ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
৩১ দফা বাস্তবায়নে নওগাঁয় রাতভর বিএনপির লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি কোম্পানীগঞ্জে এনটিআরসিএ কর্তৃক সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিটিএ'র সংবর্ধনা  উত্তর ফটিকছড়ি উপজেলায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন বাগেরহাটে এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি ও  মানববন্ধন মাধবপুরে খাস জমি থেকে ড্রেজার মেশিন দ্বারা  মাঠি উত্তোলন, প্রশাসন নিরব বাগেরহাটে মহিদুল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যাঃ আটক ২  বেলকুচিতে ৪৮টি গরুসহ খামার পেলেন আত্মসমর্পন করা ৬৭ চরমপন্থী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ জামায়াত মনোনীত এমপি প্রার্থী টঙ্গী কলেজে লিফলেট বিতরণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বাধা বাগেরহাটের পচা দিঘী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে কাতারের ‘গঠনমূলক ভূমিকা’ সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র : রুবিও

#
news image

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সোমবার ইসরাইলকে বলেছেন, গাজায় যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতায় কাতারের ‘গঠনমূলক ভূমিকা’ যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করছে।

জেরুজালেম থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুবিও উভয়েই গত সপ্তাহে কাতারে হামলার বিরোধিতা করেছেন। কাতার মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বিমান ঘাঁটির অবস্থান হিসেবে পরিচিত।

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকে রুবিও বলেন, আমরা এখন কী ঘটছে, পরবর্তী ধাপ কী হবে এবং গাজার যুদ্ধের অবসান ঘটাতে কাতার কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে—এ বিষয়েই আমরা মনোযোগী।

রুবিও নেতানিয়াহুর সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমরা কাতারকে এ ক্ষেত্রে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে উৎসাহ প্রদান অব্যাহত রাখব।

নেতানিয়াহু হামাসের বিরুদ্ধে ইসরাইলের হামলার যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা সম্পূর্ণ দায়ভার গ্রহণ করি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেওয়া উচিত নয় এবং হোলোকস্টের পর ইহুদি জনগণের বিরুদ্ধে সবচেয়ে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের পরিকল্পনাকারীরা কোনোভাবে নিরাপদ থাকবে না।

তিনি হামাসের ওপর হামলাকে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর আল-কায়েদার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সাহসী পদক্ষেপ এবং ২০১১ সালে পাকিস্তানে হামলার মাস্টারমাইন্ড ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করার সঙ্গে তুলনা করেন।

নেতানিয়াহু বলেন, যেসব দেশ আজ ইসরাইলকে নিন্দা করছে,তারা কখনও বলেনি- এ কী ভয়ানক কাজ হয়েছে, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হয়েছে, আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আপনারা সন্ত্রাসীদের কার্যত একটি ঘাঁটি দিয়ে দিলে আপনাদের সার্বভৌমত্ব থাকে না।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার আগে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্র কাতারের ভূমিকা উৎসাহিত করেছিল। কাতার হামাসকে কয়েক মিলিয়ন ডলার স্থানান্তরের মাধ্যমে গাজার স্থিতিশীলতা রক্ষা করার চেষ্টা করেছিল।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল কাতারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে ব্যবহার করে হামাসের কার্যকলাপ নজরদারি করা এবং তাদেরকে ইরানে ঘাঁটি গড়ে তুলতে বাধা দেওয়ার সুযোগ হিসেবেও দেখেছে। ইরান প্রকাশ্যে হামাসকে সমর্থন করে।

আন্তর্জাতিক ডেক্স :

১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫,  12:50 AM

news image

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সোমবার ইসরাইলকে বলেছেন, গাজায় যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতায় কাতারের ‘গঠনমূলক ভূমিকা’ যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করছে।

জেরুজালেম থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রুবিও উভয়েই গত সপ্তাহে কাতারে হামলার বিরোধিতা করেছেন। কাতার মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বিমান ঘাঁটির অবস্থান হিসেবে পরিচিত।

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকে রুবিও বলেন, আমরা এখন কী ঘটছে, পরবর্তী ধাপ কী হবে এবং গাজার যুদ্ধের অবসান ঘটাতে কাতার কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে—এ বিষয়েই আমরা মনোযোগী।

রুবিও নেতানিয়াহুর সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমরা কাতারকে এ ক্ষেত্রে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে উৎসাহ প্রদান অব্যাহত রাখব।

নেতানিয়াহু হামাসের বিরুদ্ধে ইসরাইলের হামলার যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা সম্পূর্ণ দায়ভার গ্রহণ করি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেওয়া উচিত নয় এবং হোলোকস্টের পর ইহুদি জনগণের বিরুদ্ধে সবচেয়ে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের পরিকল্পনাকারীরা কোনোভাবে নিরাপদ থাকবে না।

তিনি হামাসের ওপর হামলাকে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর আল-কায়েদার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সাহসী পদক্ষেপ এবং ২০১১ সালে পাকিস্তানে হামলার মাস্টারমাইন্ড ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করার সঙ্গে তুলনা করেন।

নেতানিয়াহু বলেন, যেসব দেশ আজ ইসরাইলকে নিন্দা করছে,তারা কখনও বলেনি- এ কী ভয়ানক কাজ হয়েছে, পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হয়েছে, আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আপনারা সন্ত্রাসীদের কার্যত একটি ঘাঁটি দিয়ে দিলে আপনাদের সার্বভৌমত্ব থাকে না।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলার আগে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্র কাতারের ভূমিকা উৎসাহিত করেছিল। কাতার হামাসকে কয়েক মিলিয়ন ডলার স্থানান্তরের মাধ্যমে গাজার স্থিতিশীলতা রক্ষা করার চেষ্টা করেছিল।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল কাতারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে ব্যবহার করে হামাসের কার্যকলাপ নজরদারি করা এবং তাদেরকে ইরানে ঘাঁটি গড়ে তুলতে বাধা দেওয়ার সুযোগ হিসেবেও দেখেছে। ইরান প্রকাশ্যে হামাসকে সমর্থন করে।