ঢাকা ০২ জুন, ২০২৫
শিরোনামঃ
ডিমলায় কৃষকদের নিয়ে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির নেতা মনির সিকদার পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শ্রমিকদল নেতা লিটন হোসেন কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ৬২টি ট্রান্সফর্মার বিকল সুনামগঞ্জে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ করেছে টাস্কফোর্স  ইউনিয়ন পরিষদে কার্ড বিতরণ কে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে জামাত কর্মীসহ আহত চার ‘সংস্কারের কথা বলছেন, সংস্কার করছেন না কেন?':-সেলিনা রহমান  ফটিকছড়িতে কোরবানী পশুর চামড়া সংগ্রহ সংক্রান্ত জরুরী সভা তেঁতুলিয়ায় হারভেস্টারে ধান কর্তনে সরকারি মূল্য বলতে পারছেন না কৃষি অফিসের কেউ ! গাজীপুর সাইনবোর্ড এলাকায় পানি পান করে শতাধিক শ্রমিক অসুস্থ 

মূর্তি ও পিলার বিক্রয় চক্রের প্রতারক নুরু ও ছামসুলের নতুন ষড়যন্ত্রের মুখে ভুক্তভোগীরা

#
news image

লালমনিহাটের আদিত্যমারি থানার, মূর্তি ও সীমানা পিলার বিক্রির চক্রের প্রতারক গডফাদার নূর মোহাম্মদ নুরু ও দেওয়ানি ছামসুল ভুক্তভোগীদের টাকা ফেরত না দেওয়ার জন্য নতুন ষড়যন্ত্র ছক কষেছে। নুরু চিটার দীর্ঘ ১৫ বছর যাবত ভুক্তভোগীদের নিকট থেকে প্রতারণা করে নেওয়া ৩ (তিন) কোটি টাকা ফেরত না দেওয়ার জন্য নতুন ষড়যন্ত্রের এই ছক কষা। ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত চাইলে, মৃত বাসাদ আলীর ছেলে, নুরুর স্যালক, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী সালাম মিয়াকে দিয়ে প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়াচ্ছে। সালাম মিয়া ভুক্তভোগীদের জানাই যে, পুলিশ প্রশাসনের কাছে কেউ মুখ খুললে, টাকা তো ফেরত পাবেই না, বরং তাদেরকে মেরে ফেলবো বলে হুমকি দেই।

প্রতারক চক্রের মূলহোতা চিটার দেওয়ানি ছামসুল তার চাচাতো বোন মুক্তাকে মূর্তি ও পিলার বিক্রয় করে হাজার কোটি টাকা ও আমেরিকানতে সিটিজেনশিপ, গাড়ি ও বাড়ি দেওয়ার নামে ফাঁদে পেতে হাতিয়ে নেওয়া ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে ১ লক্ষ ফেরত দেয়। আর মুক্তা নিকট থেকে তার পক্ষে জবানবন্দীর নিয়ে, নুরু চিটারকে দোষী সাব্যস্ত করে। ছামসুল ২৫ হাজার টাকা খরচ করে কথিত সাংবাদিকে দিয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণিত করার জন্য নিউজ তৈরি করে নেয়। এবং নুরু যে সত্যি একজন প্রতারক, তা ব্যাখ্যা প্রদান করে। পাওনাদাররা ছামসুল চিটারকে টাকা ফেরতের চাপ দিলে সে জানাই, কুড়িগ্রামের একটি পিলার বিক্রির সাথে যুক্ত আছি, সেখানও আমি ১০ লক্ষ ইনভেস্ট করেছি, দু-এক এর মধ্যে পিলার বিক্রি হয়ে যাবে, ৫ হাজার কোটি টাকা পাবো, তোমরা একটু ধৈর্য ধরো, এভাবে কৌশলে সবাইকে অপেক্ষা করাচ্ছে। 

এদিকে সন্ত্রাসী সালাম মিয়া তার ভেলা বাড়ির আত্মীয় নয়ন ও দুলাল এর নিকট থেকে গাড়ি, বাড়ি ও মূর্তি বিক্রয়ের ১ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার নামে সাম্প্রতিক ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। এবং মূর্তি বিক্রি টাকা পাওয়ার আগে, কেউ লেনদেন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে কাউকে কিছু নস বলার স্বীকারোক্তি করি নেয়। এই চক্র ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, আরিজউদ্দিন, মজিদ মিয়া ও শ্রী গোবিন্দ চন্দ্র, রফিক মিয়া, শ্রী বিশ্বনাথ চন্দ্র, রাজার মিয়া, তোতা মিয়া সহ ৫৩ জন লোকের কাছ থেকে প্রতারণা করে তাদের অর্থ ও জীবন দুটোই ধ্বংস করে দিয়েছে। বড় কমলা বাড়ির দেওয়ানী পাড়ার শ্রী মিলন চন্দ্র, ও মফিজুল, নুরু চিটারের প্রতারণা চক্রের  প্রধান সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এ সকল প্রতারণা বন্ধে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

লালমনিহাট প্রতিনিধি :

২৭ মে, ২০২৫,  5:56 PM

news image

লালমনিহাটের আদিত্যমারি থানার, মূর্তি ও সীমানা পিলার বিক্রির চক্রের প্রতারক গডফাদার নূর মোহাম্মদ নুরু ও দেওয়ানি ছামসুল ভুক্তভোগীদের টাকা ফেরত না দেওয়ার জন্য নতুন ষড়যন্ত্র ছক কষেছে। নুরু চিটার দীর্ঘ ১৫ বছর যাবত ভুক্তভোগীদের নিকট থেকে প্রতারণা করে নেওয়া ৩ (তিন) কোটি টাকা ফেরত না দেওয়ার জন্য নতুন ষড়যন্ত্রের এই ছক কষা। ভুক্তভোগীরা টাকা ফেরত চাইলে, মৃত বাসাদ আলীর ছেলে, নুরুর স্যালক, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী সালাম মিয়াকে দিয়ে প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়াচ্ছে। সালাম মিয়া ভুক্তভোগীদের জানাই যে, পুলিশ প্রশাসনের কাছে কেউ মুখ খুললে, টাকা তো ফেরত পাবেই না, বরং তাদেরকে মেরে ফেলবো বলে হুমকি দেই।

প্রতারক চক্রের মূলহোতা চিটার দেওয়ানি ছামসুল তার চাচাতো বোন মুক্তাকে মূর্তি ও পিলার বিক্রয় করে হাজার কোটি টাকা ও আমেরিকানতে সিটিজেনশিপ, গাড়ি ও বাড়ি দেওয়ার নামে ফাঁদে পেতে হাতিয়ে নেওয়া ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে ১ লক্ষ ফেরত দেয়। আর মুক্তা নিকট থেকে তার পক্ষে জবানবন্দীর নিয়ে, নুরু চিটারকে দোষী সাব্যস্ত করে। ছামসুল ২৫ হাজার টাকা খরচ করে কথিত সাংবাদিকে দিয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণিত করার জন্য নিউজ তৈরি করে নেয়। এবং নুরু যে সত্যি একজন প্রতারক, তা ব্যাখ্যা প্রদান করে। পাওনাদাররা ছামসুল চিটারকে টাকা ফেরতের চাপ দিলে সে জানাই, কুড়িগ্রামের একটি পিলার বিক্রির সাথে যুক্ত আছি, সেখানও আমি ১০ লক্ষ ইনভেস্ট করেছি, দু-এক এর মধ্যে পিলার বিক্রি হয়ে যাবে, ৫ হাজার কোটি টাকা পাবো, তোমরা একটু ধৈর্য ধরো, এভাবে কৌশলে সবাইকে অপেক্ষা করাচ্ছে। 

এদিকে সন্ত্রাসী সালাম মিয়া তার ভেলা বাড়ির আত্মীয় নয়ন ও দুলাল এর নিকট থেকে গাড়ি, বাড়ি ও মূর্তি বিক্রয়ের ১ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার নামে সাম্প্রতিক ৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। এবং মূর্তি বিক্রি টাকা পাওয়ার আগে, কেউ লেনদেন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে কাউকে কিছু নস বলার স্বীকারোক্তি করি নেয়। এই চক্র ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, আরিজউদ্দিন, মজিদ মিয়া ও শ্রী গোবিন্দ চন্দ্র, রফিক মিয়া, শ্রী বিশ্বনাথ চন্দ্র, রাজার মিয়া, তোতা মিয়া সহ ৫৩ জন লোকের কাছ থেকে প্রতারণা করে তাদের অর্থ ও জীবন দুটোই ধ্বংস করে দিয়েছে। বড় কমলা বাড়ির দেওয়ানী পাড়ার শ্রী মিলন চন্দ্র, ও মফিজুল, নুরু চিটারের প্রতারণা চক্রের  প্রধান সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এ সকল প্রতারণা বন্ধে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।