নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালীন ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর

শাহাদাত হোসেন, নোয়াখালী প্রতিনিধি :
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 2:57 PM

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালীন ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালীন সময় হামলা, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর ও সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় নোয়াখালী জিলা স্কুলের সামনে এই হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার বেলা ১১টায় নোয়াখালী জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফাহিম হাসান খানের নেতৃত্বে জেলা শহরের সড়কের দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময়ে সড়কের পাশে অবৈধভাবে থাকা বিভিন্ন গাড়ি ডাম্পিং করা হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গাড়ির মালিক ও চালকরা মাইজদী প্রধান সড়ক অবরোধ করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও পুলিশের একাধিক টিম উপস্থিত হয়ে দুপুর ১টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জেলা প্রশাসন গণমাধ্যমকে জানা যায়, নোয়াখালীতে বাস, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোচালকদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্টভাবে স্ট্যান্ডের জায়গা দেওয়া হয়েছে। প্রাইভেটকার ও মাইক্রোচালকদের জন্য নোয়াখালী নতুন বাসস্ট্যান্ডের একটি অংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা সেখানে তাদের গাড়ি না রেখে নোয়াখালী জিলা স্কুলের সামনের প্রধান সড়কের ওপরে এলোমেলোভাবে তাদের গাড়ি রাখেন। এতে শহরজুড়ে যানজট তৈরি হয়। বিভিন্ন সময়ে তাদেরকে একাধিকবার এ বিষয়ে নিষেধ করা হলেও তারা তার তোয়াক্কা করছেন না।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সেখানে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একাধিক টিম পাঠানো হয়েছিল। তারা উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেছে।
শাহাদাত হোসেন, নোয়াখালী প্রতিনিধি :
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 2:57 PM

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালীন সময় হামলা, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর ও সড়ক অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় নোয়াখালী জিলা স্কুলের সামনে এই হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার বেলা ১১টায় নোয়াখালী জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফাহিম হাসান খানের নেতৃত্বে জেলা শহরের সড়কের দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময়ে সড়কের পাশে অবৈধভাবে থাকা বিভিন্ন গাড়ি ডাম্পিং করা হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে গাড়ির মালিক ও চালকরা মাইজদী প্রধান সড়ক অবরোধ করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাঙচুর করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও পুলিশের একাধিক টিম উপস্থিত হয়ে দুপুর ১টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জেলা প্রশাসন গণমাধ্যমকে জানা যায়, নোয়াখালীতে বাস, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোচালকদের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্টভাবে স্ট্যান্ডের জায়গা দেওয়া হয়েছে। প্রাইভেটকার ও মাইক্রোচালকদের জন্য নোয়াখালী নতুন বাসস্ট্যান্ডের একটি অংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তারা সেখানে তাদের গাড়ি না রেখে নোয়াখালী জিলা স্কুলের সামনের প্রধান সড়কের ওপরে এলোমেলোভাবে তাদের গাড়ি রাখেন। এতে শহরজুড়ে যানজট তৈরি হয়। বিভিন্ন সময়ে তাদেরকে একাধিকবার এ বিষয়ে নিষেধ করা হলেও তারা তার তোয়াক্কা করছেন না।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে অবরুদ্ধ করে রাখার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক সেখানে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একাধিক টিম পাঠানো হয়েছিল। তারা উভয়পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেছে।