ঢাকা ০৯ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

দীর্ঘ দুই যুগ পর বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক  সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমসহ ১৩ জন বেকসুর খালাস

#
news image

বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাবেক সংসদ এম এ এইচ সেলিমকে জননিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে দুই যুগ পর অব্যাহতি দিয়েছে বাগেরহাটের একটি আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক আব্দুর সবুর মিনা আসামী সেলিমসহ ১৩ জনকে (বেকসুর খালাস) অব্যাহতির এই আদেশ দেন। বিচারকের রায় ঘোষণার সময় এম এ এইচ সেলিমসহ ১৩ নেতাকর্মী কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

অন্য উল্লেখযোগ্য আসামীরা হলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক খাদেম নিয়ামুল নাসির আলাপ ও জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ফকির তারিকুল ইসলামসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।

এমএ এইচ সেলিম বাগেরহাট ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই মামলায় হাজিরা দিয়ে আসছিলেন।

এদিকে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ এইচ সেলিমের আদালতে হাজির হওয়ার খবর পেয়ে দলের অসংখ্য নেতাকর্মী তাকে দেখার জন্য আদালতে ভিড় করেন। তারা আদালত প্রাঙ্গন স্লোগানে স্লোগানে মূখরিত করে তোলে। 

এর আগে তিনি মামলায় হাজিরা দিতে ঢাকা থেকে বাগেরহাট আসেন।

আসামী পক্ষের আইনজীবী শহীদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,২০০১ সালে বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার সাইনবোর্ড এলাকায়  হামলা,মারামারি ও ভাঙচুরের ঘটনায় জেলা বিএনপি’র তৎকালীন সভাপতি এম এ এইচ সেলিমকে প্রধান করে দলের আরও ১২ জনের বিরুদ্ধে জননিরাপত্তা আইনে একটি মামলা হয়। মামলাটি ছিল রাজনৈতিক। পরবর্তিতে উচ্চ আদালতের আদেশে মামলাটি স্থগিত হয়। ২০০৮ সালে জননিরাপত্তা আইনটি সরকার বাতিল করলেও মামলাটি নিন্ম আদালতে চলছিল। আজ বিচারক মামলার দীর্ঘ শুনানী শেষে সেলিমসহ সকল আসামীকে বেকসুর খালাস দেন। দুই যুগ পর বিচারক মামলা থেকে সবাইকে অব্যাহতি দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন এই আইনজীবী।

সৈয়দ ওবায়দুল হোসেন, খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো চিফ :

৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫,  4:04 PM

news image

বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাবেক সংসদ এম এ এইচ সেলিমকে জননিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে দুই যুগ পর অব্যাহতি দিয়েছে বাগেরহাটের একটি আদালত। মঙ্গলবার দুপুরে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক আব্দুর সবুর মিনা আসামী সেলিমসহ ১৩ জনকে (বেকসুর খালাস) অব্যাহতির এই আদেশ দেন। বিচারকের রায় ঘোষণার সময় এম এ এইচ সেলিমসহ ১৩ নেতাকর্মী কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।

অন্য উল্লেখযোগ্য আসামীরা হলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক খাদেম নিয়ামুল নাসির আলাপ ও জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ফকির তারিকুল ইসলামসহ দলীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।

এমএ এইচ সেলিম বাগেরহাট ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই মামলায় হাজিরা দিয়ে আসছিলেন।

এদিকে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ এইচ সেলিমের আদালতে হাজির হওয়ার খবর পেয়ে দলের অসংখ্য নেতাকর্মী তাকে দেখার জন্য আদালতে ভিড় করেন। তারা আদালত প্রাঙ্গন স্লোগানে স্লোগানে মূখরিত করে তোলে। 

এর আগে তিনি মামলায় হাজিরা দিতে ঢাকা থেকে বাগেরহাট আসেন।

আসামী পক্ষের আইনজীবী শহীদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন,২০০১ সালে বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার সাইনবোর্ড এলাকায়  হামলা,মারামারি ও ভাঙচুরের ঘটনায় জেলা বিএনপি’র তৎকালীন সভাপতি এম এ এইচ সেলিমকে প্রধান করে দলের আরও ১২ জনের বিরুদ্ধে জননিরাপত্তা আইনে একটি মামলা হয়। মামলাটি ছিল রাজনৈতিক। পরবর্তিতে উচ্চ আদালতের আদেশে মামলাটি স্থগিত হয়। ২০০৮ সালে জননিরাপত্তা আইনটি সরকার বাতিল করলেও মামলাটি নিন্ম আদালতে চলছিল। আজ বিচারক মামলার দীর্ঘ শুনানী শেষে সেলিমসহ সকল আসামীকে বেকসুর খালাস দেন। দুই যুগ পর বিচারক মামলা থেকে সবাইকে অব্যাহতি দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন এই আইনজীবী।