ঢাকা ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রোগ প্রতিরোধ মোকাবেলায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ-ডেনমার্ক

#
news image

গবাদিপশু উৎপাদনে সঠিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) মোকাবিলায় সহযোগিতা আরো জোরদার করেছে ঢাকা ও ডেনমার্ক। 

এই লক্ষ্যে, বাংলাদেশ ও ডেনমার্ক রোববার রাজধানীতে সরকারের সঙ্গে সরকারের (জি-টু-জি) সহযোগিতা চুক্তি সই হয়েছে।

বিশ্বব্যাপী এএমআর একটি প্রধান স্বাস্থ্য হুমকি, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে এএমআর’র কারণে ২৬,২০০ এর বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। 

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মোলার বলেন, খাদ্য উৎপাদনে অ্যান্টিবায়োটিকের আরো সতর্ক ব্যবহারের লক্ষ্যে কাজ করে স্বাস্থ্য হুমকি মোকাবেলায় এই অংশীদারিত্বের অংশ হতে পেরে ডেনমার্ক সম্মানিত।

রাষ্ট্রদূত বলেন, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং অবশিষ্টাংশ নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্যসম্মত জনগোষ্ঠী নিশ্চিত করার মাধ্যমে প্রাণিসম্পদে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার কমানোর লক্ষ্যে এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. শামীম হায়দার বলেন, ‘এই চুক্তি খাদ্য ও কৃষি খাতে উভয় দেশের ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতিকে আরো দৃঢ় করেছে।

ডেনমার্ক এবং বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় ডেনিশ ভেটেরিনারি অ্যান্ড ফুড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, বাংলাদেশ ফুড সেফটি অথরিটি, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং প্রাণিসম্পদ পরিষেবা বিভাগ যৌথভাবে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫,  9:45 PM

news image

গবাদিপশু উৎপাদনে সঠিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) মোকাবিলায় সহযোগিতা আরো জোরদার করেছে ঢাকা ও ডেনমার্ক। 

এই লক্ষ্যে, বাংলাদেশ ও ডেনমার্ক রোববার রাজধানীতে সরকারের সঙ্গে সরকারের (জি-টু-জি) সহযোগিতা চুক্তি সই হয়েছে।

বিশ্বব্যাপী এএমআর একটি প্রধান স্বাস্থ্য হুমকি, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে এএমআর’র কারণে ২৬,২০০ এর বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। 

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিক্স মোলার বলেন, খাদ্য উৎপাদনে অ্যান্টিবায়োটিকের আরো সতর্ক ব্যবহারের লক্ষ্যে কাজ করে স্বাস্থ্য হুমকি মোকাবেলায় এই অংশীদারিত্বের অংশ হতে পেরে ডেনমার্ক সম্মানিত।

রাষ্ট্রদূত বলেন, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং অবশিষ্টাংশ নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্যসম্মত জনগোষ্ঠী নিশ্চিত করার মাধ্যমে প্রাণিসম্পদে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার কমানোর লক্ষ্যে এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. শামীম হায়দার বলেন, ‘এই চুক্তি খাদ্য ও কৃষি খাতে উভয় দেশের ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতিকে আরো দৃঢ় করেছে।

ডেনমার্ক এবং বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় ডেনিশ ভেটেরিনারি অ্যান্ড ফুড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, বাংলাদেশ ফুড সেফটি অথরিটি, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং প্রাণিসম্পদ পরিষেবা বিভাগ যৌথভাবে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।