বাঁশ ও গাছ কেটে নিয়ে গেছে দুবৃত্তরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী
জেলা প্রতিনিধি
০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 6:49 PM
বাঁশ ও গাছ কেটে নিয়ে গেছে দুবৃত্তরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী
বাঁশ ও গাছ কেটে নিয়ে গেছে দুবৃত্তরা
প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী
বিশেষ প্রতিনিধি.
দুর্বৃত্তরা কখনও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়
দিয়ে বাগান রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা কারিদেরকে হাতপা ও মুখ চোখ বেধে বেধড়ক
লাঠিপেঠা করে গুরুতর আহত করে ও প্রাণনাসের হুমকি দেয়। সংঘবদ্ধ একটি চক্র ও
বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়ে মূল্যবান বনজ ও কাঠ
মেহগনি,ইউকেলিপটাশ,শিমুলগাছ,কদম,নিম,পিতরাজ,দেশি প্রজাতির বাঁশ,থাই বাঁশ
দেশি মাকলা দেশি
নলবাশ,আম,জাম,জামরুল,কদবেল,কাঠাল,লিচু,পেয়ারা,আমলক্ষি,ডালিম,লকন,সুপারি সহ
বিভিন্ন প্রজাতির ফলগাছ ও মূল্যবান বনজ গাছ দিনে ও রাতে দেধারছে কেটে নিয়ে
যাচ্ছে দুবৃত্তরা। নিরাপত্তাকর্মীদের ঘরে থাকা ব্যবহৃত ৫টি সিলিংফ্যান, ১টা টেলিভিশন
বাসন সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায় এছাড়াও
নিরাপত্তাকর্মিদের ৩টি থাকার টিনের ঘর ও একটি রান্নাঘর ও জমিনের মালিকানা তফশিল
ভুক্ত সাইনবোর্ডটি ভাংচুর করে নিয়ে যায়।উত্তারাঞ্চলের মঙ্গাপিরিত জনগনের
কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও রংপুর অঞ্চলের বেকারত্ব দূরিকরণের লক্ষে প্রায় ৩২ বৎসর থেকে রংপুর
বিভাগের রংপুর,নীলফামারী,লালমনিরহাট,দিনাজপুর,ঠাকুরগাও সহ বিভিন্ন জেলায় ২০
থেকে ৩০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে আকিজ গুপ । উপকার ভোগির পরিবারের
সংখ্যা লক্ষ্যাধিক মানুষ । ফলে অনেক বেকার শিক্ষিত ও উচ্ছ শিক্ষিত যুবদের কর্মসংসস্থান
সৃষ্টির এ অঞ্চলে বেকার সমস্যা দূরিকরণ সম্ভব হয়েছে। কিন্তু কিছু সংখ্যক পথভ্রষ্ট যুবক
ও শ্রেণির উঠতি বয়সের যুবক এবং অভিভাবকদের আদেশ অমান্য করে
চুরি,ছিনতাই,চাদাবাজি,সন্ত্রাসী,ইভটেজিং মাদক সহ বিভিন্ন ধরনের অসামাজিক
কার্যকলাপে জরিত হয়ে আসছে। আকিজ গ্রুপের চেয়্যারম্যান ডাঃ শেখ মহিউদ্দিন
রংপুর বিভাগের পাশ্ববর্তী ঠাকুরগাও জেলার সদর উপজেলা ঢাঙ্গীপুকুর এলাকার শিক্ষিত ও
অর্ধশিক্ষিত বেকার যুবদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ঢাঙ্গীপুকুর মৌজায় আকিজ
গ্রুপ গত ১৩ এপ্রিল ২০১০ইং সালে অত্র এলাকার বিভিন্ন মালিকের কাছ থেকে প্রায়
১৬ একর জমি ক্রয় করেন । ক্রয় কৃত জমিতে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির বনজ,ফলজ ঔষধী
গাছ বাঁশ থাকা অবস্থায় রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিরাপত্তা প্রহরী নিয়োগ করা হয়। এতে অত্র
এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রসী মাসুদ রানা , মঞ্জরুল, রয়হান উদ্দিন রিপন,মো:আকিবুর রহমান,
মোকছেদ আলী শামীম,আমিনুল ইসলাম,ফুলসাদ,মনোয়ার হোসেন, জমসেদ আলী, ফারুক
সহ প্রায় ৩০ ও ৪০ জন অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। ও সন্ত্রাসিরা
চাদা না পেয়ে নিরাপত্তা প্রহরীদেরকে মারপিঠ করে গাছপালা প্রকাশ্যে দিনে ও রাতে
কেটে নিয়ে যায়। বাধা দিলে জীবন নাসের খুমকি দেয়। উক্ত সন্ত্রাসীদের দাবিকৃত ৫০লক্ষ
টাকা না দেওয়ায় সন্ত্রসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে আকিজ গ্রুপের ক্রয়কৃত সম্পত্তির উপরে
বাগান বাড়ি গাছ,বাঁশ প্রকাশ্যে কেটে নিয়ে যায়। মাসুদগং এর সঙ্গে ফোনে
যোগাযোগ করলে সে জমির মালিকানা দাবি করেন। আকিজ গ্রুপের চেয়ারম্যান ডাঃ
শেখ মহিউদ্দিনের পক্ষে ঠাকুরগাও বিজ্ঞ অতিঃ জেলা জজ আদালতে সেশন ১৯৫/২১
ফৌজদারি মামলা মাসুদগংদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান আছে,যা বর্তমানে চার্জশুনাীর
অপেক্ষায় আছে। আসামীরা জামিনে বের হয়ে আবারও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার
অভিযোগ উঠেছে। ঠাকুরগাও সদর থানায় গত ১২ এপ্রিল ২০২৩ সাধারণ ডায়েরী করা
হয় যার জিডি ট্রাকিং নং-এ৬ওগইট, জিডি নম্বর ৭০৯ । আকিজ গ্রুপের সিনিয়র
এস্টেট অফিসার মো: মমিনূর রহমান সহ প্রতিনিধিদল গত ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
ঠাকুরগাও পুলিশ সুপারের সাথে এ ব্যাপারে সাক্ষাত করলে তিনি বলেন আপনারা আবেদন
করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জেলা প্রতিনিধি
০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, 6:49 PM
বাঁশ ও গাছ কেটে নিয়ে গেছে দুবৃত্তরা
প্রশাসনের হস্তক্ষেপ জরুরী
বিশেষ প্রতিনিধি.
দুর্বৃত্তরা কখনও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়
দিয়ে বাগান রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা কারিদেরকে হাতপা ও মুখ চোখ বেধে বেধড়ক
লাঠিপেঠা করে গুরুতর আহত করে ও প্রাণনাসের হুমকি দেয়। সংঘবদ্ধ একটি চক্র ও
বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিচয়ে মূল্যবান বনজ ও কাঠ
মেহগনি,ইউকেলিপটাশ,শিমুলগাছ,কদম,নিম,পিতরাজ,দেশি প্রজাতির বাঁশ,থাই বাঁশ
দেশি মাকলা দেশি
নলবাশ,আম,জাম,জামরুল,কদবেল,কাঠাল,লিচু,পেয়ারা,আমলক্ষি,ডালিম,লকন,সুপারি সহ
বিভিন্ন প্রজাতির ফলগাছ ও মূল্যবান বনজ গাছ দিনে ও রাতে দেধারছে কেটে নিয়ে
যাচ্ছে দুবৃত্তরা। নিরাপত্তাকর্মীদের ঘরে থাকা ব্যবহৃত ৫টি সিলিংফ্যান, ১টা টেলিভিশন
বাসন সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায় এছাড়াও
নিরাপত্তাকর্মিদের ৩টি থাকার টিনের ঘর ও একটি রান্নাঘর ও জমিনের মালিকানা তফশিল
ভুক্ত সাইনবোর্ডটি ভাংচুর করে নিয়ে যায়।উত্তারাঞ্চলের মঙ্গাপিরিত জনগনের
কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও রংপুর অঞ্চলের বেকারত্ব দূরিকরণের লক্ষে প্রায় ৩২ বৎসর থেকে রংপুর
বিভাগের রংপুর,নীলফামারী,লালমনিরহাট,দিনাজপুর,ঠাকুরগাও সহ বিভিন্ন জেলায় ২০
থেকে ৩০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে আকিজ গুপ । উপকার ভোগির পরিবারের
সংখ্যা লক্ষ্যাধিক মানুষ । ফলে অনেক বেকার শিক্ষিত ও উচ্ছ শিক্ষিত যুবদের কর্মসংসস্থান
সৃষ্টির এ অঞ্চলে বেকার সমস্যা দূরিকরণ সম্ভব হয়েছে। কিন্তু কিছু সংখ্যক পথভ্রষ্ট যুবক
ও শ্রেণির উঠতি বয়সের যুবক এবং অভিভাবকদের আদেশ অমান্য করে
চুরি,ছিনতাই,চাদাবাজি,সন্ত্রাসী,ইভটেজিং মাদক সহ বিভিন্ন ধরনের অসামাজিক
কার্যকলাপে জরিত হয়ে আসছে। আকিজ গ্রুপের চেয়্যারম্যান ডাঃ শেখ মহিউদ্দিন
রংপুর বিভাগের পাশ্ববর্তী ঠাকুরগাও জেলার সদর উপজেলা ঢাঙ্গীপুকুর এলাকার শিক্ষিত ও
অর্ধশিক্ষিত বেকার যুবদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ঢাঙ্গীপুকুর মৌজায় আকিজ
গ্রুপ গত ১৩ এপ্রিল ২০১০ইং সালে অত্র এলাকার বিভিন্ন মালিকের কাছ থেকে প্রায়
১৬ একর জমি ক্রয় করেন । ক্রয় কৃত জমিতে থাকা বিভিন্ন প্রজাতির বনজ,ফলজ ঔষধী
গাছ বাঁশ থাকা অবস্থায় রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নিরাপত্তা প্রহরী নিয়োগ করা হয়। এতে অত্র
এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রসী মাসুদ রানা , মঞ্জরুল, রয়হান উদ্দিন রিপন,মো:আকিবুর রহমান,
মোকছেদ আলী শামীম,আমিনুল ইসলাম,ফুলসাদ,মনোয়ার হোসেন, জমসেদ আলী, ফারুক
সহ প্রায় ৩০ ও ৪০ জন অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। ও সন্ত্রাসিরা
চাদা না পেয়ে নিরাপত্তা প্রহরীদেরকে মারপিঠ করে গাছপালা প্রকাশ্যে দিনে ও রাতে
কেটে নিয়ে যায়। বাধা দিলে জীবন নাসের খুমকি দেয়। উক্ত সন্ত্রাসীদের দাবিকৃত ৫০লক্ষ
টাকা না দেওয়ায় সন্ত্রসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে আকিজ গ্রুপের ক্রয়কৃত সম্পত্তির উপরে
বাগান বাড়ি গাছ,বাঁশ প্রকাশ্যে কেটে নিয়ে যায়। মাসুদগং এর সঙ্গে ফোনে
যোগাযোগ করলে সে জমির মালিকানা দাবি করেন। আকিজ গ্রুপের চেয়ারম্যান ডাঃ
শেখ মহিউদ্দিনের পক্ষে ঠাকুরগাও বিজ্ঞ অতিঃ জেলা জজ আদালতে সেশন ১৯৫/২১
ফৌজদারি মামলা মাসুদগংদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান আছে,যা বর্তমানে চার্জশুনাীর
অপেক্ষায় আছে। আসামীরা জামিনে বের হয়ে আবারও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে লিপ্ত হওয়ার
অভিযোগ উঠেছে। ঠাকুরগাও সদর থানায় গত ১২ এপ্রিল ২০২৩ সাধারণ ডায়েরী করা
হয় যার জিডি ট্রাকিং নং-এ৬ওগইট, জিডি নম্বর ৭০৯ । আকিজ গ্রুপের সিনিয়র
এস্টেট অফিসার মো: মমিনূর রহমান সহ প্রতিনিধিদল গত ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
ঠাকুরগাও পুলিশ সুপারের সাথে এ ব্যাপারে সাক্ষাত করলে তিনি বলেন আপনারা আবেদন
করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।