন কারও কাছ থেকে কোন কিছু পাইনি। যদি পেতাম তাহলে কিছুটা হলেও উপকৃত হতাম।

মশিয়ার রহমান, নীলফামারী :

১০ ডিসেম্বর, ২০২৪,  1:44 AM

news image

নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার খুটামারা ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের নাপিত পাড়ার বাসিন্দার মৃত্যু নকুল চন্দ্র শীলের ছেলে ধীরেন চন্দ্র শীল (৪২) তিনি ২৫ বছর ধরে গ্রাম গঞ্জে নরসুন্দর (নাপিত) এর কাজ করেন। তিনি শত কষ্টকে বুকে ধারন করে দীর্ঘ দিন ধরে জীবন জীবিকা নির্বাহ করে আসছে।


বর্তমানে তিনি টেংগনমারীহাটে ভূমি অফিসের মাঠে চুল দাঁড়ি কাটেন। বর্তমানে সে খোলা আকাঁশের নিচে জীবন চলার জন্য এ কাজ করছেন।


সোমবার দুপুরে তার সাথে কথা হলে তিনি জানান আমি ২৫ বছর ধরে এই কাজ করি। আর আমার কোন স্থায়ী দোকান ঘর নেই। তবে গ্রামের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কাজ করি। শুধু তাই নয় আমি টেংগনমারী ভুমি অফিসের মাঠে খোলা আকাঁশের নিচে টুলে ও পিরেতে বসে মানুষের চুল দাঁড়ি কেটে দেই। এ কাজ করে আমি দিনে ২ শত থেকে ৩ শত টাকা পাই। এ দিয়ে কোন রকম আমার সংসার চলে।


তার পরিবারের সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার পরিবারের আমি ও আমার স্ত্রীসহ ৬ জন রয়েছি। আমার বড় মেয়ে ১০ ম শ্রেনীতে আর একজন ৫ ম শ্রেনীতে পড়ালেখা করে ও দুই ছেলে রয়েছে তারা ছোট। তবে সন্তানদের পড়ালেখা খরচ যোগাতে আমার খুবেই কষ্ট হয়। তার পড়েও আমি তাদের পড়াচ্ছি। আমার কোন আবাদি জমি জায়গা নেই। তবে আমার ৩ শতক জমি রয়েছে এতে ঘর বাড়ি করে রয়েছি।
তিনি অশ্রুশিক্ত কন্ঠে বলেন, আমি দেখেছি অনেকে দান অনুদানসহ অনেক কিছু পায়। তবে আমি কোন দিন কারও কাছ থেকে কোন কিছু পাইনি। যদি পেতাম তাহলে কিছুটা হলেও উপকৃত হতাম।