ঢাকা ১০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

চট্টগ্রামে চার মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ

#
news image

চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানায় দায়ের করা চারটি মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের কথিত মুখপত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দীনের আদালতে শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। 
আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, কোতোয়ালী থানার পুলিশের কাজে বাধা, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের উপর হামলাসহ চার মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা। আদালতে শুনানি হয় এবং আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাস চট্টগ্রাম কারাগার থেকে ভার্চ্যুয়ালে শুনানিতে যুক্ত ছিলেন। আদালত শুনানি শেষে চার মামলায় আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ দিয়েছেন। শুনানিতে চিন্ময় দাসের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। এ বিষয়ে জানতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী শুভাশীষ শর্মাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। এদিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার দেখানোর ভার্চ্যুয়াল শুনানিকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকাল থেকে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনেও জোরদার করা হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
গত ২৬ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হওয়া বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের কথিত মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করার পর কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হলে তার অনুসারীরা বিক্ষোভ করলে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিচার্জ এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুঁড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস অনুসারীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে বিকেলে রঙ্গম কমিউনিটি হল সংলগ্ন এলাকায় আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তাছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, সরকারী কাজে বাধা প্রদান এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের উপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা করা হয়। এ ছয়টি মামলায় এ পর্যন্ত ৫১ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেফতার রয়েছেন।

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি :

০৬ মে, ২০২৫,  11:49 PM

news image

চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানায় দায়ের করা চারটি মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের কথিত মুখপত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দীনের আদালতে শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। 
আদালতে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, কোতোয়ালী থানার পুলিশের কাজে বাধা, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের উপর হামলাসহ চার মামলায় চিন্ময় দাসকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা। আদালতে শুনানি হয় এবং আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাস চট্টগ্রাম কারাগার থেকে ভার্চ্যুয়ালে শুনানিতে যুক্ত ছিলেন। আদালত শুনানি শেষে চার মামলায় আসামি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ দিয়েছেন। শুনানিতে চিন্ময় দাসের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। এ বিষয়ে জানতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী শুভাশীষ শর্মাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও সংযোগ পাওয়া যায়নি। এদিকে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার দেখানোর ভার্চ্যুয়াল শুনানিকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সকাল থেকে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনেও জোরদার করা হয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
গত ২৬ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার হওয়া বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের কথিত মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করার পর কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হলে তার অনুসারীরা বিক্ষোভ করলে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিচার্জ এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুঁড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস অনুসারীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ চলাকালে বিকেলে রঙ্গম কমিউনিটি হল সংলগ্ন এলাকায় আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তাছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, সরকারী কাজে বাধা প্রদান এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের উপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা করা হয়। এ ছয়টি মামলায় এ পর্যন্ত ৫১ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেফতার রয়েছেন।