রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চারটি মেয়ে সন্তান জন্ম দিয়েছেন আয়েশা

নুরুল বশর, উখিয়া :
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, 2:13 PM

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চারটি মেয়ে সন্তান জন্ম দিয়েছেন আয়েশা
কক্সবাজার উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একসঙ্গে চার সন্তান জন্ম দিয়েছেন আয়েশা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূ। ১৯ ফেব্রুয়ারী বুধবার সকাল ৯ টা ২০ মিনিটের সময় একটি এনজিও ব্রাক হাসপাতালে এই চার সন্তানের জন্ম দেন তিনি চারটি মেয়ে সন্তান।
নবজাতক চারটি মেয়ে। অপারেশন ছাড়া নর্মালি হয়েছে মা ও নবজাতকেরা সুস্থ রয়েছে বলে জানান চিকিৎসক। এ ঘটনায় আনন্দিত তার পরিবারের সদস্যরা। গৃহবধূর স্বামী মোঃ আয়াছ বলেন আমি আনন্দিত আমার আগের দুটি মেয়ে একটি ছেলে আছে এখন আল্লার রহমতে চারটি মেয়ে দিয়েছেন আল্লাহ। সেই ক্যাম্প ১ W ব্লক E সেভেন এর বাসিন্দা।
চিকিৎসকেরা জানান, একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম খুবই বিরল এবং এ ক্ষেত্রে মা ও নবজাতকেরা সম্পূর্ণ সুস্থ থাকাটা সৌভাগ্যের বিষয় তাও অস্ত্রোপচার ছাড়া সফলভাবে সম্পন্ন করেন ব্রাক হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক দল।
স্বামী মোঃ আয়াছ বলেন আমার স্ত্রী এটি চতুর্থ ডেলিভারি ছিল। সে জানত যমজ বাচ্চা পেটে। যখন আসছে তখন তীব্র ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছিল। বাচ্চা ছিল নর্মালে অপারেশন দিতে হয়নি। তাকে সিজারের জন্য দ্রুত অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হলেও দিতে হয়নি।
তিনি বলেন আমি কষ্ট হলেও আমার বাচ্চা গুলো কে রেখে দিব কাউকে দত্তক দিব না।
আমি আল্লাহর কাছে লাখো শুকরিয়া আদায় করেছি অপারেশন ছাড়া পরপর চারটি বাচ্চা প্রসব হয়েছে এজন্য। এবং আমার প্রতিটা বাচ্চাই সুস্থ আছেন আলহামদুলিল্লাহ এখন সকলেই ভালো আছে।’
নুরুল বশর, উখিয়া :
২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, 2:13 PM

কক্সবাজার উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একসঙ্গে চার সন্তান জন্ম দিয়েছেন আয়েশা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূ। ১৯ ফেব্রুয়ারী বুধবার সকাল ৯ টা ২০ মিনিটের সময় একটি এনজিও ব্রাক হাসপাতালে এই চার সন্তানের জন্ম দেন তিনি চারটি মেয়ে সন্তান।
নবজাতক চারটি মেয়ে। অপারেশন ছাড়া নর্মালি হয়েছে মা ও নবজাতকেরা সুস্থ রয়েছে বলে জানান চিকিৎসক। এ ঘটনায় আনন্দিত তার পরিবারের সদস্যরা। গৃহবধূর স্বামী মোঃ আয়াছ বলেন আমি আনন্দিত আমার আগের দুটি মেয়ে একটি ছেলে আছে এখন আল্লার রহমতে চারটি মেয়ে দিয়েছেন আল্লাহ। সেই ক্যাম্প ১ W ব্লক E সেভেন এর বাসিন্দা।
চিকিৎসকেরা জানান, একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম খুবই বিরল এবং এ ক্ষেত্রে মা ও নবজাতকেরা সম্পূর্ণ সুস্থ থাকাটা সৌভাগ্যের বিষয় তাও অস্ত্রোপচার ছাড়া সফলভাবে সম্পন্ন করেন ব্রাক হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক দল।
স্বামী মোঃ আয়াছ বলেন আমার স্ত্রী এটি চতুর্থ ডেলিভারি ছিল। সে জানত যমজ বাচ্চা পেটে। যখন আসছে তখন তীব্র ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছিল। বাচ্চা ছিল নর্মালে অপারেশন দিতে হয়নি। তাকে সিজারের জন্য দ্রুত অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হলেও দিতে হয়নি।
তিনি বলেন আমি কষ্ট হলেও আমার বাচ্চা গুলো কে রেখে দিব কাউকে দত্তক দিব না।
আমি আল্লাহর কাছে লাখো শুকরিয়া আদায় করেছি অপারেশন ছাড়া পরপর চারটি বাচ্চা প্রসব হয়েছে এজন্য। এবং আমার প্রতিটা বাচ্চাই সুস্থ আছেন আলহামদুলিল্লাহ এখন সকলেই ভালো আছে।’
সম্পর্কিত