বৃষ্টি হলেই জুতা হাতে নিয়ে প্রবেশ করতে হয় সেবা গ্রহীতাদের।

আশরাফুল ইসলাম, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ)
১৪ মে, ২০২৫, 3:51 PM

বৃষ্টি হলেই জুতা হাতে নিয়ে প্রবেশ করতে হয় সেবা গ্রহীতাদের।
চলাচলের অনূপযোগী হয়ে পড়েছে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের মধুপুর রোড হতে মগটুলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস পর্যন্ত প্রায় আনুমানিক ২০০ ফিট কাঁচা রাস্তা। সামান্য বৃষ্টিতেই কাদা ও দুর্গন্ধ পানিতে একাকার হয়ে যায় রাস্তাটি।
ইউনিয়নের ভূমি সেবা গ্রহীতাদের যাতায়াতের একমাত্র পথ এটি। অথচ রাস্তা মেরামতে এখনও পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
বর্ষা মৌসুমে কাদা জমে থাকায় যান চলাচল তো দূরে থাক, নিরাপদে হেটেও যেতে পারেন না সেবাগ্রহীতারা। এতে চরম দুর্ভোগে প্রায় ইউনিয়ন এর কয়েক হাজার সেবাগ্রহীতা।
স্থানীয় ভূমি অফিসের ভূমি কর্মকর্তা অসুস্থ থাকায় অফিস সহকারী রবীন্দ্র রবি ও মোঃ আল ইমরানের সাথে যোগাযোগ করলে তারা জানান এই ব্যাপারে কতৃপক্ষকে কয়েকবার অবগত করা হয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তা ছাড়াও জনপ্রতিনিধিরা বারবার আশ্বাস দিলেও কাজ করেনি।
ইউনিয়নের সেবা গ্রহীতারা বলেন বৃষ্টি হলেই খানা-খন্দক রাস্তায় পানি জমে কাদায় পরিণত হয়। পা ফেলা দুষ্কর এই বেহাল রাস্তায়। চারদিকে পাকা রাস্তা থাকলেও কয়েকশ ফুট রাস্তার জন্য আমাদেরকে জুতা হাতে নিয়ে ভূমি অফিসে প্রবেশ করতে হয়।
তারা আরো বলেন,অনেক সময় কাদায় পা পিছলে পড়ে যায় কেউ কেউ। তাই তাই বৃষ্টির মৌসুমে সেবা গ্রহীতা কম আসে ভূমি অফিসে।
এতে করে সরকারের ব্যাপক রাজস্ব হারাচ্ছে এবং জনগণ তার কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ এরশাদুল আহমেদের সাথে যোগাযোগ করলে বলেন আমি এই বিষয়ে অবগত আছি এবং ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস প্রদান করেন।
আশরাফুল ইসলাম, ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ)
১৪ মে, ২০২৫, 3:51 PM

চলাচলের অনূপযোগী হয়ে পড়েছে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মগটুলা ইউনিয়নের মধুপুর রোড হতে মগটুলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস পর্যন্ত প্রায় আনুমানিক ২০০ ফিট কাঁচা রাস্তা। সামান্য বৃষ্টিতেই কাদা ও দুর্গন্ধ পানিতে একাকার হয়ে যায় রাস্তাটি।
ইউনিয়নের ভূমি সেবা গ্রহীতাদের যাতায়াতের একমাত্র পথ এটি। অথচ রাস্তা মেরামতে এখনও পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
বর্ষা মৌসুমে কাদা জমে থাকায় যান চলাচল তো দূরে থাক, নিরাপদে হেটেও যেতে পারেন না সেবাগ্রহীতারা। এতে চরম দুর্ভোগে প্রায় ইউনিয়ন এর কয়েক হাজার সেবাগ্রহীতা।
স্থানীয় ভূমি অফিসের ভূমি কর্মকর্তা অসুস্থ থাকায় অফিস সহকারী রবীন্দ্র রবি ও মোঃ আল ইমরানের সাথে যোগাযোগ করলে তারা জানান এই ব্যাপারে কতৃপক্ষকে কয়েকবার অবগত করা হয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তা ছাড়াও জনপ্রতিনিধিরা বারবার আশ্বাস দিলেও কাজ করেনি।
ইউনিয়নের সেবা গ্রহীতারা বলেন বৃষ্টি হলেই খানা-খন্দক রাস্তায় পানি জমে কাদায় পরিণত হয়। পা ফেলা দুষ্কর এই বেহাল রাস্তায়। চারদিকে পাকা রাস্তা থাকলেও কয়েকশ ফুট রাস্তার জন্য আমাদেরকে জুতা হাতে নিয়ে ভূমি অফিসে প্রবেশ করতে হয়।
তারা আরো বলেন,অনেক সময় কাদায় পা পিছলে পড়ে যায় কেউ কেউ। তাই তাই বৃষ্টির মৌসুমে সেবা গ্রহীতা কম আসে ভূমি অফিসে।
এতে করে সরকারের ব্যাপক রাজস্ব হারাচ্ছে এবং জনগণ তার কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ এরশাদুল আহমেদের সাথে যোগাযোগ করলে বলেন আমি এই বিষয়ে অবগত আছি এবং ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস প্রদান করেন।