ভারতে দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বর্ষণে কমপক্ষে ১০জনের প্রানহানি
অনলাইনে ডেক্স
২০ ডিসেম্বর, ২০২৩, 6:48 PM
ভারতে দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বর্ষণে কমপক্ষে ১০জনের প্রানহানি
আবারো ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যায় কমপক্ষে ১০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। একই অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ব্যাপক বন্যা শুরু হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর সেখানে ফের এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিল। বুধবার স্থানীয় গণমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।খবরে বলা হয়, বন্যার পানিতে তামিলনাড়ু রাজ্যের অনেক রাস্তা ডুবে গেছে। ফলে বিভিন্ন স্থানে শত শত লোক আটকা পড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিমানবাহিনী আটকে পড়া মানুষের জন্য ১০ টন খাদ্য সামগ্রী জরুরিভাবে সরবরাহ করেছে।সংবাদ সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার ভিডিও ফুটেজে আশপাশের পুরো এলাকা পানির নিচে ও উদ্ধারকর্মীদের নৌকা ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সংবাদপত্রের খবরে বলা হয়ছে, তামিলনাড়ুর মুখ্য সচিব শিব দাস মীনা বলেছেন, এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১২ হাজার ৬০০ মানুষ বাধ্য হয়ে নিরাপদ স্থানে চলে গেছে।
সামাজিক গণমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় রাজ্যের গভর্নর বলেছেন, থুথুকুড়ি ও তিরুয়েলভেলিসহ আরও অনেক জেলার পরিস্থিতি ‘ভয়াবহ’ রূপ নিয়েছে।
তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এম. কে. স্ত্যালিন বলেন, সেখানে রেকর্ড পরিমাণে বৃষ্টিপাতের কারণে মানুষের চলাচলের ও জীবনজীবিকার ওপর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে এবং অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মিচাংয়ের আঘাতে কমপক্ষে আটজন নিহত হওয়ার ঠিক দুই সপ্তাহ পর এ ভারী বৃষ্টিপাত হয়। ঝড়টি গত ৬ ডিসেম্বর তামিলনাড়ু ও অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যে আঘাত হেনেছিল।
অনলাইনে ডেক্স
২০ ডিসেম্বর, ২০২৩, 6:48 PM
আবারো ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যায় কমপক্ষে ১০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। একই অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের কারণে ব্যাপক বন্যা শুরু হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পর সেখানে ফের এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিল। বুধবার স্থানীয় গণমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।খবরে বলা হয়, বন্যার পানিতে তামিলনাড়ু রাজ্যের অনেক রাস্তা ডুবে গেছে। ফলে বিভিন্ন স্থানে শত শত লোক আটকা পড়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিমানবাহিনী আটকে পড়া মানুষের জন্য ১০ টন খাদ্য সামগ্রী জরুরিভাবে সরবরাহ করেছে।সংবাদ সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার ভিডিও ফুটেজে আশপাশের পুরো এলাকা পানির নিচে ও উদ্ধারকর্মীদের নৌকা ব্যবহার করতে দেখা যাচ্ছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস সংবাদপত্রের খবরে বলা হয়ছে, তামিলনাড়ুর মুখ্য সচিব শিব দাস মীনা বলেছেন, এ প্রাকৃতিক দুর্যোগে কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১২ হাজার ৬০০ মানুষ বাধ্য হয়ে নিরাপদ স্থানে চলে গেছে।
সামাজিক গণমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় রাজ্যের গভর্নর বলেছেন, থুথুকুড়ি ও তিরুয়েলভেলিসহ আরও অনেক জেলার পরিস্থিতি ‘ভয়াবহ’ রূপ নিয়েছে।
তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এম. কে. স্ত্যালিন বলেন, সেখানে রেকর্ড পরিমাণে বৃষ্টিপাতের কারণে মানুষের চলাচলের ও জীবনজীবিকার ওপর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে এবং অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় মিচাংয়ের আঘাতে কমপক্ষে আটজন নিহত হওয়ার ঠিক দুই সপ্তাহ পর এ ভারী বৃষ্টিপাত হয়। ঝড়টি গত ৬ ডিসেম্বর তামিলনাড়ু ও অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যে আঘাত হেনেছিল।