উখিয়ায় অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ: ২২০ ঘনফুট কাঠ ও যন্ত্রাংশ জব্দ

উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি:
১৬ মে, ২০২৫, 12:19 AM

উখিয়ায় অবৈধ স’মিল উচ্ছেদ: ২২০ ঘনফুট কাঠ ও যন্ত্রাংশ জব্দ
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ও থাইংখালী এলাকায় অবৈধভাবে পরিচালিত চারটি করাতকল (স’মিল) উচ্ছেদ করেছে বন বিভাগ। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিচালিত এই অভিযানে ২২০ ঘনফুট কাঠ, তিনটি করাতকল মেশিনসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহীনুর রহমান এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যারীন তাসনিম তাসিন।
রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহীনুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে কিছু ব্যক্তি সুকৌশলে বনাঞ্চল ধ্বংস করে অবৈধভাবে করাতকল চালাচ্ছিলেন।
অভিযানে মকবুল মিস্ত্রি, ইয়াসিন, জাহেদ ও আবু তাহেরের নাম উঠে আসে, যারা নিয়মিত এই অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত। তাদের বিরুদ্ধে ‘করাতকল (লাইসেন্স) বিধিমালা ২০১২’-এর বিধি ৩, ৭(১)(ক) ও ৭(১)(খ) ধারায় একাধিক মামলা ইতোমধ্যে বিচারাধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, "বন ও বনজ সম্পদ রক্ষায় আমরা সজাগ। যতই প্রভাবশালী হোক না কেন, আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যারীন তাসনিম তাসিন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পালংখালী ও থাইংখালী এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ৪টি করাতকল উচ্ছেদ করা হয়,এছাড়া ২২০ ঘনফুট কাঠ ও স'মিলের অন্যান্য যন্ত্রাংশ জব্দ করা হয়েছে।
অভিযানে আরও অংশ নেন থাইংখালী বিট কর্মকর্তা বিকাশ দাশ, মোছারখোলা টহল টিম এবং দোদছড়ী ও ওয়ালা বিট কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, অভিযানের খবর পেয়ে অভিযুক্তরা আগেভাগেই পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি:
১৬ মে, ২০২৫, 12:19 AM

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ও থাইংখালী এলাকায় অবৈধভাবে পরিচালিত চারটি করাতকল (স’মিল) উচ্ছেদ করেছে বন বিভাগ। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিচালিত এই অভিযানে ২২০ ঘনফুট কাঠ, তিনটি করাতকল মেশিনসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহীনুর রহমান এবং উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যারীন তাসনিম তাসিন।
রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহীনুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে কিছু ব্যক্তি সুকৌশলে বনাঞ্চল ধ্বংস করে অবৈধভাবে করাতকল চালাচ্ছিলেন।
অভিযানে মকবুল মিস্ত্রি, ইয়াসিন, জাহেদ ও আবু তাহেরের নাম উঠে আসে, যারা নিয়মিত এই অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত। তাদের বিরুদ্ধে ‘করাতকল (লাইসেন্স) বিধিমালা ২০১২’-এর বিধি ৩, ৭(১)(ক) ও ৭(১)(খ) ধারায় একাধিক মামলা ইতোমধ্যে বিচারাধীন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, "বন ও বনজ সম্পদ রক্ষায় আমরা সজাগ। যতই প্রভাবশালী হোক না কেন, আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যারীন তাসনিম তাসিন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পালংখালী ও থাইংখালী এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ৪টি করাতকল উচ্ছেদ করা হয়,এছাড়া ২২০ ঘনফুট কাঠ ও স'মিলের অন্যান্য যন্ত্রাংশ জব্দ করা হয়েছে।
অভিযানে আরও অংশ নেন থাইংখালী বিট কর্মকর্তা বিকাশ দাশ, মোছারখোলা টহল টিম এবং দোদছড়ী ও ওয়ালা বিট কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, অভিযানের খবর পেয়ে অভিযুক্তরা আগেভাগেই পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।